ঢাকা, শনিবার ২০, ডিসেম্বর ২০২৫ ১৪:১৮:৫০ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
নির্বাচনের বাকি ৫৩ দিন, সামনের প্রতিটি দিনই গুরুত্বপূর্ণ! ‘সীমান্তে অতন্দ্র প্রহরীর দায়িত্ব পালন করছে বিজিবি’ ওসমান হাদির মৃত্যুতে রাষ্ট্রীয় শোক আজ ট্রাভেল পাস হাতে পেয়েছেন তারেক রহমান উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর অফিসে আগুন

মিন্নির জামিন আবেদনের শুনানি বৃহস্পতিবার

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০২:২৩ পিএম, ৬ আগস্ট ২০১৯ মঙ্গলবার

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

বরগুনার আলোচিত রিফাত হত্যা মামলার প্রধান সাক্ষী থেকে আসামি হিসেবে গ্রেফতার হওয়া নিহতের স্ত্রী আয়শা সিদ্দিকা মিন্নির জামিন শুনানি বৃহস্পতিবার ধার্য করেছেন হাইকোর্ট। 

মঙ্গলবার বিচারপতি শেখ মোঃ জাকির হোসেন ও বিচারপতি মোঃ মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ শুনানির এ দিন ঠিক করে দেন।

আজ শুনানির জন্য দিন ধার্য থাকলেও এই আবেদন বিস্তারিত শোনার জন্য বৃহস্পতিবার নির্ধারন করেছে আদালত। এর আগে সোমবার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় মিন্নির পক্ষে জামিন চেয়ে আবেদন করেন তার বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোর। 

জামিন আবেদনের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন জেড আই খান পান্না, সাথে ছিলেন আইনুন নাহার সিদ্দিকা, মাক্কিয়া ফাতেমা ইসলাম ও জামিউল হক ফয়সাল। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল রেজাউল করিম।

সোমবার জামিন আবেদনের শুনানির সময় আইনজীবী জেড আই খান পান্না আদালতে বলেন, এটি খুবই দুঃখজনক একটি ঘটনা। এ মামলায় আমি চাক্ষুষ সাক্ষী অথচ মামলার ১২ নম্বর আসামির বক্তব্যের প্রেক্ষিতে আমাকে আসামি করা হয়েছে। অবশ্যই এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ মামলা।

এ সময় ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আদালতের কাছে সময় আবেদন করে বলেন, এ মামলায় অ্যাটর্নি জেনারেল বক্তব্য রাখবেন। এজন্য সময় প্রয়োজন। পরে আদালত মঙ্গলবার শুনানির দিন ঠিক করে দেন।

উল্লেখ্য, গত ২৬ জুন সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বরগুনা সরকারি কলেজের সামনে সন্ত্রাসীরা প্রকাশ্যে রামদা দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে রিফাত শরীফকে। তার স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নি হামলাকারীদের সাথে লড়াই করেও তাদের দমাতে পারেননি। গুরুতর আহত রিফাতকে ওইদিন বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে বিকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। এ ঘটনায় রিফাতের বাবা দুলাল শরীফ বাদী হয়ে ১২ জনের নাম উল্লেখ ও পাঁচ-ছয় জনকে অজ্ঞাত আসামি করে বরগুনা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

ওই মামলায় প্রথমে মিন্নিকে সাক্ষী হিসেবে দেখায় পুলিশ। পরে এক আসামির বক্তব্যের প্রেক্ষিতে তাকে আসামি হিসেবে গ্রেফতার করা হয়।

-জেডসি