ঢাকা, শনিবার ০৬, ডিসেম্বর ২০২৫ ১৩:৫৩:০৬ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
খালেদা জিয়ার অবস্থা এখনও উদ্বেগজনক আরও পেছাল খালেদা জিয়ার লন্ডনযাত্রা খালেদা জিয়ার এন্ডোসকপি সম্পন্ন, থামানো গেছে অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ আগারগাঁওয়ে গ্যাসের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, নারীসহ দগ্ধ ৬ প্রবাসীদের নিবন্ধন ছাড়াল এক লাখ ৯৩ হাজার

ডা. সাবরিনার আবেদন নামঞ্জুর

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০৮:৩৯ পিএম, ২২ নভেম্বর ২০২২ মঙ্গলবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে থাকা ডা. সাবরিনার প্রথম শ্রেণির মর্যাদা চেয়ে আবেদনেরর ওপর শুনানি করেননি আইনজীবী। শুনানি না হওয়ায় আবেদনটি নামঞ্জুর করেছেন বিচারক।
মঙ্গলবার (২২ নভেম্বর) ঢাকার এডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেনের আদালত এ আদেশ দেন। বাড্ডা থানার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন শাখার কর্মকর্তা সাব-ইন্সপেক্টর রণপ কুমার এতথ্য জানান।

গত ১৭ নভেম্বর আইনজীবী প্রণব কুমার কান্তি সাবরিনাকে প্রথম শ্রেণির কয়েদির মর্যাদা চেয়ে আবেদন করেন। সাবরিনার উপস্থিতিতে শুনানি করার আবেদন করেন তিনি।

আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত আজ (মঙ্গলবার) সাবরিনাকে আদালতে হাজির করতে প্রোডাকশন ওয়ারেন্ট (হাজতি পরোয়ানা) জারি করেন। কিন্তু এদিন আইনজীবী শুনানি করেননি। এজন্য আদালত আবেদনটি নামঞ্জুর করেন।

সাবরিনার আইনজীবী প্রণব কুমার কান্তি বলেন, ‘আবেদন যেদিন করেছিলাম ওইদিনই আদালত বলেছিলেন কারাগারে প্রথম শ্রেণির কয়েদি মর্যাদা দেওয়ার এখতিয়ার তার নেই। তারপরও আদালত বলেছিলেন, আবেদন যেহেতু করেছেন, শুনানি করেন। এজন্য আজ আর শুনানিতে যায়নি।’

এদিকে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) দায়ের করা প্রতারণার মামলাটি তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিলো আজ। কিন্তু এদিন ডিবি পুলিশ প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেনি। এজন্য আদালত আগামী ২২ ডিসেম্বর প্রতিবেদন দাখিলের পরবর্তী তারিখ ধার্য করেছেন।
২০২০ সালের ৩০ আগস্ট ডা. সাবরিনার বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করেন গুলশান থানা নির্বাচন অফিসার মোহাম্মদ মমিন মিয়া।

মামলায় অভিযোগ করা হয়, সাবরিনার দুটি এনআইডি কার্ড সক্রিয়। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) বিষয়টি টের পাওয়ার পর বিস্তারিত জানতে ইসির কাছে তথ্য চান। সাবরিনা ২০১৬ সালের ভোটার তালিকা হালনাগাদের সময় দ্বিতীয়বার ভোটার হন। তিনি প্রথমে ভোটার হন সাবরীনা শারমিন হোসেন নামে। একটিতে জন্ম তারিখ দেওয়া ১৯৭৮ সালের ২ ডিসেম্বর। অন্যটিতে ১৯৮৩ সালের ২ ডিসেম্বর। 

এনআইডির প্রথমটিতে স্বামীর নাম হিসেবে ব্যবহার করেছেন আর এইচ হক। আর দ্বিতীয়টিতে স্বামীর নাম লেখা হয়েছে আরিফুল চৌধুরী। এ মামলায় ২০২০ সালের ২২ নভেম্বর জামিন পান সাবরিনা।

গত ১৯ জুলাই করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষা নিয়ে প্রতারণার মামলায় জেকেজি হেলথ কেয়ারের শীর্ষ কর্মকর্তা ডা. সাবরিনা চৌধুরী ও তার স্বামী আরিফুল হক চৌধুরীসহ আট আসামিকে পৃথক তিন ধারায় ১১ বছর করে কারাদণ্ড দেন আদালত। সাজাপ্রাপ্ত হয়ে এ মামলায় কারাগারে রয়েছেন সাবরিনা।