ঢাকা, শুক্রবার ০৫, ডিসেম্বর ২০২৫ ১৫:৫২:২৯ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
আজ আসছে না এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, খালেদা জিয়ার লন্ডন যাত্রা পেছাল খালেদা জিয়াকে দেখতে এভারকেয়ারে জুবাইদা রহমান ‘শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ভারতের ইতিবাচক সাড়া নেই’ বেশির ভাগ সবজিই ৬০-৮০ টাকার ওপরে বন্যায় সহায়তা: বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানালেন শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী

দয়া করে আমাকে রিমান্ডে দিয়েন না: সুমাইয়া জাফরিন

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০৯:৩১ পিএম, ৭ আগস্ট ২০২৫ বৃহস্পতিবার

মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন

মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের গেরিলা প্রশিক্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিনকে ভাটারা থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। 

আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সেফাতুল্লাহ তার জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে রিমান্ডের এ আদেশ দেন।

আজ বেলা দেড়টা দিকে আসামিদের আদালতে হাজির করে সুমাইয়াকে ৭ দিন রিমান্ডে চেয়ে আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা, ডিবির গুলশান বিভাগের পরিদর্শক মো. জেহাদ হোসেন।

রিমান্ড শুনানিতে রাষ্ট্রপক্ষে পাবলিক প্রসিকিউটর রিমান্ডের পক্ষে শুনানি করেন। আসামি পক্ষের আইনজীবীরা তার রিমান্ড নামঞ্জুর ও জামিন চেয়ে শুনানি করেন।

রিমান্ড শুনানির সময় সুমাইয়া জাফরিন আদালত বলেন, ‘দয়া করে আমাকে রিমান্ডে দিয়েন না। কোনো কিছু জানার থাকলে জিজ্ঞাসা করেন।’

উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত তাকে রিমান্ডের আদেশ দেন।

এর আগে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল তাকে আটক করে ডিবি হেফাজতে রাখে। পরে ভাটারা থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

প্রসঙ্গত, রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকাসংলগ্ন একটি কনভেনশন সেন্টারে গোপন বৈঠক ঘিরে কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকা আওয়ামী লীগ, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগসহ অন্যান্য সহযোগী সংগঠনের ২২ জন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর (ডিএমপি) পুলিশ।

এদিকে গত ১ আগস্ট আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানায়, গত ১৭ জুলাই অভিযুক্ত সেনা কর্মকর্তাকে তার নিজ বাসস্থান রাজধানীর উত্তরা এলাকা থেকে আটক করে সেনা হেফাজতে নেওয়া হয়। ঘটনাটির সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের লক্ষ্যে এরইমধ্যে একটি তদন্ত আদালত গঠন করা হয়েছে এবং প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়। পূর্ণ তদন্ত শেষ হওয়া সাপেক্ষে প্রাপ্ত তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে ওই সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সেনাবাহিনীর প্রচলিত আইন ও বিধি অনুযায়ী যথাযথ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ পুলিশ ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থার সঙ্গে প্রয়োজনীয় সমন্বয় করা হচ্ছে।