দ্রোহ ও প্রেমের কবি নজরুলের জন্মদিন আজ
অনলাইন ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪প্রকাশিত : ১১:২২ এএম, ২৪ মে ২০২৪ শুক্রবার
![কাজী নজরুল ইসলাম কাজী নজরুল ইসলাম](https://www.womennews24.com/media/imgAll/2019January/Nazrul-02-2405240522.jpg)
কাজী নজরুল ইসলাম
আজ ১০ জ্যৈষ্ঠ বাংলা সংস্কৃতির অন্যতম প্রধান পুরুষ, সাম্য, দ্রোহ ও প্রেমের কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫তম জন্মদিন।
কবি নজরুল ছিলেন অসাম্প্রদায়িক চেতনার পথিকৃৎ লেখক। তার লেখনী জাতীয় জীবনে অসাম্প্রদায়িক চেতনা বিকাশে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে। তার কবিতা ও গান মানুষকে যুগে যুগে শোষণ ও বঞ্চনা থেকে মুক্তির পথ দেখিয়ে চলেছে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে তার গান ও কবিতা ছিল প্রেরণার উৎস।
কাজী নজরুল ইসলামের জন্ম ১১ জ্যৈষ্ঠ ১৩০৬ বঙ্গাব্দে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে। গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারের হিসাবে সেটা ছিল ১৮৯৯ সালের ২৪ মে। বাবার নাম কাজী ফকির আহমেদ, মা জাহেদা খাতুন। দরিদ্র পরিবারে জন্মের পর দুঃখ-দারিদ্র্য ছিল তার নিত্যসঙ্গী। তার ডাকনাম ছিল দুখু মিয়া।
অভাবী পরিবারে বেড়ে ওঠা এ প্রতিভা জীবিকার তাগিদে সম্পৃক্ত হয়েছেন নানা পেশায়। লেটো দলের বাদক, রেল গার্ডের খানসামা, রুটির দোকানের শ্রমিক—নানারকম পেশা বেছে নিয়েছিলেন শৈশব ও কৈশোরে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে সৈনিক হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে পথে নেমেছেন। শাসকের কোপানলে পড়েছেন, কারারুদ্ধ হয়েছেন। করেছেন সাংবাদিকতাও। এই সময়গুলোতেই কালি ও কলমে স্ফুলিঙ্গ ছড়িয়েছেন তিনি।
বাংলা কবিতায় নজরুলের আর্বিভাব একেবারেই উল্কার মতো। বাংলা সাহিত্যে আর্বিভূত হয়ে সমস্ত আকাশকে কীভাবে রাঙিয়ে গেলেন অথবা উজ্জ্বল করে দিলেন তা নিয়ে এখনও গবেষণা হচ্ছে দেশ-বিদেশে।
সংগীত বিশিষ্টজনদের মতে, রবীন্দ্র পরবর্তী নজরুলের গান অনেকটাই ভিন্ন ধরনের নির্মাণ। অধিকাংশ গান সুরপ্রধান। বৈচিত্রপূর্ণ সুরের লহরী কাব্যকথাকে তরঙ্গায়িত করে এগিয়ে নিয়ে যায়।
বাংলা সাহিত্যে বিদ্রোহী কবি হিসেবে পরিচিত হলেও তিনি ছিলেন একাধারে কবি, সংগীতজ্ঞ, ঔপন্যাসিক, গল্পকার, নাট্যকার, প্রাবন্ধিক, সাংবাদিক, চলচ্চিত্রকার, গায়ক ও অভিনেতা। তার কবিতা, গান ও সাহিত্য কর্ম বাংলা সাহিত্যে নবজাগরণ সৃষ্টি করেছিল। তিনি ছিলেন অসাম্প্রদায়িক চেতনার পথিকৃৎ লেখক। তার কবিতা ও গান মানুষকে যুগে যুগে শোষণ ও বঞ্চনা থেকে মুক্তির পথ দেখিয়ে চলছে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে তার গান ও কবিতা ছিল প্রেরণার উৎস।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর পরই ১৯৭২ সালের ২৪ মে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিদ্রোহী কবিকে সপরিবারে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে নিয়ে আসেন। রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বাংলাদেশে তার বসবাসের ব্যবস্থা করেন। ১৯৭৬ সালের ২৯ আগস্টে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তাকে সমাধিস্থ করা হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায়।
- প্যারিসে নদীর বুকে পর্দা উঠলো অলিম্পিকের
- আহতদের দেখতে পঙ্গু হাসপাতালে প্রধানমন্ত্রী
- ৬ দিন পর ঢাকা-বরিশাল রুটে লঞ্চ চলাচল শুরু
- আজও বিকেল ৫টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল
- দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম নারী প্রধান বিচারপতি মান্দিসা মায়া
- রাজধানীতে কমেছে সবজি, মাছ ও মুরগির দাম
- সহিংসতায় হতাহতদের জন্য বিশেষ দোয়া হবে আজ
- বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ইস্যু নিয়ে নাক না গলাতে মমতাকে বার্তা
- সেমিফাইনালে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
- মেহেরপুরে সপ্তাহের ব্যবধানে কমেছে কাঁচা মরিচের দাম
- ৮ অঞ্চলে ঝোড়ো বৃষ্টির আভাস
- লুকিয়ে থাকা নাশকতাকারীদের ধরতে জনগণকে পাশে চান প্রধানমন্ত্রী
- ক্ষতিগ্রস্ত বিটিভি ভবন পরিদর্শন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- এশিয়া কাপের সেমিতে আজ ভারতের মুখোমুখি বাংলাদেশ
- ছয় দিনের ট্রেনের টিকিটের টাকা ফেরত দিচ্ছে রেলওয়ে
- অনলাইন যৌন হেনস্তার শিকার বিশ্বের ৩০ কোটিরও বেশি শিশু
- অনলাইনে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট কিনবেন যেভাবে
- বিশ্ব পরিবেশ দিবস আজ
- ৮৪ বছর পর ফিনিশ লাইব্রেরিতে ফিরলো বইটি
- দুপুরের মধ্যে দুই বিভাগে ঝড় হতে পারে
- অনিয়মিত পিরিয়ড ও ব্যথা দূর করবে যে পানীয়
- ইসলাম প্রচারের পর কীভাবে কোরবানি দেয়া চালু হয়েছিল
- চাকরি দিচ্ছে আইডিসিওএল, যোগ্যতা স্নাতক পাস
- কুমিল্লার পথে পথে কদম ফুলের অপরূপ সৌন্দর্য
- মে মাসে নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা ৩২৪টি
- অরিত্রীর আত্মহত্যা: আবারও পেছাল মামলার রায়
- প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব হচ্ছেন নাঈমুল ইসলাম খান
- গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণের ইচ্ছা সরকারের নেই: আরাফাত
- বুকে অস্বস্তি নিয়ে হাসপাতালে অভিনেত্রী সন্ধ্যা রায়
- মে মাসে ধর্ষণের শিকার ৬২ জন