ঢাকা, রবিবার ২১, ডিসেম্বর ২০২৫ ২০:১১:৪৫ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
তুমি আমাদের বুকের ভেতরে আছো: প্রধান উপদেষ্টা সংসদ নির্বাচনের তফসিল সংশোধন ইসির আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে অ্যাপ ব্যবহার করবে ইসি খালেদা জিয়ার অসুস্থতা ঘিরে পরিকল্পিত গুজব ৬ বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীর সামরিক মর্যাদায় দাফন আজ

গ্রিসে ভয়াবহ দাবানল: বাড়িঘর ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১১:১২ এএম, ২৩ জুলাই ২০২৩ রবিবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে গ্রিসের রোডস দ্বীপের দাবানল। দ্বীপের বাড়িঘর ও হোটেল থেকে পালিয়েছে অনেক মানুষ। দাবানলের ভয়াবহতার কারণে হাজার হাজার মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। খবর বিবিসি।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ভয়াবহ এই দাবানলকে বর্তমানে সবচেয়ে কঠিন বলে বর্ণনা করেছে দেশটির ফায়ার সার্ভিস। আনুমানিক প্রায় সাড়ে ৩ হাজারের বেশি মানুষকে স্থল ও সমুদ্রপথে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

গত এক সপ্তাহ ধরে দক্ষিণ ইউরোপের অনেক দেশের মতো গ্রিসেও তাপমাত্রা বাড়ছে। দ্বীপটি গত মঙ্গলবার থেকে প্রবল বাতাসের দ্বারা সৃষ্ট দাবানলের সাথে লড়াই করছে।

দেশটির দমকল বিভাগ জানিয়েছে, দ্বীপের পূর্বে সৈকত থেকে লোকদের তুলতে সাহায্য করার জন্য কোস্টগার্ডের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে প্রাইভেট বোটগুলো। গ্রীক নৌবাহিনীর জাহাজও ওই এলাকায় যাচ্ছে। এলাকাটি পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত  জনপ্রিয়।

গ্রিসের ডেপুটি ফায়ার চিফ বলেছেন, রোডসে যেভাবে  আগুন ছড়িয়ে পড়ছে তা নিয়ন্ত্রণে আনা বেশ কঠিন।

দেশটির জলবায়ু সংকট ও নাগরিক সুরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মতে, এখনো পর্যন্ত কোনো আহতের খবর পাওয়া যায়নি। পর্যটকদের রোডসের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলো থেকে নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। দেশের মধ্যে প্রায় ১০ শতাংশ পর্যটক এই দ্বীপে ঘুরতে আসেন। তাদের অন্যান্য হোটেলগুলোতে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে।


পাঁচটি হেলিকপ্টার এবং ১৭৩ জন দমকলকর্মী এলাকায় কাজ করছে, কিওটারি এলাকার তিনটি হোটেল আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

একজন ব্রিটিশ পর্যটক জানিয়েছেন, তিনি তার বোন এবং মেয়ের সাথে যে হোটেলে ছিলেন, সেখান থেকে তাদের সরিয়ে নেওয়া হয়। কিন্তু এখন প্রচণ্ড গরমে আরও কয়েকশ লোক সমুদ্র সৈকতের বুকে আটকে পড়েছেন।

বেকি মুলিগান নামে এক পর্যটক  বিবিসিকে বলেন, সমুদ্রের ধারে শুধু কতগুলো ছোট খুপরি আছে এবং আমাদের মতো অনেকে সেখানে থাকতে বাধ্য হচ্ছেন। শিশুরাও সেখানে রয়েছে। দিনের মাঝামাঝি সময় পেরিয়ে গেলেও কোনো সাহায্য এসে পৌঁছায়নি।