ঢাকা, বৃহস্পতিবার ১৮, এপ্রিল ২০২৪ ১৮:১৩:৫৭ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই দেশ আরও উন্নত হতো টাইমের ১০০ প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকায় বাংলাদেশের মেরিনা নান্দাইলে নারী শ্রমিককে কুপিয়ে হত্যা তীব্র গরমে জনজীবনে দুর্ভোগ, বাড়ছে জ্বর-ডায়রিয়া কারাগার থেকে সরিয়ে গৃহবন্দী অবস্থায় সুচি কৃষকরাই অর্থনীতির মূল শক্তি: স্পিকার মধ্যপ্রাচ্যের দিকে নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

তালা ভেঙে অমর একুশে হলে উঠলেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০৮:৪৩ পিএম, ১ অক্টোবর ২০২১ শুক্রবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অমর একুশে হলের তালা ভেঙে শতাধিক শিক্ষার্থী হলে প্রবেশ করেছেন। ৫ অক্টোবর হল খোলার কথা থাকলেও আজ শুক্রবার দুপুর ২টার দিকে তালা ভেঙে অমর একুশে হলে ঢুকে পড়েন শিক্ষার্থীরা।

দীর্ঘদিন হলের বাইরে থাকা শিক্ষার্থীরা এতদিন মেস বা বাসা ভাড়া নিয়ে ক্যাম্পাসের আশপাশে বিভিন্ন জায়গায় থাকতেন। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আগামী ৫ অক্টোবর থেকে হল খুলে দেওয়ার কথা থাকলেও অতিরিক্ত মেস ভাড়ার টাকা বাঁচাতেই হলে উঠেছেন শিক্ষার্থীরা।


শিক্ষার্থীদের দাবি, সেপ্টেম্বর মাসে সবাই মেস ছেড়ে দিয়েছে। মাত্র পাঁচদিনের জন্য পুরো মাসের ভাড়া দিতে হবে। তাই অনেকটা বাধ্য হয়েই হলে উঠতে হয়েছে তাদের।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষার্থী বলেন, আমাদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। আমরা অসহায় হয়ে হলে উঠতে বাধ্য হয়েছি। মাত্র পাঁচদিনের জন্য পুরো মাসের ভাড়ার টাকা দিতে হবে তাই আমার মতো অনেকেই মেস ছেড়ে দিয়েছে। এখন হয় ৪/৫ দিনের জন্য বাড়ি ফিরে যেতে হবে নয়তো রাস্তায় থাকতে হবে। আমাদের পিঠ দেওয়ালে ঠেকে গিয়ে আমরা হলে উঠেছি।

অমর একুশে হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. ইসতিয়াক এম. সৈয়দ গণমাধ্যমকে বলেন, আমরা এই সমস্যা সমাধানের জন্য ছাত্রদের সঙ্গে বসেছি। এখন আলোচনা চলছে। আলোচনা শেষে আমরা সিদ্ধান্ত জানাতে পারবো।

গত কয়েকমাস থেকেই সাধারণ ছাত্র ও ছাত্রসংগঠনগুলো পহেলা অক্টোবরে হল খুলে দেওয়ার দাবি জানিয়ে আসছিলো। কিন্তু প্রশাসন তাদের সিদ্ধান্তে অটল ছিলো।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. একেএম গোলাম রব্বানী গণমাধ্যকে বলেন, আমি বিষয়টা জেনেছি। হল প্রসাসনকে তাদের সঙ্গে কথা বলে সমাধান করতে বলা হয়েছে। আমি বিশ্বাস করি যে কোনো নিয়মিত, মেধাবী শিক্ষার্থী এ কাজগুলো করবে না। তারা কারা, তাদের পরিচয় কি, তারা কোন উদ্দেশ্যে এটা করছে এসব তথ্য জানার চেষ্টা চলছে। সবকিছু জেনে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।