রোহিঙ্গাদের তৃতীয় দেশে পুনর্বাসন কোনো সমাধান নয় : ম্যাকেঞ্জি
নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪প্রকাশিত : ০৯:৫৭ এএম, ১৩ জুন ২০২৪ বৃহস্পতিবার
সংগৃহীত ছবি
বাংলাদেশ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশ থেকে ১২ থেকে ১৫ হাজার রোহিঙ্গা যুক্তরাষ্ট্রে পুনর্বাসিত হয়েছে। আরও রোহিঙ্গা নেওয়া হবে। তবে তৃতীয় দেশে পুনর্বাসন দীর্ঘমেয়াদি কোনো সমাধান নয়।
আগামী ২০ জুন বিশ্ব শরণার্থী দিবস উপলক্ষে বুধবার (১২ জুন) সকালে আমেরিকান সেন্টারে সংক্ষিপ্ত এক ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের রিজিওনাল রিফিউজি কো-অর্ডিনেটর ম্যাকেঞ্জি রো।
ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের রিজিওনাল রিফিউজি কো-অর্ডিনেটর বলেন, রোহিঙ্গাদের দেখভালে বাংলাদেশকে সহায়তা করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যুক্তরাষ্ট্র। রোহিঙ্গাসহ অন্যান্য বাস্তুচ্যুত জাতিগোষ্ঠী নিরাপদে নিজ ভূমিতে ফেরত যেতে পারে, সে জন্য মিয়ানমারের চলমান সংঘাতের শান্তিপূর্ণ সমাধানে আঞ্চলিক দেশগুলো ও জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।
রিফিউজি কো-অর্ডিনেটর বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মানবিক সহায়তা বাধাগ্রস্ত হয় এমন যে কোনো কর্মকাণ্ডে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগ রয়েছে।
এক প্রশ্নের উত্তরে ম্যাকেঞ্জি রো বলেন, যতদিন এ সংকটের সমাধান না হবে, রোহিঙ্গা ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র মানবিক সহায়তার দিক থেকে বাংলাদেশের সঙ্গে থাকবে। বাংলাদেশ একা নয়; যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্য দেশ, জাতিসংঘের সংস্থাগুলো এবং এনজিও সহযোগিতা করতে পাশে রয়েছে। রোহিঙ্গা সংক্রান্ত যে কোনো বিষয়ে সব অংশীদারকে সঙ্গে নিয়ে একত্রে কাজ করার বিষয়ে গুরুত্ব দেন মার্কিন দূতাবাসের এ কর্মকর্তা।
তিনি বলেন, মিয়ানমার, বাংলাদেশ ও এ অঞ্চলে বিভিন্ন স্থানে থাকা রোহিঙ্গাদের মানবিক সহায়তার দিক থেকে সবচেয়ে বড় দাতা যুক্তরাষ্ট্র। ২০১৭ সালের আগস্ট থেকে এখন পর্যন্ত মোট ২৪০ কোটি ডলার সহায়তা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১৯০ কোটি ডলার এসেছে বাংলাদেশে।
মার্কিন দূতাবাসের রিজিওনাল রিফিউজি কো-অর্ডিনেটর জানান, আঞ্চলিকভাবে ১২ থেকে ১৫ হাজার রোহিঙ্গা যুক্তরাষ্ট্রের পুনর্বাসিত হলেও মানবিক সংকটের সমাধান হিসেবে এটি কোনো দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া নয়। আগামী সেপ্টেম্বরে আমাদের রোহিঙ্গা পুনর্বাসনের নতুন সংখ্যা নির্ধারণ করা হবে।
মানবিক কার্যক্রমে বাধা সৃষ্টি করে এমন কর্মকাণ্ড নিয়ে উদ্বেগের কথা জানিয়ে তিনি বলেন, নিশ্চিত করতে চাই, আমাদের দেওয়া সহায়তা তাদের কাছে পৌঁছাক, যাদের মানবিক সহায়তা প্রয়োজন। আর এসব বিষয়ে সমাধানে আমরা অংশীদারসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কাজ করছি।
তিনি এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, আইনের শাসন ও গণতান্ত্রিক সমাজ গঠনের একটি অপরিহার্য ভিত্তি হচ্ছে মানবাধিকার লঙ্ঘনের জবাবদিহি নিশ্চিত করা।
- ২৪ ঘণ্টা স্বল্পচাপ থাকবে তিতাস গ্যাসের
- মেলায় দুই নারীকে চেয়ার দিয়ে পেটানোর ভিডিও ভাইরাল
- সিনেমার প্রচারে গিয়ে চরম হেনস্তার শিকার অভিনেত্রী
- থাইল্যান্ডের রানি জিতলেন সোনা, পদক দিলেন রাজা
- রঙবাজার-এর ফার্স্ট লুক প্রকাশ্যে
- মোস্তাফিজকে ‘পুরো আইপিএলের জন্য’ এনওসি দিল বিসিবি
- নলছিটিতে শোকের মাতম
- যুক্তরাষ্ট্রে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৭
- কিশোরী ধর্ষণের শিকার
- রাজধানীর ৩ স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত নারী
- গণভোটে ব্যাপক অংশগ্রহণ নিশ্চিতে উঠান বৈঠক আয়োজনের নির্দেশ
- এসএসসির ফরম পূরণ শুরু ৩১ ডিসেম্বর
- শুধু ইউটিউবে দেখা যাবে অস্কার
- শীতে ত্বক ভালো রাখতে যেসব উপাদান এড়িয়ে চলবেন
- ওসমান হাদির মৃত্যুতে শনিবার রাষ্ট্রীয় শোক
- ঝিগাতলায় হোস্টেল থেকে এনসিপি নেত্রীর মরদেহ উদ্ধার
- কলার থোড় খেলে যেসব উপকার হয়
- এআই ছবিতে গতি বাড়াল ওপেনএআই
- শাড়িতে নজর কাড়লেন স্বস্তিকা
- মা-মেয়ে হত্যা : সেই গৃহকর্মীর দোষ স্বীকার
- ‘ভারতের সঙ্গে সরকারের সম্পর্কে টানাপড়েন আছে’
- যুগ্ম সচিবকে জিম্মি করে ৬ লাখ টাকা চাঁদা দাবি চালকের
- এমবিবিএস–বিডিএস ভর্তি শুরু ৩০ ডিসেম্বর
- বাংলাদেশ হাইকমিশনারকে তলব করে যা জানিয়েছে ভারত
- মেসিকে ফেরানোর প্রতিশ্রুতি বার্সার নতুন প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর
- ‘শর্টকাট দিয়ে টেকসই গণতন্ত্র পাওয়া যায় না’
- অমর একুশে বইমেলা শুরু ২০ ফেব্রুয়ারি
- ছাপানো শেষ হলো প্রাথমিক স্তরের শতভাগ পাঠ্যপুস্তক
- বিতর্কিত অঙ্গভঙ্গি, মুকুট হারালেন মিস ফিনল্যান্ড
- খুনের ৭ মামলায় ছোট সাজ্জাদ ও তার স্ত্রীর জামিন স্থগিত











