নাজনীন আক্তার। জন্মস্থান ঢাকায় হলেও বেড়ে ওঠা ও শিক্ষাজীবন কেটেছে চট্টগ্রাম জেলাতে। বর্তমানে তিনি চট্টগ্রামেই বসবাস করছেন। পরিবারের বড় সন্তান হওয়ায় দায়িত্বটা স্বাভাবিক একটু বেশিই ছিল নাজনীনের।

মুরসালিনা ঐশী, জন্ম ও বেড়ে ওঠা চট্টগ্রাম শহরে। পরিবারের ছোট সন্তান ঐশী বর্তমানে পদার্থবিজ্ঞান বিষয়ে অনার্স তৃতীয় বর্ষে অধ্যয়নরত আছেন।

সম্প্রতি ঢাকায় ইস্টার্ণ ব্যাংক লিমিটেডের (ইবিএল) উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং রিটেইল ও এসএমই ব্যাংকিং প্রধান এম খোরশেদ আনোয়ার এবং ওমেন এন্ট্রোপ্রেনার এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (WEAB)  প্রেসিডেন্ট সালমা মাসুদ একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেন। 

শাহানাজ আক্তার (৩৫)। গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়নের পেলাইদ গ্রামে বাসিন্দা।

তাহমিনা বারী রিনি। মালয়েশিয়া প্রবাসী। তিনি পিএইচডি করছেন দেশটির শীর্ষ বিদ্যাপীঠ আইআইইউএম থেকে।

বাজারে গিয়ে সবাই এখন নদী-হাওরের মাছ খোঁজেন। কারণ দেশীয় প্রজাতির মধ্যে নদী-হাওরের মাছের জুড়ি নেই। যদিও বাজারে এখন পুকুর এবং বিলে চাষ করা মাছই বেশি পাওয়া যায়।

নারী উদ্যোক্তাদের তৈরি করা পণ্যের প্রচার-প্রসারের লক্ষ্যে যশোর জেলায় শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী পিঠা ও পণ্য প্রদর্শনী মেলা।

নাজনীন আক্তার নীলা, জন্ম ও বেড়ে ওঠা ঢাকাতে হলেও শিক্ষাজীবন কাটিয়েছেন চট্টগ্রাম জেলায়। চট্টগ্রাম কলেজে অর্থনীতি নিয়ে পড়াশোনা করেছেন তিনি। 

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ ও বেগম রোকেয়া দিবস উদযাপনে জেলায় নির্বাচিত পাঁচ জয়িতাকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।

নারীরা এখন সব পেশায় সর্বক্ষেত্রে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হচ্ছে।

আয়েশা সিদ্দিকা, মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে। বাবা-মা ও ছোট তিন বোনসহ ছয় সদস্যের সংসার তাদের। 

মাহবুবা খান জ্যোতির জন্ম ও বেড়ে ওঠা টাঙ্গাইল জেলায়। পড়াশোনায় অনার্স ও মাস্টার্সের গণ্ডি শেষ করেছেন তিনি।

ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের সহায়তা করতে ১৫ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। বাংলাদেশি মুদ্রায় এ অর্থের পরিমাণ প্রায় ১ হাজার ২৭৫ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ৮৫ টাকা ধরে)।

বাহারি টুপি তৈরিতে ব্যস্ত সময় কাটছে লক্ষ্মীপুরের নারীদের।এ কাজ তাদের সংসারে এনে দিয়েছে সচ্ছলতা।

নুর জাহান; নোয়াখালীর সুবর্ণচরের একজন সফল কৃষক। নিজ যোগ্যতা এবং পরিশ্রমের কারণে তিনি আজ একটি উদাহরণে পরিণত হয়েছেন। 

পৃথ্বী ভৌমিক কুমিল্লা জেলার মেয়ে, ই-কমার্স ব্যবসায় ফেসবুক পেজ ‘প্রিয় ভোজ’ নিয়েই তার পথ চলা।

চুল ঝরে পড়লে নারী-পুরুষ উভয়েরই সৌন্দর্যের ছন্দপতন ঘটে। হারানো সৌন্দর্যের প্রতীক ফেরাতে টাক মাথায় ব্যবহার করা হয় পরচুলা।

জন্ম থেকেই প্রতিবন্ধী বগুড়ার মেয়ে জান্নাতুল ফেরদৌস মহুয়া। প্রতিবন্ধিতার কারণে খুব ছোট থেকেই নিদারুণ কষ্ট আর দুর্ভোগের মাঝে জীবনের চাকা ঘুরছে তার।

একটা ছোট্ট স্টার্ট আপ ব্যবসা। আর তাতেই সৌভাগ্য লাভ। এতটাই সৌভাগ্য যে ভারতের ধনীদের তালিকায় নিজের নাম তুলে ফেলছেন নাইকার মালিক ফাল্গুনী নায়ার। 

সাবিনা শারমিন। একজন সমাজসেবী নারী। জেলা শহরে সেই ৭ বছর বয়স থেকে বাবা-মায়ের সঙ্গে বসবাস করছেন।

সংসারের হাল ও সন্তাদের মুখে খাবার তুলে দিতে শুরু করেন সুতা, রঙ ও বাঁশ দিয়ে দোলনা, শিকেসহ গৃহস্থালী নানা পণ্য তৈরির কাজ। আর এই দোলনাতেই স্বপ্ন বোনেন স্বপ্না।

একজন নারী উদ্যোক্তা, সফল ব্যবসায়ী, সমাজসেবক, সংগঠক এবং লেখক শারমিন সেলিম তুলি। সফল নারী হিসেবে তার অনবদ্য অবদান তাকে ভিন্নতা দিয়েছে।

মাস্টার্স পাস করেছেন, তাও আবার ইংরেজি নিয়ে। এর পর যে কোনো গ্র্যাজুয়েট সরকারি চাকরি বা বহুজাতিক কোম্পানিতে চাকরির জন্য চেষ্টা করবেন এমনটিই স্বাভাবিক।

থেমে গিয়েও হেরে যান নি, আসলে হারের কাছে মাথা নত করেন নি হাসিনা মুক্তা। স্বামীর মৃত্যুতে দুই মেয়ে নিয়ে ভীষণ দিশেহারা হয়ে পরেন, কিন্তু অদম্য ইচ্ছাশক্তি মুক্তাকে প্রেরণা যুগিয়েছে।