ঢাকা, রবিবার ০৫, মে ২০২৪ ১৮:৩০:৩৮ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
বজ্রপাতে বসতঘরে আগুন, ঘুমের মধ্যে মা-ছেলের মৃত্যু এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী আজ থেকে স্কুল কলেজ খোলা সুন্দরবনে আগুন নেভানোর কাজ শুরু জাতীয় গ্রিডে বিপর্যয়, বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন সিলেট ৬০ টাকার নিচে মিলছে না সবজি, মাছ-মাংসে আগুন আরও ২ দিন দাবদাহের পূর্বাভাস

ছুটির দিনে আজ জমজমাট বইমেলা

অনুপম ত্রিবেদী | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১১:৪৬ পিএম, ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ শুক্রবার

ছবি: উইমেননিউজ২৪.কম।

ছবি: উইমেননিউজ২৪.কম।

বাংলা একাডেমি আয়োজিত একাডেমি প্রাঙ্গণ ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অনুষ্ঠিত হচ্ছে বাঙালির প্রাণের মেলা অমর একুশে বইমেলা।আজ শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) ছুটির দিনে লেখক, প্রকাশক ও পাঠকের আনাগোনায় মুখরিত ছিল মেলা প্রাঙ্গণ। মেলা ঘুরে নিজেদের পছন্দের বই কিনতে স্টলগুলোতে হুমড়ি খেয়ে পড়েছেন বইপ্রেমীরা। শিশু চত্বরও শিশুদের কলকাকলিতে মুখরিত ছিল।

সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, লাইন ধরে মেলায় প্রবেশ করছেন বইপ্রেমী মানুষজন।মেলার স্টলগুলোর সামনে ও বেশ ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। পাঠকরা বই দেখছেন, কিনছেন। পছন্দের লেখককে ঘিরে দেখা গিয়েছে সেলফি তোলার হিড়িক। বিক্রেতারাও ব্যস্ত ছিল বই বিক্রিতে। গ্রন্থ উন্মোচনে কেন্দ্রেও ছিল দীর্ঘ লাইন। ছুটির দিনেই মেলা যেন পেল তার চিরচেনা রূপ। তুলনামূলক বেশি বই বিক্রিতে লেখক-প্রকাশকের মুখে ছিল হাসি।

সকালে শিশুপ্রহরে শিশুদের মাতিয়ে রেখেছিল সিসিমপুরের হালুম, টুকটুকি, ইকরি, শিকু। বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষার্থী ছাড়াও অনেক শিশুকে দেখা গেছে শিশু প্রহরে। বাবা-মায়ের সঙ্গে বইমেলায় বই কিনতে দেখা যায় শিশুদের। 
মেলায় শিশু-কিশোরদের আগমনে বিক্রি বেড়েছে মেলার শিশু চত্বরের স্টলগুলোতে। এই অংশের স্টল মালিকরা জানান, ছুটির দিন ও শিশু প্রহর ছাড়া অন্য দিন মেলায় শিশু-কিশোরদের উপস্থিত কম থাকে। তাই এই সময় শিশু চত্বরে বইয়ের বেচা-কেনাও কম হয়। শুক্র-শনিবার অভিভাবকরা শিশু-কিশোরদের মেলায় নিয়ে আসেন। এই দুই দিন বিক্রিও অন্যান্য দিনের তুলনায় কয়েকগুণ বেড়ে যায়।

পঙ্খীরাজ প্রকাশনীর মালিক দেওয়ান আজিজ বলেন, শিশু প্রহর থাকায় অনেক শিশুরা মা-বাবার সাথে মেলায় এসেছে। জমে উঠেছে কেনাকাটা। অনেক বই বিক্রি হয়েছে। শিশু প্রহর না থাকলে আমাদের স্টলগুলোতে ভীড় থাকে না খুব একটা। 

সপরিবারে বইমেলা ঘুরতে এসেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও গল্প লেখক সোমা দেব। তিনি বলেন, খুব ভালো লাগছে। আসলে বইমেলার জন্য সারা বছর অপেক্ষা করে থাকি। তাই মেলা এলে মনে অন্য ধরনের আনন্দ হয়। এবার মেলায় আমার দুটি বই এসেছে। একটি গল্পের এবং যৌথভাবে অন্যটি প্রবন্ধের। বই দুটির কারণে আরো ভালো লাগছে।