বজ্রাঘাত থেকে রক্ষা পেতে করনিয়
লাইফস্টাইল ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪.কমআপডেট: ০৩:৩৫ পিএম, ১২ মে ২০১৮ শনিবার
গত ২৪ ঘণ্টায় বজ্রপাতে দেশের নয় জেলায় ১৯ জন নিহত হয়েছেন। জেলাগুলো হলো-মাগুরা, সিরাজগঞ্জ, নওগাঁ, রাঙামাটি, নোয়াখালী, সুনামগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, গোপালগঞ্জ ও গাজীপুর। শুধু এপ্রিলেই নিহত হয়েছেন ৪৮ জন।
বাতাসে কার্বন ও লেড এর পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় গত কয়েক বছর ধরে বজ্রপাতের হার বেড়ে গেছে। রাজধানীতে বৈদ্যুতিক তারের নেটওয়ার্ক থাকার কারণে বজ্রপাতের ভয়াবহতা টের পাওয়া না গেলেও প্রতিনিয়ত গ্রামাঞ্চলে প্রাণহানি ঘটছে।
বজ্রাঘাতের এই ভয়াবহতা থেকে রক্ষা পেতে করণীয় সম্পর্কে গবেষকরা বলছেন, গ্রামাঞ্চল ও শহরাঞ্চলে ভিন্ন ধরনের উদ্যোগ নিতে হবে। স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি উদ্যোগ নিয়ে দ্রুততার সঙ্গে বাস্তবায়ন করতে হবে। প্রতিবছর মার্চ থেকে মে মাসের শেষ পর্যন্ত বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জীবনযাপনে ধাতব বস্তুর ব্যবহার বেড়ে যাওয়া এবং বজ্রপাত নিরোধক গাছের অভাবের কারণে মৃত্যুর হার বেড়েছে। আগে কৃষিতে ধাতব যন্ত্রপাতির ব্যবহার ছিল না বললেই চলে। কিন্তু এখন ট্রাক্টরসহ নানা কৃষি যন্ত্রাংশ ও মোবাইল ফোনের মতো ধাতব যন্ত্রপাতির ব্যবহার বেড়ে গেছে। এসব ধাতব বস্তুর ব্যবহার বজ্রপাতে বেশির ক্ষতির আশঙ্কা তৈরি করছে।
পরিবেশ অধিদফতরের হিসাব অনুযায়ী, ঢাকার বাতাসে কার্বনের পরিমাণ ৪ শতাংশের বেশি বেড়েছে। রাজধানীতে এলাকাভেদে প্রতি ঘনমিটারে ৬৬৫ থেকে ২৪৫৬ বা তারও বেশি মাইক্রোগ্রাম পাওয়া গেছে এবং অন্য যেকোনও সময়ের তুলনায় ঢাকায় বেশি বজ্রপাত হতে দেখা গেলেও বজ্রপাতের ভয়াবহতা টের পাওয়া যাচ্ছে না। বিদ্যুতের লম্বা খুঁটি মানুষের উচ্চতার অনেক ওপরে থাকায় আর খুঁটির সঙ্গে আর্থিংয়ের ব্যবস্থা থাকার কারণে শহরাঞ্চলে বজ্রপাত থেকে প্রাণহানি রোধ করা যায়।
বাংলাদেশ দুর্যোগ ফোরামের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৭ সালে বজ্রাঘাতে ২৬৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর আগে ২০১৬ ও ২০১৭ সালে মৃতের সংখ্যা দুই শতাধিক ছিল। এ বছর কেবল এপ্রিলেই মারা গেছেন ৪৮ জন। ২০১০ থেকে গত ছয় বছরের হিসাব বলছে, একেবারেই নজর না দেয়া এই দুর্যোগে নিহতের সংখ্যা প্রায় এক হাজার।
গত পাঁচ বছরের মৃত্যু ঘটনাগুলো পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, ফাঁকা মাঠে কৃষিকাজ, মাছ ধরা, হাওরাঞ্চলে নৌকায় যাতায়াতের সময় বজ্রঘাতের শিকার হয়ে মারা যাওয়ার ঘটনা বেশি। প্রতিবছর এ সময় অনেক বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে। মানুষ যেন না মারা যায় সে জন্য ধাতব বস্তু সঙ্গে না রাখার কোনও বিকল্প নেই। একইসঙ্গে তাদের জন্য দীর্ঘমেয়াদি সচেতনতা প্রচারাভিযানও চালাতে হবে।
গ্রামাঞ্চলে বড় বড় গাছ ধ্বংস করা বন্ধ করতে হবে। গ্রামে আগে গাছ থাকায় সেগুলো বজ্রপাত ঠেকাতো। অরক্ষিত হয়ে পড়া গ্রামাঞ্চলের মসজিদের মিনারে আর্থিং করার ব্যবস্থা করা যেতে পারে। যেহেতু বাংলাদেশের হাওর অঞ্চল, দেশের বিল অঞ্চল আর উত্তরের চাঁপাইনবাবগঞ্জ, দিনাজপুরে বজ্রাঘাতে প্রাণহানির ঘটনা বেশি ঘটে সে কারণে এসব অঞ্চলে মোবাইল ফোনের টাওয়ার লাইটেনিং এরস্টোর লাগানোর কাজটিও করা যেতে পারে।
- নিরাপত্তা, অস্ত্রের লাইসেন্স চেয়ে আবেদন ১৫ রাজনীতিবিদের
- ‘ভোটের গাড়ি’র প্রচার শুরু আজ
- আগামী বাজেটের রূপরেখা দিয়ে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার
- গণভোট নিয়ে নানা শঙ্কা
- পশ্চিম তীরে নতুন ১৯টি বসতি স্থাপনের অনুমোদন দিল ইসরায়েল
- নারী সাংবাদিকতার সংগ্রাম ও সম্ভাবনার দলিল
- জীবনানন্দ দাশের ‘বনলতা সেন’ হলেন নাবিলা
- দেশে ফিরে বাবার মাজার জিয়ারত করবেন তারেক রহমান
- মার্কা যাই হোক, নির্বাচন করব: রুমিন ফারহানা
- ইমরান খান ও বুশরা বিবির ১৭ বছর কারাদণ্ড
- তারেক রহমানের ফ্লাইট থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো দুই কেবিন ক্রু
- ১৪ কেজি স্বর্ণসহ গ্রেফতার অভিনেত্রী
- বিপিএলের ম্যাচ শুরুর সময়ে পরিবর্তন
- ‘আয়েশার সব স্বপ্ন পুড়ে ছাই হয়ে গেল’‘
- হাড়ের ব্যথায় পুরুষের চেয়ে নারীরা কেন বেশি ভোগেন
- বিপিএলের ম্যাচ শুরুর সময়ে পরিবর্তন
- সংসদ নির্বাচনের তফসিল সংশোধন ইসির
- ‘আয়েশার সব স্বপ্ন পুড়ে ছাই হয়ে গেল’‘
- তুমি আমাদের বুকের ভেতরে আছো: প্রধান উপদেষ্টা
- জীবনানন্দ দাশের ‘বনলতা সেন’ হলেন নাবিলা
- আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে অ্যাপ ব্যবহার করবে ইসি
- হাড়ের ব্যথায় পুরুষের চেয়ে নারীরা কেন বেশি ভোগেন
- তারেক রহমানের ফ্লাইট থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো দুই কেবিন ক্রু
- খালেদা জিয়ার অসুস্থতা ঘিরে পরিকল্পিত গুজব
- সকালের যে অভ্যাসগুলো আপনাকে দ্রুত বুড়িয়ে দিচ্ছে
- মার্কা যাই হোক, নির্বাচন করব: রুমিন ফারহানা
- ১৪ কেজি স্বর্ণসহ গ্রেফতার অভিনেত্রী
- দেশে ফিরে বাবার মাজার জিয়ারত করবেন তারেক রহমান
- ২০২৫ সালে সবচেয়ে বেশি যেসব প্রশ্নের মুখোমুখি অ্যালেক্সা
- ৬ বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীর সামরিক মর্যাদায় দাফন আজ








