গণভোট নিয়ে নানা শঙ্কা
নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪প্রকাশিত : ০৯:৫৫ এএম, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫ সোমবার
ছবি: সংগৃহীত
দেশে একই দিনে প্রথমবারের মতো জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের চূড়ান্ত আইনি ভিত্তি দিতে ১২ ফেব্রুয়ারি ভোট অনুষ্ঠিত হবে। তবে গণভোট চ্যালেঞ্জ ও শঙ্কার মধ্যে রয়েছে। গণভোটের বিরুদ্ধে নেতিবাচক প্রচারণা এবং অভ্যুত্থানের বিপক্ষের রাজনৈতিক দলগুলোর সক্রিয় অবস্থান এমন শঙ্কার সৃষ্টি করেছে।
এছাড়া গণভোট নিয়ে চারটি প্রশ্নের একটি উত্তর এবং প্রশ্নের জটিল বাক্য সাধারণ মানুষের কাছে বোধগম্য নয়। ভোট দেওয়ার সময়ও একজন ভোটার খুব কম পাবেন। অল্প সময়ের মধ্যে প্রশ্নগুলো পড়া ও বোঝা সহজ নয়। এদিকে কোনো ভোট কেন্দ্রে সমস্যা হলে ওই কেন্দ্রের নির্বাচন স্থগিত করার ঘোষণা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। কোনো কেন্দ্রে নির্বাচন স্থগিত হলে সেখানকার গণভোটও স্থগিত হওয়ার কথা।
বিশ্লেষকরা বলছেন, এসব চ্যালেঞ্জের মধ্যে দুর্ভাগ্যজনকভাবে গণভোটে ‘না’ জয়ী হলে পুরো জুলাই বিপ্লব প্রশ্নের মুখে পড়বে। এতে দেশে সংকট তৈরির আশঙ্কা রয়েছে। তাদের মতে-গণভোটের গুরুত্ব, বিষয়বস্তু এবং উপস্থাপন আরও সহজ করতে সরকারকে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে হবে। তবে সরকার ও নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, এ ব্যাপারে তাদের যথেষ্ট পরিকল্পনা রয়েছে। এর মধ্যে বেশকিছু পরিকল্পনা ইতোমধ্যে বাস্তবায়নও করা হয়েছে।
রাষ্ট্র সংস্কারে জুলাই সনদে ৮৪টি প্রস্তাব করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। ১৭ অক্টোবর এ সনদে ২৫টি রাজনৈতিক দল স্বাক্ষর করে। তবে ৬১টি প্রস্তাবে কোনো না কোনো দলের নোট অব ডিসেন্ট (আপত্তি) রয়েছে। মৌলিক ২০টি সংস্কারের মধ্যে ৯টিতে নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে বিএনপি। সনদ বাস্তবায়নে ২৮ অক্টোবর সরকারের কাছে সুপারিশ জমা দেয় কমিশন। সেখানে রাজনৈতিক দলের নোট অব ডিসেন্ট রাখা হয়নি। এরপর ১৩ নভেম্বর জুলাই সনদ বাস্তবায়নে আদেশ জারি করেন রাষ্ট্রপতি। ওই আদেশ অনুসারে সনদের চূড়ান্ত আইনি ভিত্তির জন্য আগামী জাতীয় নির্বাচনের সঙ্গে গণভোট অনুষ্ঠিত হবে। গণভোটে একটি বিষয়ের ওপর চারটি প্রশ্ন রাখা হয়েছে। চারটি প্রশ্নের একই উত্তর হবে ‘হ্যাঁ’ অথবা ‘না’।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) বলছে, সরকারি আদেশে অনেক কিছুই অস্পষ্ট। এর মধ্যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন, পিআর (আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) পদ্ধতিতে সংসদে উচ্চকক্ষ গঠন এবং সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ অন্যতম। এ অস্পষ্ট বিষয়গুলো পরিষ্কার না করলে তারা সনদে স্বাক্ষর করবে না।
জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ আইনুল ইসলাম বলেন, গণভোটের নানা ধরনের চ্যালেঞ্জ রয়েছে। একই দিনে গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন হলে গণভোটের বিষয়টি কঠিন ও জটিল হয়ে পড়বে। তিনি বলেন, চারটি প্রশ্ন অথচ একটি উত্তর। আসলে বিষয়গুলো টেকনিক্যাল। কোনো একটিতে কেউ দ্বিমত পোষণ করলে তিনি কী করবেন? এখানে ভোটাররা দ্বিধান্বিত (কনফিউজড) হবেন। নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে যতই প্রচারণা চালানো হোক-মানুষকে বিষয়গুলো বোঝানো কঠিন হবে।
তিনি বলেন, অন্তত তিন ধরনের ভোটার আছেন। শহরের এবং শিক্ষিত কিছু ভোটার বুঝে ভোট দেবেন। কিছু আছেন-দল যা বলবে, সেটাই করবেন। আবার কিছু ভোটার বুঝে অথবা না বুঝে ভোট দেবেন অথবা ভোট দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।
অধ্যাপক মোহাম্মদ আইনুল ইসলাম আরও বলেন, গণভোট নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর বিভক্তি রয়েছে। যেহেতু এ ভোটের সঙ্গে জুলাই অভ্যুত্থানের সম্পর্ক, তাই প্রকাশ্যে অভ্যুত্থানের বিপক্ষে কেউ কথা বলছেন না। কিন্তু চুপে চুপে সমর্থকদের বলছেন, আমরা এসবের খুব বেশি পক্ষে না। আরেকটি দল প্রকাশ্যে বলছে-আগামীতে জুলাই সনদ অনুসারে রাষ্ট্র পরিচালিত হবে। এক্ষেত্রে ‘হ্যাঁ’ ভোট দিতে হবে। ফলে এ গণভোটের মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত ফলাফল আসবে না। তিনি মনে করেন, গণভোটে না জয়যুক্ত হলে জুলাই অভ্যুত্থানসহ পুরো বিষয়টি চ্যালেঞ্জে পড়তে পারে।
দ্বিতীয়ত, ভোটের সময়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন, গণভোট একটি পূর্ণাঙ্গ নির্বাচন। এখানে জাতীয় নির্বাচনের মতোই সময় লাগে। জাতীয় নির্বাচনের সময় লাগে ৮ ঘণ্টা। গণভোটে আরও ৪ ঘণ্টা সময় দিলেও ১২ ঘণ্টা সময় দরকার। ১০ ঘণ্টার কমে সম্ভব নয়। কিন্তু মাত্র ১ ঘণ্টা সময় বাড়ানো হয়েছে। শুরুতে আধা ঘণ্টা এবং শেষে আধা ঘণ্টা। এক্ষেত্রে শুরুর আধা ঘণ্টা একেবারেই মূল্যহীন। সকাল সাড়ে ৭টায় খুব কম মানুষই ভোট দিতে আসেন। অর্থাৎ সময় একটি বড় সমস্যা। নির্বাচন কমিশনকে এটা পুনঃমূল্যায়ন করতে হবে। না হলে গণভোট নিয়ে গোলমাল দেখা দিতে পারে।
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান : জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পক্ষের ৩০টি রাজনৈতিক দলকে সনদে স্বাক্ষরের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। অপরদিকে আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি এবং অনেক নিবন্ধিত বাম দল অভ্যুত্থানের বিপক্ষে রয়েছে। বর্তমানে এসব দলের নেতাকর্মীরা রাজপথে নামতে পারছেন না। এসব দলের ভোটারও আছেন। বিশ্লেষকরা বলছেন, এসব দলের সমর্থকরা ভোট দিতে গেলে অবশ্যই না ভোট দেবেন। এছাড়া এনসিপি ও চারটি বাম দল সনদে স্বাক্ষর করেনি। আবার যেসব দল স্বাক্ষর করেছে, তাদেরও ক্ষোভ আছে। এটিও মানুষের কাছে একটি বার্তা। বিশেষ করে বিএনপি ও সমমনা দলের অনেক নেতা নানাভাবে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তাদের সমর্থকদের কেউ কেউ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এবং সভা-সমাবেশে বক্তৃতায় ‘না’ ভোটের কথা বলছেন। সব মিলিয়ে গণভোটে ‘না’ জিতলে জুলাই সনদ প্রশ্নের মুখে পড়বে। অর্থাৎ সনদের আর বৈধতা থাকবে না। তখন অন্তর্বর্তী সরকারের বৈধতার জন্য নির্বাচিত রাজনৈতিক দলের মর্জির ওপর নির্ভর করতে হবে।
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ : জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশের ভিত্তি হলো ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান’। এ আদেশের ১৫টি অনুচ্ছেদের মধ্যে আটটি ইতোমধ্যে কার্যকর হওয়ার পথে। বাকি সাতটি অনুচ্ছেদ গণভোটে সাধারণ মানুষের অনুমোদন সাপেক্ষে কার্যকর হবে। আদেশে বলা হয়-আগামী জাতীয় সংসদ দুটি দায়িত্ব পালন করবে। এগুলো হলো-সংবিধান সংস্কার পরিষদ এবং নিয়মিত আইনসভা। গণভোটে হ্যাঁ জিতলে নির্বাচিত সংসদকে প্রথম অধিবেশন শুরুর ১৮০ কার্যদিবসের মধ্যে সনদে উল্লিখিত প্রস্তাব অনুসারে সংবিধান সংশোধন করতে হবে।
গণভোটের প্রশ্ন : গণভোটে মূল প্রশ্ন-আপনি জুলাই আদেশ সমর্থন করেন কিনা। এর চারটি অংশ থাকলেও উত্তর দিতে হবে একটি। প্রশ্ন হবে-‘আপনি কি জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ-২০২৫ এবং জুলাই জাতীয় সনদে লিপিবদ্ধ সংবিধান সংস্কার সম্পর্কিত নিুলিখিত প্রস্তাবগুলোর প্রতি আপনার সম্মতি জ্ঞাপন করছেন?’
ক. নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার, নির্বাচন কমিশন এবং অন্যান্য সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান জুলাই সনদে বর্ণিত প্রক্রিয়ার আলোকে গঠন করা হবে। খ. আগামী জাতীয় সংসদ হবে দুই কক্ষবিশিষ্ট। সংসদ নির্বাচনে দলগুলোর প্রাপ্ত ভোটের অনুপাতে ১০০ সদস্যবিশিষ্ট একটি উচ্চকক্ষ গঠিত হবে এবং সংবিধান সংশোধন করতে হলে উচ্চকক্ষের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের অনুমোদন প্রয়োজন হবে। গ. সংসদে নারী প্রতিনিধি বৃদ্ধি, বিরোধী দল থেকে ডেপুটি স্পিকার ও কয়েকটি সংসদীয় কমিটির সভাপতি নির্বাচন, মৌলিক অধিকার সম্প্রসারণ, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও স্থানীয় সরকার, প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ সীমিতকরণ, রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বৃদ্ধিসহ যে ৩০টি প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলোর যে ঐকমত্য হয়েছে, সেসব বাস্তবায়নে আগামী নির্বাচনে বিজয়ী দলগুলো বাধ্য থাকবে। ঘ. জুলাই জাতীয় সনদে বর্ণিত অন্য সংস্কারগুলো রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিশ্রুতি অনুসারে বাস্তবায়ন করা হবে। এসব প্রস্তাবে সম্মত থাকলে ‘হ্যাঁ’ ভোট এবং সম্মতি না থাকলে ‘না’ ভোট দিতে হবে।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন-গণভোটের প্রশ্নে এক ধরনের বিভ্রান্তি আছে। কারণ চারটি প্রশ্নের সবগুলোতেই সবাই একমত হবেন-এমন নয়। হতে পারে কোনো একজনের একটি বিষয় দ্বিমত রয়েছে। কিন্তু দ্বিমত আলাদভাবে প্রকাশের সুযোগ নেই। এছাড়া ভোটের অনেক কিছুই সাধারণ মানুষের কাছে এখনো পরিষ্কার নয়। এ ব্যাপারে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও ব্যাপক সমালোচনা হচ্ছে।
সরকার ও সংশ্লিষ্টদের প্রস্তুতি : গণভোটে জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রচার আধুনিক ও হৃদয়গ্রাহী করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এক্ষেত্রে সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন উইং, নির্বাচন কমিশন এবং গণযোগাযোগ অধিদপ্তরসহ বিভিন্ন সংস্থা কাজ করছে। গণভোটের প্রচার হবে-গানে গানে। ভোটের বিষয়গুলো মানুষকে সহজে বোঝাতে বিভিন্ন আঞ্চলিক ভাষায় ৩৪টি গান বানিয়েছে সরকারি সংস্থা গণযোগাযোগ অধিদপ্তর। সুনির্দিষ্ট অঞ্চলে এগুলো পরিবেশন করা হবে। এছাড়া গ্রামের হাটবাজারে কেমন করে হ্যাঁ-না ভোট দিতে হয়, তার ডেমো জনগণকে দেখানো হবে। গণভোটের ব্যালট হবে রঙিন। আর সংসদ নির্বাচনের ব্যালট হবে সাদা-কালো।
নোট অব ডিসেন্ট : ২০টি মৌলিক প্রস্তাবের মধ্যে ১৪টিতে আপত্তি দিয়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। এর মধ্যে রয়েছে-প্রধানমন্ত্রীর একাধিক পদে না থাকা, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের গঠন, রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা, আইনসভার উচ্চকক্ষে পিআর (আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) পদ্ধতি এবং রাষ্ট্রের মূলনীতি উল্লেখযোগ্য। সবচেয়ে বেশি আপত্তি দিয়েছে বিএনপি ও সমমনা কয়েকটি দল। এ দলগুলোর ৯টি আপত্তি রয়েছে। এছাড়া চারটিতে সিপিবি ও বাম দল, একটিতে জামায়াতে ইসলাম এবং দুটিতে অন্যান্য ইসলামি দল আপত্তি দিয়েছে।
- সড়ক দুর্ঘটনায় আহত নোরা ফাতেহি
- ‘বিশ্বসেরা হতে ইয়ামালের বান্ধবী থাকা গুরুত্বপূর্ণ’
- ‘ভিজে যাচ্ছিল পোশাক, ভয়ে কাঁপছিলাম’
- তদন্তে জানা গেল, মেসিকে আনতে কত খরচ করেছে ভারত
- বরের জুতা লুকানোয় সংঘর্ষ, ভেঙে গেল বিয়ে
- খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ
- উসকানিমূলক বক্তব্যের ধারাবাহিকতায় হামলা: উদীচী
- কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের তীব্রতা
- আর্মড ফোর্সেস মেডিকেলে ভর্তি শুরু ৩০ ডিসেম্বর
- ‘বার্ষিক গোপনীয় প্রতিবেদন’ নিয়ে মাউশির নতুন নির্দেশনা
- ফেসবুকে লিংক শেয়ারকারীদের জন্য দুঃসংবাদ
- বৃদ্ধ বয়সে স্মৃতিভ্রম এড়াতে ১০টি নিয়ম মেনে চলুন
- নিরাপত্তা, অস্ত্রের লাইসেন্স চেয়ে আবেদন ১৫ রাজনীতিবিদের
- ‘ভোটের গাড়ি’র প্রচার শুরু আজ
- আগামী বাজেটের রূপরেখা দিয়ে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার
- বিপিএলের ম্যাচ শুরুর সময়ে পরিবর্তন
- সংসদ নির্বাচনের তফসিল সংশোধন ইসির
- ‘আয়েশার সব স্বপ্ন পুড়ে ছাই হয়ে গেল’‘
- তুমি আমাদের বুকের ভেতরে আছো: প্রধান উপদেষ্টা
- জীবনানন্দ দাশের ‘বনলতা সেন’ হলেন নাবিলা
- আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে অ্যাপ ব্যবহার করবে ইসি
- হাড়ের ব্যথায় পুরুষের চেয়ে নারীরা কেন বেশি ভোগেন
- তারেক রহমানের ফ্লাইট থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো দুই কেবিন ক্রু
- খালেদা জিয়ার অসুস্থতা ঘিরে পরিকল্পিত গুজব
- সকালের যে অভ্যাসগুলো আপনাকে দ্রুত বুড়িয়ে দিচ্ছে
- মার্কা যাই হোক, নির্বাচন করব: রুমিন ফারহানা
- ১৪ কেজি স্বর্ণসহ গ্রেফতার অভিনেত্রী
- দেশে ফিরে বাবার মাজার জিয়ারত করবেন তারেক রহমান
- ৬ বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীর সামরিক মর্যাদায় দাফন আজ
- ২০২৫ সালে সবচেয়ে বেশি যেসব প্রশ্নের মুখোমুখি অ্যালেক্সা











