ঢাকা, মঙ্গলবার ১৬, ডিসেম্বর ২০২৫ ১:৩৬:৩৯ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
আজ মহান বিজয় দিবস দেশজুড়ে চলছে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২’ বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : রাষ্ট্রপতি সাংবাদিকদের কল্যাণে প্রয়োজনীয় সব উদ্যোগ নেবে সরকার ‘হয়তো জানতেও পারবো না, মা কবে মারা গেছেন’

সুস্থ থাকতে জেনে রাখুন রসুনের গুনাগুণ

অনলাইন ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১২:৪৮ পিএম, ২৫ ডিসেম্বর ২০২২ রবিবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

রসুন এমন একটি উপকরণ যা আমাদের রান্নাঘরে প্রতিদিনই থাকে। মাছ হোক কিংবা মাংস আদা-রসুন না দিলে তাতে যেন স্বাদ লাগে না । তবে আপনি জানলে অবাক হবেন এই রসুনের রয়েছে অনেক রকম গুণ। যা আপনার শরীরের অর্ধেক রোগ সারাতে সাহায্য করবে।

রসুন উচ্চ রক্তচাপের সমস্যার নিরাময়ের জন্য খুব কাজের উপাদান হিসেবে বিবেচিত হয়। কোলেস্টেরল কমাতেও কাজ করে রসুন। এটি খারাপ কোলেস্টেরল কমায় এবং হৃদরোগ প্রতিরোধ করে । ঋতুচক্র বন্ধ হয়ে যাওয়া নারীদের ক্ষেত্রে রসুন খুবই উপকারী এতে শরীরের অনেক রকম সমস্যা দূর হয়। এছাড়াও জ্বর-সর্দি-কাশি হলে কালোজিরে, রসুন ও সরষে তেল দিয়ে ভেজে খেলে তার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা বাড়ায়।

রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে রসুন। বিশেষ করে রোজ যদি কেউ এক কোয়া রসুন খান, তাঁর ডায়াবিটিসের আশঙ্কা কিছুটা কমতে পারে।
সম্প্রতি আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব কানেক্টিকাট স্কুল অব মেডিসিন রসুন নিয়ে একটি গবেষণাপত্র প্রকাশ করেছে। সকালে খালি পেটে রসুন খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে সেখানে কয়েকটি কথা বলা হয়েছে। দেখে নেওয়া যাক সেগুলি কী কী।

• যাঁরা সকালে খালি পেটে এক কোয়া রসুন খান, তাঁদের হৃদ্‌রোগের আশঙ্কা অনেকটা কমে যায়। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে, শরীর চট করে ক্লান্ত হয় না।

• রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে রসুন। বিশেষ করে রোজ যদি কেউ এক কোয়া রসুন খান, তাঁর ডায়াবিটিসের আশঙ্কা কিছুটা কমতে পারে।

• অনেকেই সারা বছর সর্দি-কাশির সমস্যায় ভোগেন। ঠান্ডা লাগা কমতেই চায় না। তাঁরা যদি নিয়মিত সকালে খালি পেটে এক কোয়া রসুন খান, তিন সপ্তাহেই এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

• সবচেয়ে বড় কথা, শরীরকে দূষণ মুক্ত করতে রসুন খুবই কার্যকর। সকালে খালি পেটে এক কোয়া রসুন খেলে শরীরে জমা টক্সিন দ্রুত সাফ হয়ে যায়। সার্বিক ভাবে সুস্থতা বাড়ে এর ফলে।