ঢাকা, শনিবার ২৭, এপ্রিল ২০২৪ ৪:৪৬:২৮ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
তাপমাত্রা ৪৫ ডিগ্রি ছাড়াবে আগামী সপ্তাহে থাইল্যান্ডের গভর্নমেন্ট হাউসে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী চলতি মাসে তাপমাত্রা কমার সম্ভাবনা নেই গাজীপুরে ফ্ল্যাট থেকে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার হিটস্ট্রোকে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু থাইল্যান্ডের রাজা-রাণীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ

সাধারণ ছুটি বাড়তে পারে আরো ১১ দিন

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০২:৫৪ পিএম, ১০ এপ্রিল ২০২০ শুক্রবার

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

প্রাণঘাতী নভেল করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) সংক্রমণ ঠেকাতে সাধারণ ছুটি ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়তে পারে বলে সরকারের একাধিক সূত্রে জানা গেছে। সেই হিসেবে আরো ১১ দিন দেশে ছুটি থাকবে। তবে প্রয়োজন হলে ছুটির মেয়াদ আরো বাড়তে পারে।সূত্র জানায়, ছুটির মেয়াদ বাড়ানোর সার-সংক্ষেপটি প্রস্তুত হয়েছে। তবে এখনো সেটি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠানো হয়নি। প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন পাওয়ার পর ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।

জানতে চাইলে জনপ্রশাসন সচিব শেখ ইউসূফ হারুন শুক্রবার দুপুরে বলেন, এখনো ছুটির বিষয়ে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়নি। আলোচনা হচ্ছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সদয় অনুমোদন পেলে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।

তিনি বলেন, করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব যতদিন নিয়ন্ত্রণে না আসবে, ততদিন জনগণের চলাচলকে সীমিত করতে সাধারণ ছুটির প্রয়োজন আছে। তবে বিশেষ ও জরুরি পরিষেবাগুলো আগের আদেশের মতোই নির্দিষ্ট নিয়মমেনে চলবে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, তৃতীয় দফায় ঘোষিত ছুটি অনুযায়ী ১৫ এপ্রিল অফিস খোলার কথা ছিল। করোনা পরিস্থিতি অবনতি হওয়া এখন ১৫ ও ১৬ এপ্রিলকে সাধারণ ছুটির আওতায় নিয়ে আসা হচ্ছে। ১৭ এবং ১৮ এপ্রিল সাপ্তাহিক ছুটি রয়েছে। তারপর ১৯ থেকে ২৩ এপ্রিল পর্যন্ত পাঁচদিন সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হবে। ২৪ ও ২৫ এপ্রিল যথারীতি সাপ্তাহিক ছুটি থাকবে। সেই হিসেবে আরো ১১ দিন দেশে ছুটি থাকবে। তবে প্রয়োজন হলে ছুটির মেয়াদ আরো বাড়তে পারে।

এর আগে প্রথমে গত ২৬ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা করা হয়েছিল। পরে তা বাড়িয়ে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত লম্বা করা হয়। এবং সর্বশেষ ১২ ও ১৩ তারিখকে সাধারণ ছুটির আওতায় এনে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। ১৪ এপ্রিল বাংলা নববর্ষের ছুটি।

তবে সরকারি আগের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী ছুটির মধ্যেও জরুরি পরিষেবা অর্থাৎ বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস, ফায়ার সার্ভিস, পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম, টেলিফোন ও ইন্টারনেট ইত্যাদি খাতের কার্যক্রম চলবে।

এছাড়া কৃষি পণ্য, সার, কীটনাশক, খাদ্য, শিল্প পণ্য, চিকিৎসা সরঞ্জাম, জরুরি ও নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য পরিবহন এবং কাঁচা বাজার, খাবার, ওষুধের দোকান ও হাসপাতাল এ ছুটির আওতায় পড়বে না।

জরুরি প্রয়োজনে অফিস খোলা রাখা যাবে। প্রয়োজনে ওষুধশিল্প, উৎপাদন ও রপ্তানিমুখী শিল্প কারখানাগুলো চালু রাখতে পারবে। জনগণের প্রয়োজন বিবেচনায় ছুটিকালীন বাংলাদেশ ব্যাংক সীমিত আকারে ব্যাংকিং ব্যবস্থা চালুর যে নির্দেশনা দিয়েছে তা অব্যাহত থাকবে।

-জেডসি