ঢাকা, শনিবার ২০, এপ্রিল ২০২৪ ৮:২৭:৫০ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
হাসপাতালের কার্ডিয়াক আইসিইউ পুড়ে ছাই, রক্ষা পেল ৭ শিশু সবজির বাজার চড়া, কমেনি মুরগির দাম সারা দেশে তিন দিনের হিট অ্যালার্ট জারি কৃষক লীগ নেতাদের গণভবনের শাক-সবজি উপহার দিলেন প্রধানমন্ত্রী চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৫ ডিগ্রি, হিট এলার্ট জারি শিশু হাসপাতালের আগুন সম্পূর্ণ নিভেছে

কাল সকাল ৬টা থেকে ‘মহাবিপদ সংকেত’

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০৫:৩৭ পিএম, ১৯ মে ২০২০ মঙ্গলবার

পুরোনো ছবি

পুরোনো ছবি

উপকূলের দিকে প্রচণ্ড শক্তি নিয়ে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘আম্পান’। এরই মধ্যে উপকূলীয় জেলায় শুরু হয়েছে ঝড়-বৃষ্টি। তাই আগামীকাল বুধবার সকাল ৬টায় মহাবিপদ সংকেত জারি করা হবে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান।

ঘূর্ণিঝড় ‘আম্পান’ মোকাবিলায় আজ মঙ্গলবার সরকারের প্রস্তুতি বিষয়ে অনলাইন সংবাদ সম্মেলনে প্রতিমন্ত্রী এ কথা জানান। এর আগে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা করেন প্রতিমন্ত্রী।

‘চলমান করোনা পরিস্থিতির মধ্যেই ঘূর্ণিঝড় “আম্পান” আসছে বাংলাদেশের দিকে। ঝড়ের সর্বোচ্চ গতি এখন ঘণ্টায় ২৪৫ কিলোমিটার। তাই এটিকে সুপার সাইক্লোন বলা হচ্ছে। আমরা উপকূলসহ ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় যারা আছেন তাদের আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে আসার কাজটি করছি। আজ রাত ৮টার মধ্যেই সবাইকে আশ্রয়কেন্দ্রে আনা হবে। বুধবার সকাল ৬টা থেকে মহাবিপদ সংকেত দেখানো হবে,’ বলেন তিনি।

প্রতিমন্ত্রী জানান, আগামীকাল সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে ঘূর্ণিঝড়টি উপকূল অতিক্রম করবে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় তাদের পক্ষ থেকে সকল চিকিৎসার ব্যবস্থা নিয়েছে। আর নৌবাহিনী উপকূলের মানুষকে নিরাপদে আনার জন্য সহযোগিতা করছে এবং সকল বড় জাহাজগুলো নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

করোনাভাইরাসের জন্য সেনাবাহিনীর যেসব সদস্য মাঠে কাজ করছে, তারাও ঝুঁকিতে থাকা মানুষদের আশ্রয়কেন্দ্রে আনতে সহায়তা করবেন বলেও জানিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী।

এনামুর রহমান আরও জানান, মোট ১২ হাজার ৭৮টি আশ্রয়কেন্দ্র রয়েছে, যেখানে ৫১ লাখ ৯০ হাজার ১৪৪ জনকে রাখা যাবে। কিন্তু করোনা ভাইরাসের কারণে ২০ থেকে ২২ লাখ মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে রাখা হবে। আর আশ্রয়কেন্দ্রে আনাদের মধ্যে ১ মিটার দূরত্ব নিশ্চিত করার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। আগে ঘূর্ণিঝড় ফণীতে ১৮ লাখ এবং ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের সময় ২২ লাখ মানুষকে আশ্রকেন্দ্রে আনা হয়েছিল বলেও জানান তিনি।