ঢাকা, শুক্রবার ০৩, মে ২০২৪ ২৩:১৮:০৫ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
জনগণ তাদের পছন্দের প্রতিনিধি নির্বাচিত করুক: প্রধানমন্ত্রী সবজির বাজারে স্বস্তি নেই যুদ্ধকে ‘না’ বলতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আহ্বান জানিয়েছি ভারী বর্ষণে মহাসড়কে ধস, চীনে ২৪ প্রাণহানি রাজবাড়ীতে ট্রেন লাইনচ্যুত, রেল যোগাযোগ বন্ধ

হাইকোর্টের দ্বৈত আদেশ বিস্তারিত লিখতে ফেরত

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০১:২১ পিএম, ১২ ডিসেম্বর ২০১৮ বুধবার

ছবি : সংগ্রহ করা

ছবি : সংগ্রহ করা

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নির্বাচনের প্রার্থিতা ফিরে পেতে হাইকোর্টের দেওয়া দ্বৈত আদেশ বিস্তারিত লেখার জন্য নথি ফেরত পাঠানো হয়েছে। আজ বুধবার প্রধান বিচারপতির দপ্তর থেকে ওই নথি ফেরত পাঠানো হয়। 

এ বিষয়ে সকালে সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র ও বিশেষ কর্মকর্তা সাইফুর রহমান বলেন, ‘হাইকোর্ট যে আদেশ দিয়েছেন, সেখানে রায়ের বিষয়ে বিস্তারিত লেখা নেই। তাই বিস্তারিত আদেশ লিখতে নির্দেশ দিয়ে মামলার নথিপত্র সংশ্লিষ্ট বেঞ্চে পাঠানো হয়েছে।’ 

এর আগে মঙ্গলবার একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে মনোনয়নপত্র ফিরে পেতে কারাবন্দি খালেদা জিয়ার করা রিটের বিভক্ত আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ। বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ ও মো. ইকবাল কবিরের দ্বৈত বেঞ্চ থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ভোটের ব্যাপারে এ বিভক্ত আদেশ আসে।

এর মধ্যে জ্যেষ্ঠ বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মনোনয়নপত্র অবৈধ ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন যে রায় দিয়েছে, তা স্থগিত ঘোষণা করেন এবং কেন এই আদেশ অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, সেই মর্মে রুল জারি করেন। পাশাপাশি খালেদা জিয়ার মনোনয়নপত্র গ্রহণ করে তাঁকে বৈধ প্রার্থী হিসেবে ঘোষণার আদেশ আসে বেঞ্চের জ্যেষ্ঠ বিচারপতির কাছে থেকে।

জ্যেষ্ঠ বিচারপতির আদেশের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেন বেঞ্চের অপর বিচারপতি মো. ইকবাল কবির। তিনি খালেদা জিয়ার আদেশ খারিজ করে দেওয়ার মত দেন।

এর ফলে খালেদা জিয়া ভোটে ফিরতে পারবেন কি না, তা আপাতত অমীমাংসিতই রয়ে গেল। নিয়ম অনুসারে, বিষয়টি প্রধান বিচারপতির কাছে যায়। প্রধান বিচারপতি এ বিষয়ে শুনানির জন্য তৃতীয় একটি বেঞ্চ গঠন করে দেবেন। সেই বেঞ্চই এ ব্যাপারে চূড়ান্ত আদেশ দেবেন।

খালেদা জিয়ার পক্ষে ফেনী-১, বগুড়া-৬ ও বগুড়া-৭ আসনে মনোনয়ন ফরম জমা দেওয়া হয়। রিটার্নিং কর্মকর্তারা তার মনোনয়নপত্র বাতিল করে দেন।