ঢাকা, শনিবার ২৭, এপ্রিল ২০২৪ ৯:৫৮:২৭ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
তাপমাত্রা ৪৫ ডিগ্রি ছাড়াবে আগামী সপ্তাহে থাইল্যান্ডের গভর্নমেন্ট হাউসে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী চলতি মাসে তাপমাত্রা কমার সম্ভাবনা নেই গাজীপুরে ফ্ল্যাট থেকে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার হিটস্ট্রোকে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু থাইল্যান্ডের রাজা-রাণীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ

লক্ষ্মীপুর জেলায় সয়াবিনের বাম্পার ফলন

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০২:০৩ পিএম, ৯ মে ২০২২ সোমবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

লক্ষ্মীপুরে সয়াবিনের বাম্পার ফলনে আশার আলো দেখছেন কৃষকরা। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে আগামী দুই-এক দিনের মধ্যে সয়াবিন ফসল ঘরে তুলতে পারবেন তারা। তবে বাম্পার ফলনেও আশানুরূপ মূল্য পাচ্ছেন না বলে হতাশা প্রকাশ করেছেন কৃষকরা।

কৃষি বিভাগ বলছে, পরামর্শের পাশাপাশি সকল ধরনের সহযোগিতার ফলে এ বছর সয়াবিন থেকে ৩শ’ কোটি টাকারও বেশি আয় হবে বলে আশা করছেন তারা।

কৃষি অফিসের তথ্যমতে, দেশের ৭৫ থেকে ৮০ শতাংশ সয়াবিন উৎপাদন হয় লক্ষ্মীপুরে। প্রত্যাশার চেয়ে বেশি আবাদ, বাম্পার ফলন, টানা এক যুগেরও বেশি সময় ধরে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাওয়ায় এ জেলা 'সয়াবিনের রাজধানী' হিসাবে খ্যাতি অর্জন করেছে। সয়াবিন চাষে জমিতে বাড়তি কোনো ঝামেলা নেই বলে অল্প খরচে বেশি লাভবান হওয়ার সম্ভাবনা থাকে বলে জানান কৃষকরা।

তবে ভালো ফলনেও এ বছর দাম নিয়ে কৃষকরা শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। জেলায় সয়াবিন প্রক্রিয়াজাত কারখানা স্থাপনের পাশাপাশি সরকারিভাবে সংরক্ষণের দাবি তাদের।

চররমনি মোহন এলাকার কৃষক হাফেজ আহম্মেদ, আমান উল্যাহ ও সেকান্তর মিয়াসহ কয়েকজন জানান, সয়াবিন চাষে তাদের বাড়তি ঝামেলা নেই। শুধু জমি চাষাবাদ করে বীজ বপন এবং একটু পরিচর্যায় কাঙ্ক্ষিত ফসল ঘরে তোলা সম্ভব।

তবে ঋণগ্রস্ত এসব কৃষক মহাজনদের কাছ থেকে তাদের উৎপাদিত সয়াবিনের ন্যায্যমূল্য পান না দাবি করে বলেন, সরকারিভাবে সয়াবিন ক্রয় করলে কৃষক ন্যায্যমূল্য পেতেন।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ ড. জাকির হোসেন বলেন, কৃষি বিভাগের পরামর্শে চাষীরা উন্নতজাতের বীজ বোপন ও সুষম সারের ব্যবহারের ফলে এবার ফলন ভালো হয়েছে। এ বছর লক্ষ্মীপুর জেলায় ৩৮ হাজার হেক্টর জমিতে সয়াবিনের আবাদ হয়েছে। উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৭৬ হাজার ৫৪০ মেট্রিক টন, যার বাজারমূল্য ৩শ’ কোটি টাকা।