ঢাকা, রবিবার ২১, ডিসেম্বর ২০২৫ ১৪:৪৩:০৫ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
তুমি আমাদের বুকের ভেতরে আছো: প্রধান উপদেষ্টা সংসদ নির্বাচনের তফসিল সংশোধন ইসির আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে অ্যাপ ব্যবহার করবে ইসি খালেদা জিয়ার অসুস্থতা ঘিরে পরিকল্পিত গুজব ৬ বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীর সামরিক মর্যাদায় দাফন আজ

জিয়া এতিমখানা মামলায় খালাস চেয়ে খালেদার আপিল

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১২:০৪ পিএম, ১৪ মার্চ ২০১৯ বৃহস্পতিবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

জিয়া এতিমখানা ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় সাজা বাড়িয়ে হাইকোর্টের দেওয়া ১০ বছরের সাজা থেকে খালাস চেয়ে আপিল করেছেন কারাবন্দী খালেদা জিয়া। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে বিএনপি চেয়ারপারসনের পক্ষে আপিল দায়ের করেন তার আইনজীবী ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।

পরে খালেদা জিয়ার আইনজীবী বলেন, ‌‘খালাস চেয়ে আপিলে তার জামিন চাওয়া হয়েছে এবং সাজার কার্যকারিতা স্থগিত চাওয়া হয়েছে।’

ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন, ‘হাইকোর্ট অযৌক্তিকভাবে এ মামলায় আমাদের বক্তব্য না শুনেই দুদকের আইনজীবীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে খালেদা জিয়ার সাজা ১০ বছর বাড়িয়ে দিয়েছে। তাই এ মামলায় খালাস চেয়ে আপিল করা হয়েছে।’

এর আগে ২০১৮ সালের ৩০ অক্টোবর এ মামলায় খালেদা জিয়ার সাজা বাড়িয়ে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেন হাইকোর্ট। ওইদিন বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন। ওই মামলায় বিচারিক আদালতের রায়ে তার পাঁচ বছরের কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড হয়েছিল।

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় গত ৮ ফেব্রুয়ারি ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ রায় দেন। রায়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। খালেদা জিয়ার বড় ছেলে ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমান, সাবেক সাংসদ কাজী সালিমুল হক কামাল, সাবেক মুখ্য সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ ও মমিনুর রহমানকে ১০ বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

রায়ে খালেদা জিয়াসহ ছয় আসামির সবাইকে মোট ২ কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৪৩ টাকা ৮০ পয়সা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়। অর্থদণ্ডের টাকা প্রত্যেককে সমঅঙ্কে প্রদান করার কথা বলা হয়। পরে কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে খালেদা জিয়া, কাজী সালিমুল হক কামাল ও শরফুদ্দিন আহমেদ পৃথক আপিল করেন।