ঢাকা, শুক্রবার ১৯, এপ্রিল ২০২৪ ১৮:৫৯:০৭ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
সবজির বাজার চড়া, কমেনি মুরগির দাম সারা দেশে তিন দিনের হিট অ্যালার্ট জারি কৃষক লীগ নেতাদের গণভবনের শাক-সবজি উপহার দিলেন প্রধানমন্ত্রী চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৫ ডিগ্রি, হিট এলার্ট জারি শিশু হাসপাতালের আগুন সম্পূর্ণ নিভেছে শিব নারায়ণ দাশের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক পরলোকে জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ন

ছয় জেলায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে

অনলাইন ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১০:০৪ পিএম, ২৩ জুলাই ২০২০ বৃহস্পতিবার

ছয় জেলায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে

ছয় জেলায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে

কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা, নাটোর, সিরাজগঞ্জ, টাঙ্গাইল, নঁওগা জেলার বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে। এছাড়া ঢাকা জেলার আশেপাশের নদীগুলোর পানি বৃদ্ধি আগামী ৪৮ ঘন্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে।
অপরদিকে, সিলেট, সুনামগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নেত্রকোণা, মানিকগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, ফরিদপুর, মাদারীপুর, চাঁদপুর, রাজবাড়ি, শরিয়তপুর ও ঢাকা জেলার নিন্মাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির আগামী ২৪ ঘন্টায় স্থিতিশীল থাকতে পারে।
বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদ-নদীর পানি সমতল বৃদ্ধি পাচ্ছে। যা আগামী ৭২ ঘন্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। গঙ্গা, পদ্মা নদীর পানি সমতল স্থিতিশীল আছে যা আগামী ৪৮ ঘন্টা পর্যন্ত স্থিতিশীল থাকতে পারে।
এছাড়া, কুশিয়ারা ব্যাতীত উত্তর-পূর্বাঞ্চলের আপার মেঘনা অববাহিকার প্রধান নদীসমূহের পানি সমতল হ্রাস পাচ্ছে। যা আগামী ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত স্থিতিশীল থাকতে পারে।
অন্যদিকে, আগামী ২৪ ঘন্টায় বালু নদীর ডেমরা পয়েন্টে বিপদসীমা অতিক্রম করতে পারে। আগামী ২৪ ঘন্টায় তিস্তা নদীর পানি সমতল হ্রাস পেতে পারে এবং ধরলা নদীর পানি সমতল বৃদ্ধি অব্যাহত থাকতে পারে।
সারাদেশে পর্যবেক্ষণাধীণ ১০১ টি পানি সমতল স্টেশনের মধ্যে বৃদ্ধি পেয়েছে ৫৭ টির, হ্রাস পেয়েছে ৪৩ টির,অপরিবর্তিত রয়েছে ১ টির এবং বিপদসীমার উপরে নদীর সংখ্যা ২০টি।
গত ২৪ ঘন্টায় সারাদেশে গাইবান্ধা ২৫০ মিলিমিটার, বরগুনা ১৮৫ মিলিমিটার, সুনামগঞ্জ ১০০ মিলিমিটার, সাতক্ষীরা ৮৩ মিলিমিটার, দেওয়ানগঞ্জ ৮০, পটুয়াখালী ৭৮ মিলিমিটার, মহাদেবপুর ৭৩ মিলিমিটার, চাঁদপুর বাগান ৬৯ মিলিমিটার এবং চট্টগ্রাম ৬০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে।