ঢাকা, শনিবার ২৭, ডিসেম্বর ২০২৫ ৭:৪৩:৫০ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
১৯ বছর পর বাবার কবরের পাশে তারেক রহমান নিরাপদ, শান্তিপূর্ণ দেশ গড়ার বার্তা তারেক রহমানের কোথায়, কোন কর্মসূচি গণভোটের পক্ষে ব্যাপক প্রচার চালাবে সরকার কারাবন্দিদের ভোট দেওয়ার নির্দেশিকা জারি ইসির পুলিশের খোয়া যাওয়া অস্ত্র অধরা নির্বাচন ঘিরে আতঙ্ক

আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ ’সাইবার নিরাপত্তা’

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪.কম

আপডেট: ০৩:০৫ পিএম, ২৮ অক্টোবর ২০১৭ শনিবার

ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বলেছেন, ‘বর্তমানে সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা আমাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। বাংলাদেশে অনলাইন পর্নোগ্রাফি বর্তমানে একটি সামাজিক সমস্যা। এ সমস্যা দূর করতে আমরা কাজ করছি। শুধু ইন্টারনেট ব্যবহার নয়, চলুন আমরা সবাই ইন্টারনেটকে নিরপদ রাখি।’

মঙ্গলবার রাজধানীর লা মেরিডিয়ান হোটেলে এশীয় প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের টেলিযোগাযোগ সংস্থা এপিটি, বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের আয়োজনে তিন দিনব্যাপী ‘৮ম এপিটি সাইবার নিরাপত্তা ফোরাম’র উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

আজ থেকে শুরু হওয়া এ ফোরাম চলবে বৃহস্পতিবার (২৬ অক্টোবর) পর্যন্ত। ফোরামের উদ্বোধন করেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম। ফোরামের প্রতিপাদ্য ‘সাইবার সিকিউরিটি অন ডাটা ড্রাইভেন সোসাইটি’।

তারানা হালিম বলেন, ‘সাইবার অপরাধীরা দেশের ক্ষতি করে, সম্পদ বিনষ্ট করে। এদের সম্পর্কে আমাদের সচেতন ও সতর্ক থাকতে হবে। সাইবার থ্রেট একটা বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ ও ইস্যু। এটা আমাদের বৈশ্বিকভাবেই মোকাবিলা করতে হবে।’

অনুষ্ঠানে সাইবার আক্রমণ, ক্ষয়ক্ষতি, বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা, বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরি এবং এসব প্রতিরোধে বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়ে আলোচন করেন বিশেষ অতিথি বিটিআরসির চেয়ারম্যান ড. শাহজাহান মাহমুদ। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব ও বিশেষ অতিথি শ্যাম সুন্দর শিকদার ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ ও সাইবার নিরাপত্তায় সরকারের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ ও উদ্যোগগুলো তুলে ধরেন।

তিনদিনের এ ফোরামে একাধিক সেমিনার ও কর্ম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে। এতে বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলঙ্কা, কম্বোডিয়া, চীন, কোরিয়া, মালয়েশিয়া, আফগানিস্তান, ভুটান, লাওস, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, টোঙ্গা, ভানুয়াতুসহ ১৪টি সদস্য দেশ, সহযোগী সদস্য দেশ, সম্পর্কযুক্ত সদস্য সংস্থা এবং অন্যান্য টেলিযোগাযোগ সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের অর্ধশতাধিক প্রতিনিধি অংশ নিয়েছেন।