ঢাকা, রবিবার ১৯, মে ২০২৪ ১৮:০৯:১৭ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
ভিক্ষা করে দেশের মানুষ চলবে না: প্রধানমন্ত্রী জাতীয় এসএমই পুরস্কার পেলেন ৭ উদ্যোক্তা রাফা ছেড়েছে ৮ লাখ ফিলিস্তিনি: জাতিসংঘ কেজিতে ২০০ টাকা ছাড়াল কাঁচা মরিচের দাম এসএমই পণ্য মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী সৌদি পৌঁছেছেন ২৮ হাজারের বেশি হজযাত্রী ফের অস্থির ডিমের বাজার

আবারও তাপপ্রবাহের আশঙ্কা করছে আবহাওয়াবিদরা

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১২:০৪ পিএম, ৭ মে ২০২৪ মঙ্গলবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

তাপপ্রবাহের পর বিচ্ছিন্নভাবে সারা দেশে ঝরছে বৃষ্টি। এতে মানুষ ও প্রাণীকুলে ফিরেছে স্বস্তি। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, আগামী এক সপ্তাহ সারা দেশে এই বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকবে। পাশাপাশি বজ্রঝড় ও শিলাবৃষ্টিও হতে পারে।
ফলে এ সময় তাপমাত্রা সহনীয় পর্যায়ে থাকবে। তবে এ মাসের দ্বিতীয়ার্ধে অর্থাৎ ১৫ মে’র পর আরেকটি তাপপ্রবাহ আসতে পারে।  
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মনোয়ার হোসেন যুগান্তরকে বলেন, রোববার পর্যন্ত মৃদু থেকে মাঝারি যে তাপপ্রবাহ ছিল সেটি ইতোমধ্যে অনেকটাই হ্রাস পেয়েছে। সোমবার শুধু গোলাপগঞ্জ, চুয়াডাঙ্গা ও যশোরে তাপপ্রবাহ ছিল। আশা করা হচ্ছে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপমাত্রা আরও হ্রাস পাবে।
তিনি বলেন, আগামী এক সপ্তাহ দেশব্যাপী বিচ্ছিন্নভাবে বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সাধারণত বর্ষাকালে প্রচুর বৃষ্টি হয়। তবে বর্তমানে বৃষ্টি বেশি সময় ধরে স্থায়ী হয় না- আধা ঘণ্টা থেকে কয়েক ঘণ্টা। দিনে বৃষ্টির পর আবার রোদ ওঠে। তার পরও আগামী এক সপ্তাহ সারা দেশে তাপমাত্রা মোটামুটি স্বাভাবিক থাকবে। আবহাওয়া মোটামুটি আরামদায়ক থাকবে। মাঝে মাঝে বৃষ্টি হবে। মাঝে মাঝে স্বাভাবিকের চেয়ে কিছুটা বেশি তাপমাত্রা থাকবে। তবে সেটি অসহনীয় পর্যায়ে যাবে না।  
এই আবহাওয়াবিদ আরও বলেন, তবে এই মাসের দ্বিতীয়ার্ধে তাপপ্রবাহ আবার ফিরে আসার আশঙ্কা রয়েছে। আমরা মাসিক যে ফোরকাস্ট দিয়েছি সেখানে চলতি মাসে তিন থেকে চারটি মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের এবং এক থেকে দুটি তীব্র তাপপ্রবাহের কথা বলা হয়েছে।
জানা গেছে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের দু’এক জায়গায় বজ্রঝড়সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া দেশের অনেকাংশে বজ্রঝড়সহ বৃষ্টি ও শিলাবৃষ্টি হতে পারে।  

এদিকে সোমবার বিকাল ৩টা থেকে ৬টা পর্যন্ত ফেনীতে ১০৭ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। এটি এই সময়ে সর্বোচ্চ। সীতাকুণ্ডে হয়েছে ৪৫ মিলিমিটার, এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ।