ঢাকা, শুক্রবার ২৬, এপ্রিল ২০২৪ ১৮:২৯:২৬ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
তাপমাত্রা ৪৫ ডিগ্রি ছাড়াবে আগামী সপ্তাহে থাইল্যান্ডের গভর্নমেন্ট হাউসে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী চলতি মাসে তাপমাত্রা কমার সম্ভাবনা নেই গাজীপুরে ফ্ল্যাট থেকে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার হিটস্ট্রোকে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু থাইল্যান্ডের রাজা-রাণীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ

ভারতে হরলিক্স আর স্বাস্থ্যকর পানীয় নয়!

আন্তর্জাতিক ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০১:৪৭ পিএম, ২৬ এপ্রিল ২০২৪ শুক্রবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

ভারতে কিছুদিন আগেই ‘স্বাস্থ্যকর পানীয়’র তালিকা থেকে বাদ পড়েছিল ‘বর্নভিটা’। সব ই-কমার্স সংস্থাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল যাতে ‘স্বাস্থ্যকর পানীয়’ বিভাগে বর্নভিটা না রাখা হয়। এবার সে তালিকায় যুক্ত হলো হরলিক্স। এ পানীয় প্রস্তুতকারক সংস্থা ‘হিন্দুস্তান ইউনিলিভার’ হরলিক্সের বোতল থেকে ‘হেল্‌থ ফুড ড্রিঙ্কস’ ট্যাগটি সরিয়ে নিচ্ছে।
এর বদলে লেখা হয়েছে, ‘ফাংশনাল ন্যাশনাল ড্রিঙ্ক’ (এফএনডি)।
সংস্থাটির চিফ ফিনান্সিয়াল অফিসার রীতেশ তিওয়ারি জানিয়েছেন, হরলিক্স এখন থেকে ‘এফএনডি’ বিভাগভুক্ত। তবে পরিবর্তন এলেও গ্রাহক বৃদ্ধি এবং গ্রাহকদের হরলিক্সের প্রতি আস্থা বজায় রাখার ক্ষেত্রে নজর দেওয়া হচ্ছে। বিভাগ বদলে যাওয়ায় হরলিক্সকে কি আর স্বাস্থ্যকর পানীয় বলা যাবে না? এমন প্রশ্ন দেখা দিয়েছে দেশটির জনগণের মাঝে।  

তবে ‘ইনস্টিটিউট ফর ইন্টিগ্রেটিভ নিউট্রিশন’ বলছে, ‘এফএনডি’ কারও জীবনযাপন অনুসারে পুষ্টির চাহিদা মেটায়। এই ধরনের পানীয় প্রোটিন এবং মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টের ঘাটতি পূরণ করে।
জানা গেছে, বর্নভিটা, হরলিক্সের মতো পানীয়তে চিনির পরিমাণ অনেক বেশি। এই ধরনের পানীয় সাধারণত শিশু এবং বয়স্করাই খেয়ে থাকে। ফলে বাড়ন্ত বয়সে এবং বার্ধক্যে অত্যধিক চিনি শরীরে প্রবেশ করলে ক্ষতি হতে পারে বলেই অনেকের মত।
প্রসঙ্গত, এর আগে দেশটির ‘ন্যাশনাল কমিশন ফর প্রোটেকশন অব চাইল্ড’ জানিয়েছিল, ২০০৬ সালের খাদ্য সুরক্ষা আইনে স্বাস্থ্যকর পানীয়র কোনও নির্দিষ্ট সংজ্ঞা নেই। সম্প্রতি ‘ফুড সেফটি অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ড অথরিটি অফ ইন্ডিয়া’ সব ই-কমার্স ওয়েবসাইটকে দুগ্ধজাত, সিরিয়াল এবং পানীয়কে স্বাস্থ্যকর পানীয় বিভাগে এসব অন্তর্ভুক্ত করতে নিষেধ করেছে। আরও জানানো হয়েছে, এতে গ্রাহকদের ভুল তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে।