ঢাকা, শুক্রবার ২৯, মার্চ ২০২৪ ২১:৩০:২৫ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
টাঙ্গাইলে শাড়ি তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন তাঁতীরা রমজানের অর্ধেকেও কমেনি মাছ ও মাংসের দাম সেতু থেকে খাদে পড়ে বাসে আগুন, নিহত ৪৫ রমজানের অর্ধেকেও কমেনি মাছ ও মাংসের দাম ঈদযাত্রা: ৮ এপ্রিলের ট্রেনের টিকিট পাওয়া যাচ্ছে আজ বিশ্বে প্রতিদিন খাবার নষ্ট হয় ১০০ কোটি জনের বাসায় পর্যবেক্ষণে থাকবেন খালেদা জিয়া

আবদুল গাফফার চৌধুরীর মৃত্যুতে যা বললেন পরীমণি

বিনোদন ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০১:৩০ পিএম, ২০ মে ২০২২ শুক্রবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

ভাষা আন্দোলন নিয়ে কালজয়ী গান ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’র রচয়িতা বিশিষ্ট সাংবাদিক, গীতিকার, কলামিস্ট ও সাহিত্যিক আবদুল গাফফার চৌধুরী মারা গেছেন। গত বৃহস্পতিবার (১৯ মে) স্থানীয় সময় আনুমানিক সকাল ৭টায় যুক্তরাজ্যের লন্ডনে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

তার মৃত্যুতে অনেকের মতো শোকাচ্ছন্ন হয়ে আছেন চিত্রনায়িকা পরীমণি। কেননা পরীর দুঃসময়ে সুদূর যুক্তরাজ্য থেকেই পাশে ছিলেন কিংবদন্তি এই লেখক। নিয়মিত সাহস যুগিয়েছেন নায়িকাকে।

গত বছর মাদক মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছিলেন পরীমণি। সে সময় তার মুক্তির দাবিতে সোচ্চার ছিলেন আবদুল গাফফার চৌধুরী। গণমাধ্যমে পরীকে নিয়ে কলাম লিখেছিলেন। এমনকি পরীমণিকে নিয়ে তিনি রচনা করেছিলেন একটি বিশেষ কবিতাও।

সেই কবিতা শেয়ার দিয়েই আবদুল গাফফার চৌধুরীকে স্মরণ করলেন পরীমণি। ফেসবুকে এই নায়িকা লিখেছেন, ‘আমি পেয়েছিলাম ঐ দুর্লভরে। মিলিবে কী আর...!’

এদিকে পরীমণির ঘনিষ্ঠজন, নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী এক স্ট্যাটাসে আবদুল গাফফার চৌধুরীকে নিয়ে বেশ কিছু তথ্য জানিয়েছেন। লিখেছেন, ‘অনেকক্ষণ ভাবছিলাম খবর শোনার পর থেকে। অনেক কিছু চোখে ভেসে উঠছিল বারবার। আপনার চেহারা, কানে বাজছিল আপনার স্নেহমাখা কথা, আপনার লেখা আমাকে অজস্র টেক্সট। আগষ্ট এর ৫, ২০২১ সাল থেকেই আপনি আমাকে খুঁজেছেন। অজস্রবার। বুঝেছিলাম পরিমণির জন্য। কিন্ত এটাও সত্যি আমার খারাপ সময়ে এমন কোনদিন নেই আপনি আমাকে ফোন করে খবর নেন নাই। টানা ৪ মাস আপনি প্রায় প্রতিদিন খোঁজ নিয়েছেন আমার হোয়াটসঅ্যাপে।’

চয়নিকা আরও লিখেছেন, ‘আপনি আমাদের সাহস দিতেন সবসময়। সত্যি কান্না পাচ্ছে। কথা ছিল, আপনি আসবেন, দেখা হবে। অসুস্থতার ভেতরেও কল করেছিলেন আপনি। আহা!’