ঢাকা, শুক্রবার ২৬, এপ্রিল ২০২৪ ২০:১১:১৩ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
তাপমাত্রা ৪৫ ডিগ্রি ছাড়াবে আগামী সপ্তাহে থাইল্যান্ডের গভর্নমেন্ট হাউসে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী চলতি মাসে তাপমাত্রা কমার সম্ভাবনা নেই গাজীপুরে ফ্ল্যাট থেকে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার হিটস্ট্রোকে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু থাইল্যান্ডের রাজা-রাণীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ

ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজকে জবাই করে মেরে ফেলার হুমকি

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০৯:১৬ পিএম, ১৯ মে ২০২২ বৃহস্পতিবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

আজ (১৯ মে) বিকেল সোয়া ৪টায় ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজকে ওমান থেকে ফোন করে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়েছে। ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ তার ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন। ফেসবুকে তিনি লেখেন, ‘০০৯৬৮৭১৩৭১৭৪৫ এই নম্বর থেকে ওমান থেকে ফোন করে আমাকে জবাই করার হুমকি দিলো মাত্র।’

এ ব্যাপারে তুরিন আফরোজকে ফোন করা হলে তিনি জানান, ‘বিকেল সোয়া ৪টায় প্রথমে আমাকে ফোন করে জিজ্ঞেস করা হয়, আপনি কি তুরিন আফরোজ? আমি উত্তর দিই, জি, আমি তুরিন আফরোজ। পরিচয় দিতেই ফোনের ওপাশ থেকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল শুরু করে। একপর্যায়ে আমাকে জবাই করে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়।’ এ ব্যাপারে আইনি কোনো পদক্ষেপ নেবেন কি না, জানতে চাওয়া হলে তিনি জানান, ‘অবশ্যই আমি আইনি পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছি।’

উল্লেখ্য, গণকমিশনের চেয়ারম্যান বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক ও সদস্য সচিব ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজের নেতৃত্বে এক হাজার মাদ্রাসা ও শতাধিক ইসলামী বক্তার বিভিন্ন তথ্য দিয়ে ‘ধর্ম ব্যবসায়ীদের’ দুর্নীতির তদন্তের আহ্বান জানিয়েছে ‘বাংলাদেশে মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস তদন্তে গণকমিশন’। দুর্নীতি-সংক্রান্ত একটি শ্বেতপত্র দুর্নীতি দমন কমিশনে জমা দিয়েছে তারা।

দুদক চেয়ারম্যান মঈনউদ্দীন আবদুল্লার কাছে গত ১২ মে শ্বেতপত্র ও সন্দেহভাজন শতাধিক ব্যক্তির তালিকা হস্তান্তর করে গণকমিশনের চেয়ারম্যান বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক ও সদস্য সচিব ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদল।

গণকমিশনের তালিকায় সন্দেহভাজন হিসেবে ১১৬ জনের নাম রয়েছে। শ্বেতপত্র ও তালিকাটি একই সঙ্গে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনেও দেওয়া হয়েছে।

একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মুল কমিটি এবং জাতীয় সংসদের আদিবাসী ও সংখ্যালঘুবিষয়ক ককাসের যৌথ উদ্যোগে গঠন করা হয় ‘বাংলাদেশে মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস তদন্তে গণকমিশন’।