ঢাকা, মঙ্গলবার ২৩, ডিসেম্বর ২০২৫ ৫:৪৭:২৬ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
‘সরকারকে অবশ্যই মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে’ দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের ভিসা সেবা বন্ধ ঘোষণা প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি নিয়ে বৈঠক কলকাতায় বাংলাদেশ হাইকমিশন ‘না রাখতে’ দেওয়ার হুমকি শুভেন্দুর ২৭ ডিসেম্বর ভোটার হবেন তারেক রহমান দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে সোনা

গঙ্গার বুকে ভেঙ্গে পড়লো চার লেনের সেতু

আন্তর্জাতিক ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০২:০৬ পিএম, ৫ জুন ২০২৩ সোমবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

ভারতের বিহার রাজ্যের ভাগলপুরে গঙ্গা নদীর ওপর তাসের ঘরের মতো হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়েছে নির্মাণাধীন চার লেনের একটি সেতু। রোববার নির্মাণাধীন এই সেতু নদীতে ভেঙে পড়ার ঘটনায় কোনো হতাহত হয়নি বলে এক প্রতিবেদেনে জানিয়েছে দেশটির সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।

২০১৪ সালে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমার রাজ্যের সুলতানগঞ্জ ও খাগরিয়া জেলার মাঝে সংযোগকারী এই সেতুটির নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেছিলেন। নির্মাণাধীন সেতুটির ৩২৮ ফুট উঁচু অংশ পুরোপুরি গঙ্গায় ধসে গেছে। সেতুটির হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ার দৃশ্য মোবাইলে ধারণ করেছেন স্থানীয়রা। মুহুর্তেই তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়।

রাজ্যের শীর্ষ এক জেলা কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা এএনআইকে বলেছেন, রোববার সন্ধ্যা ৬টার দিকে নির্মাণাধীন সেতু ধসের এই ঘটনা ঘটেছে। এখন পর্যন্ত কোনও হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। ঘটনাস্থলে স্থানীয় প্রশাসন রয়েছে। আমরা ‘পুল নির্মাণ নিগমের’ কাছে সেতু ধসের ঘটনায় প্রতিবেদন চেয়েছি।

সেতু ভেঙে পড়ার ঘটনাটি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ। দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলেছেন তিনি।

ভাগলপুর প্রশাসনের কর্মকর্তা ধনঞ্জয় কুমার বলেছেন, রোববার ছুটির দিন থাকায় জেলায় সেতুটির নির্মাণকাজ বন্ধ ছিল। সন্ধ্যার দিকে আচমকাই সেতুটির ৩টি স্তম্ভ ভেঙে পড়েছে। এর ফলে মুহূর্তের মধ্যে পুরো সেতুটিই গঙ্গার পানিতে ধসে গেছে।

এদিকে, এই ঘটনাটিকে সামনে এনে বিরোধীদল বিজেপির রাজ্য সভাপতি নেতা সম্রাট চৌধুরী বলেছেন, নীতিশ কুমার পরিচালিত বিহার সরকারের রন্ধ্রে রন্ধ্রে দুর্নীতি ঢুকে গেছে।

এর আগে, গত বছরের ডিসেম্বরে বিহারের বেগুসারাই জেলার বুরখি গন্দক নদীতে নির্মিত একটি সেতু দ্বিখণ্ডিত হয়ে নদীতে পড়ে যায়। সেতুর সংযোগ সড়কের নির্মাণকাজ শেষ না হওয়ায় তখন পর্যন্ত সেতুটি বন্ধ ছিল। যে কারণে সেই সময় এই ঘটনায় কেউ হতাহত হননি। সূত্র: এনডিটিভি