ঢাকা, শনিবার ২০, এপ্রিল ২০২৪ ৩:০৪:০৩ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
হাসপাতালের কার্ডিয়াক আইসিইউ পুড়ে ছাই, রক্ষা পেল ৭ শিশু সবজির বাজার চড়া, কমেনি মুরগির দাম সারা দেশে তিন দিনের হিট অ্যালার্ট জারি কৃষক লীগ নেতাদের গণভবনের শাক-সবজি উপহার দিলেন প্রধানমন্ত্রী চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৫ ডিগ্রি, হিট এলার্ট জারি শিশু হাসপাতালের আগুন সম্পূর্ণ নিভেছে

এনআইডি জালিয়াতির মামলায় জামিন পাননি ডা. সাবরিনা

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০৬:৪১ পিএম, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২০ মঙ্গলবার

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

প্রথম জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) তথ্য গোপন করে দ্বিতীয় এনআইডি করার অভিযোগে করা মামলায় জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের বরখাস্ত চিকিৎসক ডা. সাবরিনা শারমিন ওরফে সাবরিনা আরিফ চৌধুরীকে জামিন দেননি আদালত।  

মঙ্গলবার (২২ সেপ্টেম্বর)  ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সারাফুজ্জামান আনছারীর আদালতে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের বরখাস্ত চিকিৎসক সাবরিনার পক্ষে জামিন আবেদন করেন আইনজীবী সাইফুজ্জামান (তুহিন)।

জামিনের বিরোধিতা করেন রাষ্ট্রপক্ষে সিএমএম আদালতে বাড্ডা থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা মাজহারুল ইসলাম। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করেন।

গত ১ সেপ্টেম্বর এ মামলায় সাবরিনার দুদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। তবে মামলাটি ডিবিতে স্থানান্তর হওয়ায় জিজ্ঞাসাবাদ পিছিয়ে যায়। জিজ্ঞাসাবাদের পর গত ১৪ সেপ্টেম্বর সাবরিনাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দেবব্রত বিশ্বাস।

গত ৩০ আগস্ট মামলাটি দায়ের করেন গুলশান থানা নির্বাচন অফিসার মোহাম্মদ মমিন মিয়া। গত ৩ সেপ্টেম্বর আদালত তার দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

মামলায় বলা হয়, বর্তমানে সাবরিনার দুটি এনআইডি কার্ড সক্রিয়। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) বিষয়টি জানার পর বিস্তারিত জানতে ইসির কাছে তথ্য চায়। সাবরিনা ২০১৬ সালের ভোটার তালিকা হালনাগাদের সময় দ্বিতীয়বার ভোটার হন। তিনি প্রথমে ভোটার হন সাবরীনা শারমিন হোসেন নামে। একটিতে জন্ম তারিখ দেয়া ১৯৭৮ সালের ২ ডিসেম্বর। অন্যটিতে ১৯৮৩ সালের ২ ডিসেম্বর। প্রথমটিতে স্বামীর নাম হিসেবে ব্যবহার করেছেন আর এইচ হক। আর দ্বিতীয়টিতে স্বামীর নাম লেখা হয়েছে আরিফুল চৌধুরী।

২০১০ সালের জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইনের ১৪ ও ১৫ ধারায় এ মামলা দায়ের করা হয়েছে। ১৪ ধারায় মিথ্যা তথ্য দেওয়ার অভিযোগ প্রমাণিত হলে সর্বোচ্চ এক বছরের কারাদণ্ড এবং ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডের বিধান আছে। আর ১৫ ধারায় একাধিক জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) নেওয়ার অভিযোগ প্রমাণিত হলেও একই শাস্তি হতে পারে।

-জেডসি