ঢাকা, শুক্রবার ২৬, এপ্রিল ২০২৪ ২৩:১৩:৪৯ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
তাপমাত্রা ৪৫ ডিগ্রি ছাড়াবে আগামী সপ্তাহে থাইল্যান্ডের গভর্নমেন্ট হাউসে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী চলতি মাসে তাপমাত্রা কমার সম্ভাবনা নেই গাজীপুরে ফ্ল্যাট থেকে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার হিটস্ট্রোকে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু থাইল্যান্ডের রাজা-রাণীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ

করোনা: ডাক্তার, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য প্রণোদনা

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১২:৩২ পিএম, ৭ এপ্রিল ২০২০ মঙ্গলবার

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ফাইল ছবি।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ফাইল ছবি।

করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) মহামারির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী এবং দেশের অন্যান্য কর্মীদের জন্য মঙ্গলবার সরকারের বিশেষ প্রণোদনা দেয়ার সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, ‘মার্চ মাস থেকে যারা কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে সরাসরি যুদ্ধ করছেন, আমি তাদের পুরষ্কৃত করতে চাই।’

প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের ১৫টি জেলার জনপ্রতিনিধি ও সরকারি কর্মকর্তাদের সাথে ভিডিও কনফারেন্সে বক্তব্যকালে এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘সরকার তাদের উত্সাহ দেয়ার জন্য বিশেষ প্রণোদনা দেবে। এছাড়াও দায়িত্ব পালনের সময় কেউ কোভিড-১৯ আক্রান্ত হলে তাদের জন্য ৫-১০ লাখ টাকার একটি স্বাস্থ্য বীমা থাকবে। কেউ মারা গেলে স্বাস্থ্য বীমার পরিমাণ পাঁচগুণ বেশি হবে।’

তিনি বলেন, ‘তবে মনে রাখবেন, এগুলো মার্চ মাসের পর থেকে যারা জীবন বাজি রেখে কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে কাজ করছেন তাদের জন্য প্রযোজ্য হবে।

সরকারপ্রধান বলেন, ‘শর্ত দিয়ে কাউকে (ডাক্তার) আমি কাজে আনবো না। যাদের মধ্যে এই মানবতাবোধটুকু নেই তাদেরকে প্রণোদনা দিয়ে কাজে আনার কোনো যৌক্তিকতা আছে বলে আমি মনে করি না। যদি বাংলাদেশে সেরকম দুর্দিন আসে, প্রয়োজনে বাইরে থেকে আমরা ডাক্তার নিয়ে আসবো।

‘কিন্তু এই ধরনের দুর্বল মানসিকতা দিয়ে আমার কাজ হবে না। কাজেই তারা মিটিং করুক আর শর্ত দিক ওই শর্তে আমার কোনো কিছু আসে না। বরং ভবিষ্যতে তারা ডাক্তারি করতে পারবে কিনা সেটাই চিন্তা করতে হবে’ হুঁশিয়ারি দেন প্রধানমন্ত্রী।

ডাক্তারদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘একজন রুগী আসছে, চিকিৎসা করতে হবে। তার জন্য নিজেকে সুরক্ষিত করা যায়। অ্যাপ্রোন পরে নিন, মুখে মাস্ক লাগান, হাতে গ্লাভস পরেন অথবা স্যানিটাইজার ব্যবহার করেন, হাত ধোন, রোগী দেখেন। রোগী কেন ফেরত যাবে? একজন রোগী দুয়ারে দুয়ারে ঘুরে সেই রোগী কেন মারা যাবে? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্র কেন মারা যাবে?’