ঢাকা, শুক্রবার ০৫, ডিসেম্বর ২০২৫ ২২:১১:০৪ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
আজ আসছে না এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, খালেদা জিয়ার লন্ডন যাত্রা পেছাল খালেদা জিয়াকে দেখতে এভারকেয়ারে জুবাইদা রহমান ‘শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ভারতের ইতিবাচক সাড়া নেই’ বেশির ভাগ সবজিই ৬০-৮০ টাকার ওপরে বন্যায় সহায়তা: বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানালেন শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী

ফরিদা পারভীনের শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়

| উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১১:০০ এএম, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ রবিবার

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

লোকসংগীতের বরেণ্য শিল্পী ফরিদা পারভীনের মরদেহ রবিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নেওয়া হবে। সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য এক ঘণ্টা সেখানে তার মরদেহ রাখা হবে। পরে কুষ্টিয়ায় মা-বাবার কবরে তাকে দাফন করা হবে।

বিষয়টি হাসপাতালে গণমাধ্যমের সামনে নিশ্চিত করেছেন শিল্পীর স্বামী প্রখ্যাত বংশীবাদক ওস্তাদ গাজী আব্দুল হাকিম।

তিনি সাংবাদিকদের জানান, সকালে ‘অচিন পাখি’ নামে গানের স্কুলে শিল্পীকে নেওয়া হবে। এরপর সকাল ৯টায় তেজকুনি পাড়া মসজিদে শিল্পীর প্রথম নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
 
তিনি আরও বলেন, শিল্পী, কলাকুশলীসহ সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য শিল্পীর মরদেহ সকাল সাড়ে ১০টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নেওয়া হবে। সেখানে শ্রদ্ধা জানানো শেষে বেলা সাড়ে ১১টায় শিল্পীর মরদেহ নেওয়া হবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদে।

সেখানে আরেকটি নামাজে জানাজা হবে। আনুষ্ঠানিকতা শেষে মরদেহ কুষ্টিয়াতে নেওয়া হবে। সেখানকার পৌর কবরস্থানে বাবা-মায়ের কবরে ফরিদা পারভীনকে দাফন করা হবে।

কিংবদন্তি শিল্পী ফরিদা পারভীন ১৯৫৪ সালে ৩১ ডিসেম্বর নাটোরের সিংড়া থানায় জন্মগ্রহণ করেন। 

১৯৬৮ সালে ১৪ বছর বয়সে তার পেশাদার সংগীতজীবন শুরু হয়। এরপর গানে গানে তিনি কাটিয়েছেন ৫৫ বছর। 

লালনের গানের বাণী ও সুরকে জনপ্রিয় করার ক্ষেত্রে ফরিদা পারভীনের অবদান সর্বজনস্বীকৃত। শুরুতে নজরুলসংগীত, পরে আধুনিক গান দিয়ে ফরিদা পারভীনের যাত্রা শুরু হলেও জীবনের বেশির ভাগ সময় কেটেছে লালন সাঁইয়ের গান গেয়ে।

‘খাঁচার ভিতর অচিন পাখি’ কিংবা ‘বাড়ির কাছে আরশিনগর’ এর মতো লালন সাঁইয়ের জনপ্রিয় গান তার কন্ঠে মানুষের হৃদয় ছুঁয়েছে। শ্রোতারা ভালোবাসে তাকে ‘লালনকন্যা’ উপাধি দিয়েছিলেন।