ঢাকা, সোমবার ২২, ডিসেম্বর ২০২৫ ১১:৫৬:১৭ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
নিরাপত্তা, অস্ত্রের লাইসেন্স চেয়ে আবেদন ১৫ রাজনীতিবিদের ‘ভোটের গাড়ি’র প্রচার শুরু আজ আগামী বাজেটের রূপরেখা দিয়ে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার গণভোট নিয়ে নানা শঙ্কা পশ্চিম তীরে নতুন ১৯টি বসতি স্থাপনের অনুমোদন দিল ইসরায়েল

সারাদেশে বুস্টার ডোজ সপ্তাহ শুরু, লক্ষমাত্রা এক কোটি

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১০:০৬ এএম, ৪ জুন ২০২২ শনিবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

সারা দেশে করোনার টিকার বুস্টার ডোজের বিশেষ কার্যক্রম আজ শনিবার (৪ জুন) থেকে শুরু হয়ে চলবে আগামী শুক্রবার (১০ জুন) পর্যন্ত। এক সপ্তাহে এক কোটি বুস্টার ডোজ দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

এর মধ্য দিয়ে টিকা কার্যক্রমে বাংলাদেশের অবস্থান আরও দৃঢ় হবে বলে মনে করছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে পৃথিবীর অনেক দেশের চেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সর্বশেষ পরিসংখ্যান বলছে, বাংলাদেশ প্রথম, দ্বিতীয় ও বুস্টার ডোজ দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রতিবেশী দেশ ভারতকে পেছনে ফেলেছে।

অধিদপ্তর জানায়, দেশের নির্ধারিত টিকা কেন্দ্রে সকাল ৯টা থেকে বুস্টার ডোজ দেওয়া শুরু হবে। এ ছাড়া ইউনিয়ন পর্যায়ের কেন্দ্রগুলোতেও এই টিকা দেওয়া হবে। টিকার দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার চার মাস পার করেছেন, এমন ব্যক্তিরাই বুস্টার ডোজ পাবেন। টিকা গ্রহণে ইচ্ছুক ব্যক্তির বয়স ১৮ বছরের বেশি হতে হবে। করোনার টিকা কার্ড সঙ্গে না থাকলে টিকা নেওয়া যাবে না।

শুক্রবার (৩ জুন) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের টিকা প্রয়োগ কমিটির সদস্যসচিব ডা. শামসুল হক বলেন, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক আজ সকালে মানিকগঞ্জে করোনার টিকার এই বিশেষ ক্যাম্পেইন উদ্বোধন করবেন। সকাল থেকে সারা দেশে টিকা দেওয়া চলবে। এক সপ্তাহে এক কোটি মানুষকে তৃতীয় ডোজ টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে। অল্প সময়ে বেশি মানুষকে টিকা দেওয়ার জন্য স্বাস্থ্য বিভাগ এর আগেও একাধিক ক্যাম্পেইনের আয়োজন করেছিল।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সর্বশেষ তথ্য মতে, এ পর্যন্ত ১ কোটি ৫৫ লাখ ৬১ হাজার মানুষকে বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়েছে। যা দেশের ৯ শতাংশ মানুষ বুস্টার ডোজ পেয়েছেন। এ সপ্তাহে আরও এক কোটি মানুষকে টিকা দেওয়া সম্ভব হলে তৃতীয় ডোজের ক্ষেত্রেও বিশ্বের অনেক দেশের চেয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে।

বাংলাদেশ করোনার প্রায় ৩০ কোটি টিকা সংগ্রহ করেছে। এর বড় অংশ সরাসরি কেনা, একটি অংশ বৈশ্বিক উদ্যোগ কোভ্যাক্সের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে কেনা, কিছু টিকা কোভ্যাক্সের মাধ্যমে অনুদান পাওয়া আবার কিছু টিকা উপহার পাওয়া।