ঢাকা, মঙ্গলবার ২৩, এপ্রিল ২০২৪ ১৯:৩৯:০৮ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
‘পদ্মশ্রী’ গ্রহণ করলেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা কাতার-বাংলাদেশ ১০ চুক্তি-সমঝোতা সই কয়েক ঘণ্টায় ৮০ বারেরও বেশি কেঁপে উঠল তাইওয়ান ঢাকা থেকে প্রধান ১৫টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়ল মাকে অভিভাবকের স্বীকৃতি দিয়ে নীতিমালা করতে হাইকোর্টের রুল আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি : শেখ হাসিনা নতুন করে ৭২ ঘণ্টার হিট অ্যালার্ট জারি

লাল মাংসে কি কোলন ক্যান্সার হয়?

অনলাইন ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১২:৩৫ পিএম, ২৭ জানুয়ারি ২০২২ বৃহস্পতিবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

দুনিয়াজুড়ে সবচেয়ে জটিল রোগগুলোর মধ্যে কোলোরেক্টাল ক্যান্সার অন্যতম।  বিশ্বে ক্যান্সার রোগীদের প্রায় এক তৃতীয়াংশ এই ক্যান্সারে আক্রান্ত। 

কোলোরেক্টাল ক্যান্সার বলতে বৃহদান্ত্রের ক্যান্সার বোঝায়। সিকাম, এসেন্ডিং কোলন, ট্রান্সভার্স কোলন, ডিসেন্ডিং কোলন, রেক্টাম ও এপেন্ডিংয়ের ক্যান্সার।

যারা আশসমৃদ্ধ খাবার কম খান, জাঙ্কফুড এবং গরু ও খাসির মাংস বেশি খান তাদের কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি বেশি বলে জানিয়েছেন বৃহদান্ত ও পায়ুপথ সার্জারি বিশেষজ্ঞ  অধ্যাপক ডা. একেএম ফজলুল হক। 

আঁশসমৃদ্ধ খাবার বৃহদান্ত্রের সঞ্চালন বা পেরিস্টালসিসকে দ্রুততর করে। ফলে ক্যান্সার সৃষ্টিকারী উপাদানগুলো কোলনের সংস্পর্শে বেশিক্ষণ থাকতে পারে না। ফলে কোলন ক্যান্সার হওয়ার আশংকাও কমে। তৈলাক্ত খাবার, টিনজাত খাবার ও ফাস্টফুডও ঝুঁকিপূর্ণ।

সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, লাল মাংস যারা খান কোলন ক্যান্সার হওয়ার হার শতকরা ১২ ভাগ বেশি। অন্যদিকে প্রক্রিয়াজাত লাল মাংসে মৃত্যু ঝুঁকি তার চেয়েও বেশি।

যারা নিয়মিত লাল মাংস আহার করেন তাদের মধ্যে ধূমপান, মদ্যপানসহ নানা বদভ্যাস গড়ে ওঠে। এতে বেড়ে যায় হৃদরোগ ও ক্যান্সারের ঝুঁকি। 

যারা সপ্তাহে পাঁচ বেলা গরু, খাসি কিংবা ভেড়ার মাংস খান, এক গবষণায় দেখা গেছে, তাদের কোলন ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। এসব পশুর মাংসকে বলা হয় রেডমিট। রেডমিটকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় বলা হয় অন্যতম ক্যান্সারপ্রবণ খাবার বা কারসিনোজেন।

মাংসভোজিরা যদি তাদের খাদ্য তালিকায় লাল মাংসের পরিবর্তে সপ্তাহে একবেলা মাছ অন্তর্ভুক্ত করেন তবে এ অকাল মৃত্যুর হার ৭ ভাগ কমতে পারে। প্রক্রিয়াজাত মাংসের ক্ষেত্রে হৃদরোগ, ক্যান্সার ও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি ও সোডিয়াম এবং নাইট্রেটের কারণে অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি বেড়ে যায়।