ঢাকা, মঙ্গলবার ২৩, ডিসেম্বর ২০২৫ ৯:২৭:৪০ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
‘সরকারকে অবশ্যই মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে’ দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের ভিসা সেবা বন্ধ ঘোষণা প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি নিয়ে বৈঠক কলকাতায় বাংলাদেশ হাইকমিশন ‘না রাখতে’ দেওয়ার হুমকি শুভেন্দুর ২৭ ডিসেম্বর ভোটার হবেন তারেক রহমান দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে সোনা

সশস্ত্র বাহিনীর শহীদদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

বাসস | উইমেননিউজ২৪.কম

আপডেট: ০৬:৫৫ পিএম, ২২ নভেম্বর ২০১৭ বুধবার

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সশস্ত্র বাহিনী দিবস-২০১৭ উপলক্ষে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর শহীদ সদস্যদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।


তিনি আজ মঙ্গলবার সকালে ঢাকা সেনানিবাসে শিখা অনির্বাণে (শিখা চিরন্তন) পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে এ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। প্রধানমন্ত্রী পুষ্পস্তবক অর্পণের পর মহান মুক্তিযুদ্ধে জীবন উৎসর্গ করা শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্যে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।


এ সময় সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর একটি চৌকস দল প্রধানমন্ত্রীকে গার্ড অব অনার প্রদান করেন। সে সময় বিউগলে করুণ সুর বেজে ওঠে।


প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়েরও দায়িত্বে থাকা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পরে শিখা অনির্বাণ প্রাঙ্গণে রাখা পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করেন।


এর আগে প্রধানমন্ত্রী শিখা অনির্বাণে পৌঁছালে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আবু বেলাল মোহাম্মদ শফিউল হক, নৌবাহিনী প্রধান এডমিরাল এম নিজামউদ্দিন আহমদ, বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল আবু এসরার এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের (এএফডি) প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার (পিএসও) লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. মাহফুজুর রহমান তাকে স্বাগত জানান।


পুষ্পস্তবক অর্পণ অনুষ্ঠান শেষে প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে যান। সেখানে তিন বাহিনীর প্রধানগণ তার সাথে সৌজন্য সাক্ষাত করেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রীকে এএফডি’র ডাইরেক্টরস জেনারেলগণ এবং পিএসও তাকে অভ্যর্থনা জানান।


১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের এইদিনে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সমন্বয়ে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী গঠিত হয়। এরপর এ বাহিনী পাকিস্তানী দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে সর্বাত্মক অভিযান শুরু করে। আর এই অভিযানের মধ্যদিয়ে মুক্তিযুদ্ধের বিজয় ত্বরান্বিত হয়।


দেশ স্বাধীন হওয়ার পর এ ঐতিহাসিক দিবসটি প্রতিবছর সশস্ত্র বাহিনী দিবস হিসেবে পালিত হচ্ছে।