ঢাকা, মঙ্গলবার ৩০, এপ্রিল ২০২৪ ৪:৩০:৩৩ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
কাটাখালী পৌরসভার মেয়র নির্বাচিত হলেন রিতু আজ দেশে ফিরছেন প্রধানমন্ত্রী দেশের ইতিহাসে হিটস্ট্রোকে একদিনে ১৭ মৃত্যুর রেকর্ড ঢাকাসহ ৫ জেলার স্কুল-কলেজ বন্ধ আজ, প্রাথমিক খোলা বিপজ্জনক দাবদাহ থেকে নিজেকে রক্ষা করবেন যেভাবে ফিলিপিন্সে সরকারি স্কুলে সশরীরে পাঠদান স্থগিত

কৃষককে অফিস থেকে বের করে দেওয়ায় দুই কর্মকর্তাকে বদলি

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১০:৫০ এএম, ৫ এপ্রিল ২০২৪ শুক্রবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

ধান নিয়ে পরামর্শের জন্য মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলা কৃষি অফিসে গেলে কৃষক ফজলুর রহমানকে বের করে দেওয়ার ঘটনায় অভিযুক্ত দুই কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়েছে। 

উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা সালাহউদ্দিন সুজনকে মানিকগঞ্জ থেকে দিনাজপুর অঞ্চলে এবং শিবালয় উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রাজিয়া তরফদারকে ফরিদপুরের সালথায় বদলি করা হয়।

বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) রাত ১০টার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক রবিআহ নূর আহমেদ।

তিনি বলেন, শিবালয় উপজেলা কৃষি অফিসের উপসহকারী কর্মকর্তাকে দিনাজপুরে এবং কৃষি কর্মকর্তা রাজিয়া তরফদারকেও ফরিদপুরের সালথা উপজেলায় বদলি করা হয়েছে।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অফিস আদেশে জানা যায়, মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলার কৃষি অফিসের উপসহকারী কর্মকর্তা মো. সালাহউদ্দিন সুজনকে দিনাজপুর অঞ্চলের অধীনে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালকের কার্যালয়ে পদায়ন করা হয়েছে। আগামী ৩ এপ্রিলের মধ্যে তিনি দায়িত্বভার হস্তান্তর করবেন, অন্যথায় ৪ এপ্রিল থেকে তাৎক্ষণিক অবমুক্ত (স্ট্যান্ড রিলিস) বলে গণ্য করা হবে।

অপরদিকে কৃষি অধিদপ্তরের আরেক অফিস আদেশ থেকে জানা যায়, শিবালয় উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রাজিয়া তরফদারকে মানিকগঞ্জ থেকে ফরিদপুরের সালথা উপজেলায় বদলি করা হয়েছে। আগামী ১৬ এপ্রিল তিনি তার দায়িত্বভার হস্তান্তর করবেন। অন্যথায় ১৭ এপ্রিল থেকে তাৎক্ষণিক অবমুক্ত (স্ট্যান্ড রিলিস) বলে গণ্য হবে।

প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলা কৃষি অফিসে ক্ষতিগ্রস্ত একগুচ্ছ ধান নিয়ে পরামর্শ নিতে যান কৃষক ফজলুর রহমান। কৃষি অফিসে দায়িত্বরত কৃষি কর্মকর্তার ওই কৃষকের সঙ্গে খারাপ আচরণ করে। ওই কৃষককে অফিস থেকে বের করে দেন। বিভিন্ন গণমাধ্যমে এ নিয়ে সংবাদ প্রকাশ হলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরে আসে।

পরে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপ-পরিচালক (উদ্ভিদ সংরক্ষণ) মো. শহিদুল আমিন এবং অতিরিক্ত উপ-পরিচালক (উদ্যান) মো. মামুন ইয়াকুবকে নিয়ে দুই সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।