ঢাকা, রবিবার ০৭, ডিসেম্বর ২০২৫ ১:৩৭:২৩ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
খালেদা জিয়ার অবস্থা এখনও উদ্বেগজনক আরও পেছাল খালেদা জিয়ার লন্ডনযাত্রা খালেদা জিয়ার এন্ডোসকপি সম্পন্ন, থামানো গেছে অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ আগারগাঁওয়ে গ্যাসের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, নারীসহ দগ্ধ ৬ প্রবাসীদের নিবন্ধন ছাড়াল এক লাখ ৯৩ হাজার

জাকিয়া হত্যা: স্বামীসহ চারজনের মৃত্যুদণ্ড

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০১:০৬ পিএম, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২ বৃহস্পতিবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

গোপালগঞ্জের বেদগ্রামের জাকিয়া মল্লিক হত্যা মামলায় তার স্বামী মোর্শেদায়ান নিশানসহ চারজনের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত অপর তিন আসামি হলেন- জাকিয়ার স্বামী মোর্শেদায়ান নিশানের ভাই এহসান সুশান, বোনজামাই মোহাম্মদ হাসান শেখ ও ম্যানেজার আনিসুর রহমান।

বৃহস্পতিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মো. জাকির হোসেন এ রায় ঘোষণা করেন। 


এদিন রায় ঘোষণার আগে কারাগার থেকে এহসান সুশান, হাসান শেখ ও আনিসুরকে আদালতে হাজির করা হয়। রায় ঘোষণার পর সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।

রায় ঘোষণার সময় মোর্শেদায়ান নিশান পলাতক থাকায় তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। রাষ্ট্রপক্ষেন কৌঁসুলি আবু আব্দুল্লাহ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে ১০ ফেব্রুয়ারি ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২-এর বিচারক মো. জাকির হোসেনের আদালতে মামলাটির রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য ছিল। এদিন রায় প্রস্তুত না হওয়ায় ২৪ ফেব্রুয়ারি রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য করেন বিচারক।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, যৌতুকের দাবিতে ২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি রাতে গোপালগঞ্জের সিলনা রোড বেদগ্রাম ৬৩৯/৫ নম্বর বাড়িতে জাকিয়াকে নির্যাতন করা হয়। এ সংক্রান্ত অভিযোগ পেয়ে পুলিশ জাকিয়ার স্বামী মোর্শেদায়ান নিশান, তার ভাই এহসান সুশান, বোন-জামাই মোহাম্মদ হাসান শেখ ও ম্যানেজার আনিসুর রহমানকে আটক করা হয়।


এসময় জাকিয়াকে উদ্ধার করে গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় জাকিয়ার বাবা জালাল উদ্দিন মল্লিক বাদী হয়ে গোপালগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। মামলায় মোর্শেদায়ান নিশানসহ চারজনকে আসামি করা হয়।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ২০১৬ সালের ৯ জুন আদালতে চার আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এরপর ওই বছরের ৭ সেপ্টেম্বর আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। মামলার বিচার চলাকালীন আদালতে ২০ জন সাক্ষী সাক্ষ্য দেন।