ঢাকা, শুক্রবার ১০, মে ২০২৪ ৭:১৯:০১ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
আগামী ৬ জুন বাজেট ঘোষণা উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলেন যারা ব্রাজিলে বন্যায় নিহত বেড়ে ১০০, নিখোঁজ ১২৬ জুলাইয়ে বেইজিং যাবেন প্রধানমন্ত্রী ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক হজের প্রথম ফ্লাইটে ঢাকা ছাড়লেন ৪১৯ যাত্রী

আবারো দুই শতাধিক মৃত্যু, শনাক্ত ১২ হাজারের বেশি

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০৫:৫৮ পিএম, ১৩ জুলাই ২০২১ মঙ্গলবার

ফাইল ছবি।

ফাইল ছবি।

সারাদেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়েই চলেছে। এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ২০৩ জন মারা গেছেন। একই সময় ৪১ হাজার ৭৭৫ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ১২ হাজার ১৯৮জন আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন।

আজ মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

দেশে করোনাভাইরাসের চলমান ঢেউ শুরু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় প্রতিদিনই নতুন শনাক্ত রোগী ও মৃত্যুর হারের ক্ষেত্রে রেকর্ড হচ্ছিল।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, ১১ জুলাই সর্বোচ্চ ২৩০ জন মারা গিয়েছিলেন। আর সর্বোচ্চ ১৩,৭৬৮ জন আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছিল গতকাল সোমবার।

কেবল শনাক্ত আর মৃত্যুর সংখ্যায় নতুন রেকর্ড নয়, বরং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হারের অনুপাতও ধীরে ধীরে বাড়ছে।

তবে এই হার কত ২৪ ঘন্টায় কিছুটা কমেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ছিল ২৯.২১। আগের দিন অর্থ্যাৎ সোমবার এই হার ছিল ৩১.২৪ শতাংশ।

আজ পাওয়া পরিসংখ্যান মতে সারাদেশে এ পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন ১৬ হাজার ৮৪২ জন।

আর গত বছরের ৮ মার্চ প্রথম রোগী শনাক্তের কথা ঘোষণা করার পর থেকে সব মিলিয়ে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়ালো ১০ লাখ ৪৭ হাজার ১৫৫ জনে।

গত এক সপ্তাহের অন্তত পাঁচ দিন কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা দুইশোর উপরেই থাকছে।

সরকারের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে দেয়া তথ্যে আরও জানা যাচ্ছে যে গত ২৪ ঘণ্টায় মৃতদের মধ্যে ১৩২জন জনই পুরুষ।

সবচেয়ে বেশি ঢাকায় মারা গেছে ৬১জন। এর আগের দিনও ছিল ৬১জন।

এরপরেই রয়েছে খুলনা। খুলনায় মারা গেছে ৫৩ জন। আগের দিন ছিল ৫৫জন।

বাংলাদেশ সরকারের একটি গবেষণায় জানা গেছে যে এখন সংক্রমণের ৮০ শতাংশই ভারতে প্রথমে শনাক্ত হওয়া ডেল্টা ভ্যারিয়্যান্ট দ্বারা ঘটছে।