আজ পহেলা বৈশাখ, স্বাগত ১৪৩২
নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪প্রকাশিত : ০৯:০৭ এএম, ১৪ এপ্রিল ২০২৫ সোমবার

সংগৃহীত ছবি
আজ পহেলা বৈশাখ, নববর্ষের প্রথম দিন। ১৪৩২ সালের প্রথম দিন। বাংলা পঞ্জিকার পাতায় আজ যুক্ত হলো এক নতুন বছর। পহেলা বৈশাখ বাঙালির জীবনে শুধু নতুন বছরের শুরুই নয়, এদিনে জীর্ণ-পুরোনোকে ছুড়ে ফেলে নতুনের আবাহন করে বাঙালি।
নতুন বছরকে বরণ করে নিতে বরাবরের মতো এবারও প্রস্তুত বাংলাদেশ। বর্ষবরণ উপলক্ষে বাঙালি ছাড়াও বিভিন্ন জাতিসত্তা মাতে তাদের নিজেদের উৎসবে। এবার তাই সরকারিভাবেই বর্ষবরণের আয়োজনে যুক্ত হয়েছে অন্য জাতিসত্তাগুলোও।
সৌর পঞ্জিকা অনুসারে বাংলা বারো মাস অনেক কাল আগে থেকেই পালিত হতো। এই সৌর পঞ্জিকার শুরু হতো গ্রেগরীয় পঞ্জিকায় এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি থেকে। সৌর বছরের প্রথম দিন আসাম, বঙ্গ, কেরালা, মনিপুর, নেপাল, উড়িষ্যা, পাঞ্জাব, তামিলনাড়ু এবং ত্রিপুরার সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে অনেক আগে থেকেই পালিত হতো। এখন যেমন নববর্ষ নতুন বছরের সূচনার নিমিত্তে পালিত একটি সর্বজনীন উৎসবে পরিণত হয়েছে, তখন এমনটি ছিল না।
মুঘল সম্রাট আকবরের সময়কাল থেকেই পহেলা বৈশাখ উদযাপন শুরু হয়। তখন প্রত্যেকে বাংলা চৈত্র মাসের শেষ দিনের মধ্যে সব খাজনা, মাশুল ও শুল্ক পরিশোধ করতে বাধ্য থাকতো। এর পর দিন অর্থাৎ পহেলা বৈশাখে ভূমির মালিকরা নিজ নিজ অঞ্চলের অধিবাসীদের মিষ্টান্ন দ্বারা আপ্যায়ন করতেন। এ উপলক্ষে বিভিন্ন উৎসবের আয়োজন করা হতো। এই উৎসব একটি সামাজিক অনুষ্ঠানে পরিণত হয়, যার রূপ পরিবর্তন হয়ে বর্তমানে এই পর্যায়ে এসেছে।
তখনকার সময় এই দিনের প্রধান ঘটনা ছিল হালখাতা। হালখাতা বলতে একটি নতুন হিসাব বই বোঝানো হয়। প্রকৃতপক্ষে হালখাতা হলো বাংলা সনের প্রথম দিনে দোকানপাটের হিসাব আনুষ্ঠানিক হালনাগাদ করার প্রক্রিয়া। গ্রাম, শহর বা বাণিজ্যিক এলাকা- সব স্থানেই পুরোনো বছরের হিসাব বই বন্ধ করে নতুন হিসাব বই খোলা হয়। হালখাতার দিনে দোকানদাররা তাদের ক্রেতাদের মিষ্টান্ন দিয়ে আপ্যায়ন করে থাকেন।
আমাদের মহান স্বাধীনতার পর ধীরে ধীরে এ উৎসব নাগরিক জীবনে প্রভাব বিস্তার করতে শুরু করে। পয়লা বৈশাখের বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে বাঙালির অসাম্প্রদায়িক এবং গণতান্ত্রিক চেতনার বহিঃপ্রকাশ ঘটতে থাকে। কালক্রমে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান এখন শুধু আনন্দ-উল্লাসের উৎসব নয়, এটি বাঙালি সংস্কৃতির একটি শক্তিশালী ধারক-বাহক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
বাংলাদেশ এবং ভারত ছাড়াও পৃথিবীর আরও নানান দেশে পহেলা বৈশাখ উদযাপিত হয়ে থাকে। মূলত প্রবাসী বাঙালিরা সেসব দেশে পহেলা বৈশাখ উদযাপন করে থাকেন। বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকার প্রধান তিনটি ক্ষুদ্র জাতিসত্তার প্রত্যেকেরই বছরের নতুন দিনে উৎসব আছে। এদের মধ্যে ত্রিপুরাদের বৈসু, মারমাদের সাংগ্রাই ও চাকমাদের বিজু উৎসব।
- স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সন্ধ্যায় হাসপাতালে যাবেন খালেদা জিয়া
- উপকূলে চলছে ভারী বর্ষণ, জনজীবন স্থবির
- বাসের ধাক্কায় মা-ছেলেসহ সিএনজির তিন যাত্রী নিহত
- আজ বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
- ৬০ কিমি বেগে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস
- মেহেরপুরে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
- দেশে শিশুদের অপুষ্টি সংকট এখনও প্রকট
- নানাবাড়ি গেলেই মন ভালো হয়ে যায়: পরীমণি
- এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়লো
- সাগরে তৈরি হচ্ছে বজ্রমেঘ, সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
- ভয়াবহ বায়ু দূষণের শিকার নারী ও শিশুরা
- অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আজও সচিবালয়ে বিক্ষোভ
- হাসিনা-কামালকে আত্মসমর্পণের নির্দেশে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি জারি
- সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
- তিনদিনেও সন্ধান মেলেনি নিখোঁজ শিশু নাসিমার
- ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন, জানালেন রিজওয়ানা
- প্রথম বারের মতো কাবাডি টেস্ট সিরিজে বাংলাদেশ নারী দল
- আল্লাহ না চাইলে বিশ্বকাপের টিকিট পেতাম না: জ্যোতি
- ক্যারিয়ার সেরা র্যাংকিংয়ে সেরা দশে নাহিদা
- আজ বিশ্ব পরিবার দিবস, পরিবারের সঙ্গে সময় কাটান
- নারী বিশ্বকাপের মূলপর্বে বাংলাদেশ
- দুই পুত্রবধূকে নিয়ে নিজ বাসভবন ফিরোজায় খালেদা জিয়া
- বড় হারে অনিশ্চয়তায় বাংলাদেশের বিশ্বকাপ স্বপ্ন
- চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
- তুমি আমার আশ্রয়, আবেগী বার্তা কোহলির
- গরমে সর্দি-কাশি-ঠান্ডার সমস্যায় সুস্থ থাকার উপায়
- ভাইরাল হওয়া পরীমণির ছবি নিয়ে যা জানা গেল
- দেশের পথে খালেদা জিয়া
- সম্পদের তথ্য গোপন মামলায় জোবাইদার জামিন
- ইয়াশ-তটিনীর আত্মহত্যার চেষ্টা !