ঢাকা, শুক্রবার ১৯, ডিসেম্বর ২০২৫ ৫:৪১:৩৫ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে আবারো আগুন-ভাঙচুর প্রথম আলো-ডেইলি স্টার কার্যালয়ে ভাঙচুর-আগুন বাংলাদেশ হাইকমিশনারকে তলব করে যা জানিয়েছে ভারত মা-মেয়ে হত্যা : সেই গৃহকর্মীর দোষ স্বীকার অমর একুশে বইমেলা শুরু ২০ ফেব্রুয়ারি

অস্ত্র মামলায় পাপিয়া দম্পতির ২০ বছরের কারাদণ্ড

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০২:৫০ পিএম, ১২ অক্টোবর ২০২০ সোমবার

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

নরসিংদী জেলা যুব মহিলা লীগের বহিষ্কৃত নেত্রী শামীমা নূর পাপিয়া ও তার স্বামী মফিজুর রহমান ওরফে সুমন চৌধুরীর বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে করা মামলায় ২০ বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

আজ সোমবার (১২ অক্টোবর) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক কেএম ইমরুল কায়েশ এই রায় ঘোষণা করেন।

অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ আইনের ১৯-এর ‘এ’ ধারায় দুজনকে ২০ বছর করে এবং ১৯-এর ‘এফ’ ধারায় দুজনকে ৭ বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। দুটি ধারার সাজা একত্রে কার্যকর হবে।

রায়ে আদালত বলেছেন, আসামিরা রাজনীতির সঙ্গে জড়িত থাকলেও তাঁদের সজ্জন রাজনৈতিক নেতা বলা যায় না। তাঁদের ভাড়া করা ফ্ল্যাটে ৫৮ লাখ টাকা পাওয়া যায়। আরও পাওয়া যায় বিদেশি পিস্তল।

রায় ঘোষণা উপলক্ষে পাপিয়া ও তাঁর স্বামী মফিজুর রহমান ওরফে সুমন চৌধুরীকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়।

গত ২২ ফেব্রুয়ারি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে জাল টাকা বহন ও অবৈধ টাকা পাচারের অভিযোগে পাপিয়াসহ চার জনকে গ্রেপ্তার করে র‍্যাব। ২৩ ফেব্রুয়ারি পাপিয়ার ইন্দিরা রোডের বাসায় অভিযান চালিয়ে একটি বিদেশি পিস্তল, দুটি ম্যাগাজিন, ২০ রাউন্ড গুলি, ৫ বোতল বিদেশি মদ, ৫৮ লাখ ৪১ হাজার টাকা, ৫টি পাসপোর্ট, ৩টি চেক, বেশ কিছু বিদেশি মুদ্রা ও বিভিন্ন ব্যাংকের ১০টি এটিএম কার্ড উদ্ধার করা হয়।

ওই ঘটনায় পাপিয়া ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে পৃথক পাঁচটি মামলা করেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। অস্ত্র মামলা ছাড়া বাকি মামলাগুলো হলো−শের-ই-বাংলা নগর থানার মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা, গুলশান থানায় মানি লন্ডারিংয়ের মামলা, বিমানবন্দর থানার বিশেষ ক্ষমতা আইনে (জাল টাকার) মামলা এবং অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের করা মামলা। এ মামলাগুলো বর্তমানে তদন্তাধীন রয়েছে।

এর আগে ২৩ আগস্ট ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশ আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। ২৯ জুন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা র‌্যাব-১ এর এসআই আরিফুজ্জামান আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) জমা দেন। মামলায় ১২ জনকে সাক্ষী করা হয়।

-জেডসি