ঢাকা, মঙ্গলবার ২৩, ডিসেম্বর ২০২৫ ১১:৫৮:৫৫ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
‘সরকারকে অবশ্যই মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে’ দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের ভিসা সেবা বন্ধ ঘোষণা প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি নিয়ে বৈঠক কলকাতায় বাংলাদেশ হাইকমিশন ‘না রাখতে’ দেওয়ার হুমকি শুভেন্দুর ২৭ ডিসেম্বর ভোটার হবেন তারেক রহমান দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে সোনা

করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট ভয়াবহ হবে না

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১১:৫০ এএম, ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২২ মঙ্গলবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

করোনাভাইরাসের নতুন নতুন ভ্যারিয়েন্ট তৈরি হবে। ওমিক্রনের পর নতুন করে আরেকটি ভ্যারিয়েন্ট আসবে। যদিও ভ্যারিয়েন্টগুলো তেমন ভয়াবহ হবে বলে মনে করেন না অণুজীব বিজ্ঞানী ড. বিজন কুমার শীল।

তিনি বলেন, সবার দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সমান নয়। মহামারি আকারে যেভাবে ছড়িয়ে গেছে তাতে নতুন নতুন ভ্যারিয়েন্ট তৈরি হবেই। যাদের ইমিউনিটি লেভেল নিম্ন, যে সব ব্যক্তিদের মধ্যে ইমিউনিটি কম উৎপাদন হয় তাদের অবস্থা খারাপের দিকে যেতে পাড়ে। অ্যান্টিবডি কম থাকাদের ভেতরে ভাইরাসটি অনেক সময় রিসেপ্টর পরিবর্তন করে বলে মনে করেন এই অণুজীব বিজ্ঞানী।

সোমবার (৭ ফেব্রুয়ারি) রাতে সিঙ্গাপুরে গণমাধ্যমের সঙ্গে এসব কথা বলেন বিজ্ঞানী বিজন কুমার শীল।

তিনি বলেন, অ্যান্টিবডির বিপরীতেই ওমিক্রনের অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে। সুতরাং নতুন ভ্যারিয়েন্ট হবেই। কোথায় হবে সেটি বলা না গেলেও এটি নিশ্চিত যে ওমিক্রনের পরও আরেকটি ভ্যারিয়েন্ট আমরা দেখতে পাবো। ওমিক্রনের মধ্যেও আমরা দেখেছি তিনটি উপ-ধরন তৈরি হয়েছে।

সেগুলো হচ্ছে বিএ.১, বিএ.২ এবং বিএ.৩। এই তিনটি ভ্যারিয়েন্টের মধ্যে প্রথম এবং দ্বিতীয়টি একটু কাছাকাছি ছিল। বিএ.১ এর চেয়ে বিএ.২ বেশি সংক্রমণ ছড়াচ্ছে। যদিও এর কারণ নিয়ে গবেষণা হয়নি।

ড. বিজন বলেন, একটি কথা মনে রাখতে হবে, ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ সৃষ্টিকারী কোষ চারটি একসঙ্গে কাজ করে। সুতরাং ভ্যারিয়েন্ট যাই আসুক তা ব্যাপক বিস্তার হবে না। ওমিক্রন তাদেরই বেশি হচ্ছে যারা টিকা নেয়নি, এছাড়া যাদের কমোরবিদ কন্ডিশন রয়েছে তারও আক্রান্ত হচ্ছেন।

এর আগে ওমিক্রন ছড়িয়ে পড়ায় মানুষের শরীরে দ্রুত প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হবে বলে জানিয়েছিলেন বিশিষ্ট এই অণুজীব বিজ্ঞানী। তিনি ওমিক্রন ছড়িয়ে পড়াকে ভালো উল্লেখ করে জানান, বেশি ছড়িয়ে পড়লে টিকার চেয়ে বেশি কার্যকর হবে।

২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান ছিলেন অণুজীব বিজ্ঞানী ড. বিজন কুমার শীল। তিনি করোনার কিট শুরুতে কাজ করে আলোচনায় আসেন।