ঢাকা, বুধবার ১৭, ডিসেম্বর ২০২৫ ২৩:০৮:৪৮ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
ভোটের ওপর নির্ভর করছে দেশের সবার ভবিষ্যৎ ভোটের প্রস্তুতি নিয়ে ইসি এখনও অগোছালো ‘আমাকে বিদায় দিতে দয়া করে কেউ এয়ারপোর্টে যাবেন না’ বাংলাদেশে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ মিশন পাঠাবে ইইউ নেতানিয়াহুকে ‘কড়া’ ভাষায় গোপন বার্তা হোয়াইট হাউসের

লাল মাংসে বাড়ে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি

অনলাইন ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১২:৩৬ পিএম, ৬ মে ২০২২ শুক্রবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

বিশ্বজুড়ে যত রোগী ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়, তার মধ্যে আক্রান্তের হিসাবে তৃতীয় বৃহত্তম হল কোলোরেক্টাল ক্যান্সার। কোলোরেক্টাল ক্যান্সার বলতে বৃহদান্ত্রের ক্যান্সার বোঝায়। সিকাম, এসেন্ডিং কোলন, ট্রান্সভার্স কোলন, ডিসেন্ডিং কোলন, রেক্টাম ও এপেন্ডিংয়ের ক্যান্সার।

যারা গরু ও খাসির মাংস বেশি খান এবং আঁশসমৃদ্ধ খাবার কম খান তাদের মধ্যে কোলন ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা বেশি।

আঁশসমৃদ্ধ খাবার বৃহদান্ত্রের সঞ্চালন বা পেরিস্টালসিসকে দ্রুততর করে। ফলে ক্যান্সার সৃষ্টিকারী উপাদানগুলো কোলনের সংস্পর্শে বেশিক্ষণ থাকতে পারে না। ফলে কোলন ক্যান্সার হওয়ার আশংকাও কমে। তৈলাক্ত খাবার, টিনজাত খাবার ও ফাস্টফুডও ঝুঁকিপূর্ণ।

সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, লাল মাংসপ্রেমীদের কোলন ক্যান্সার হওয়ার হার শতকরা ১২ ভাগ বেশি। অন্যদিকে প্রক্রিয়াজাত লাল মাংসে মৃত্যু ঝুঁকি তার চেয়েও বেশি।

যারা নিয়মিত লাল মাংস আহার করেন তাদের মধ্যে ধূমপান, মদ্যপানসহ নানা বদভ্যাস গড়ে ওঠে। এতে বেড়ে যায় হৃদরোগ ও ক্যান্সারের ঝুঁকি। যারা সপ্তাহে পাঁচ বেলা গরু, খাসি কিংবা ভেড়ার মাংস খান, এক গবষণায় দেখা গেছে, তাদের কোলন ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। এসব পশুর মাংসকে বলা হয় রেডমিট। রেডমিটকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় বলা হয় অন্যতম ক্যান্সারপ্রবণ খাবার বা কারসিনোজেন।

মাংসভোজিরা যদি তাদের খাদ্য তালিকায় লাল মাংসের পরিবর্তে মাত্র সপ্তাহে একবেলা মাছ অন্তর্ভুক্ত করেন তবে এ অকাল মৃত্যুর হার ৭ ভাগ কমতে পারে। প্রক্রিয়াজাত মাংসের ক্ষেত্রে হৃদরোগ, ক্যান্সার ও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি ও সোডিয়াম এবং নাইট্রেটের কারণে অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি বেড়ে যায়।