ঢাকা, শুক্রবার ০৫, ডিসেম্বর ২০২৫ ১৫:৩৫:২৮ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
আজ আসছে না এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, খালেদা জিয়ার লন্ডন যাত্রা পেছাল খালেদা জিয়াকে দেখতে এভারকেয়ারে জুবাইদা রহমান ‘শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ভারতের ইতিবাচক সাড়া নেই’ বেশির ভাগ সবজিই ৬০-৮০ টাকার ওপরে বন্যায় সহায়তা: বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানালেন শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী

সোনায় মোড়ানো হলো কেদারনাথ মন্দির!

অনলাইন ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০৩:২০ পিএম, ২৮ অক্টোবর ২০২২ শুক্রবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

ভারতের কেদারনাথ মন্দিরের দেওয়াল সোনা দিয়ে মোড়ানোর কাজ শেষ হল আজ। বুধবার জানা গেছে ৫৫০টি সোনার পাত ব্যবহার করা হয়েছে গোটা মন্দিরটি সোনার চাদরে মুড়ে ফেলতে। এর আগে পাহাড় চূড়ার এই মন্দিরের গর্ভগৃহের চার দেয়ালে রুপোর প্রলেপ দেয়া ছিল। সেটাই তুলে দিয়ে তিন দিনের মধ্যে সোনা দিয়ে মোড়া হল মন্দির প্রাঙ্গণ।

কেদারের এই নতুন রূপে যেন চোখ ধাঁধিয়ে যাচ্ছে ভক্তদের। মুগ্ধ হয়ে প্রশংসা করছেন বহু মানুষ। মুম্বাইয়ের এক ব্যক্তি কেদারনাথ-বদ্রিনাথ মন্দির ট্রাস্টের কাছে কেদারনাথ মন্দিরটি সোনা দিয়ে সাজিয়ে তোলার ইচ্ছাপ্রকাশ করেন। ট্রাস্ট বৈঠক করে তাতে সিলমোহর দেয়। তার পর সুপারিশ পাঠানো হয় রাজ্য সরকারের কাছে।

উত্তরাখণ্ড সরকার অনুমতি দেয় তাতে। গোটা কাজের আর্থিক দায়িত্বও নিয়েছেন মুম্বাইয়ের ওই ব্যবসায়ী।

বদ্রীনাথ-কেদারনাথ মন্দিরের সভাপতি, অজয়েন্দ্র অজয় সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘‘মোট ১৯ জন কারিগর তিন দিনের মধ্যে মন্দিরের সোনার প্রলেপ দেওয়ার কাজটি সম্পন্ন করেছেন। আইআইটি রুরকির সেন্ট্রাল বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউটের একটি ছয় সদস্যের দল এই প্রক্রিয়াটি পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন। সোনার পাতগুলি ১৮টি খচ্চরের মাধ্যমে মন্দিরে নিয়ে আসা হয়। লক্ষ্য ছিল শীতের জন্য মন্দিরের দরজা বন্ধ হওয়ার আগে সোনার পাতে মন্দির ঢেকে ফেলার কাজটি সম্পন্ন করা।’’

কয়েক বছর আগে বিধ্বংসী বন্যায় ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল কেদারনাথ মন্দির। পরে তার সংস্কার হয়। পুরোহিতদের একাংশের আশঙ্কা, সোনার প্রলেপ দেওয়ার ফলে ফের বিপর্যয়ের মুখে পড়তে পারে মন্দিরের কাঠামো। যদিও মন্দির কর্তৃপক্ষ স্পষ্ট করে দিয়েছেন, সব রকম নিয়ম মেনেই রুপোর প্রলেপ তুলে সোনার প্রলেপ দেয়া হয়েছে কেদারনাথ মন্দিরের গর্ভগৃহের চার দেয়ালে। সূত্র: আনন্দবাজার