দিনাজপুরে বোরো ধানের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা
নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪প্রকাশিত : ০১:৪৯ পিএম, ৩১ মার্চ ২০২৪ রবিবার

সংগৃহীত ছবি
দিনাজপুর জেলার ১৩ টি উপজেলায় এবার বোরো ধানের বাম্পার ফলনের আশা করছেন কৃষকেরা। সেখানে চলতি মৌসুমে অতিরিক্ত ১ হাজার ২৫০ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের চাষ হয়েছে।
দিনাজপুর কৃষি অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ নুরুজ্জামান মিয়া বলেন, চলতি ইরি-বোরো মৌসুমে জেলায় এক লাখ ৭২ হাজার ৮০০ হেক্টর জমিতে ইরি বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। অনুকুল আবহাওয়া ও কৃষি বিভাগের সহযোগিতায় এবার লক্ষ্যমাত্রার অতিরিক্ত ১ হাজার ৮৫০ হেক্টর জমিতে ইরি-বোরো চাষ হয়েছে।
তার ভাষ্যমতে, এবার জেলায় কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে ৮ লাখ মেট্রিক টন চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। সারা দেশে ধান-চালসহ বিভিন্ন খাদ্য উৎপাদনের উদ্বৃত্ত জেলা হিসাবে দিনাজপুর খ্যাতি রয়েছে। জেলার মাঠ গুলো এখন সবুজের আভায় এক অপরূপ শোভা ছড়াচ্ছে। বোরো ধানের শিষ দোল খাচ্ছে বাতাসে। সেচসহ আগাছা পরিষ্কারে ব্যস্ত সময় পার করছে কৃষকরা।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানায়, চলতি বছর ইরি-বোরো মৌসুমে ১৫ মার্চ পর্যন্ত এই জেলায় বোরো ধান লাগানো সম্পন্ন করেছে কৃষকেরা। এখন সেচ ও ধান খেত পরিচর্যার কাজে ব্যস্ত রয়েছে তারা। কৃষি বিভাগ জেলায় ৯০ ভাগ জমিতে বিদ্যুৎ চালিত মোটরের আওতায় সেচ যন্ত্রের মাধ্যমে শেষ ব্যবস্থা নিশ্চিত করেছে। প্রতিদিন রাত ৮ টা থেকে ভোর পর্যন্ত সেচযন্ত্র চালানোর জন্য এ সময় নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করছে বিদ্যুৎ বিভাগ। ফলে জমিতে পানির কোন সংকট হচ্ছে না।
দিনাজপুর সদর উপজেলার শেখপুরা গ্রামের কৃষক রফিকুল ইসলাম জানান, বিদ্যুৎ চালিত সেচ যন্ত্রের মাধ্যমে পানি সরবরাহ পাওয়ায় তাদের ইরি বোরো ধান চাষে খুব সুবিধা হয়েছে। বিঘা বা একর প্রতি ধানের জমিতে সেচ দেয়ার জন্য সেচ যন্ত্রের মালিকের সাথে চুক্তি রয়েছে। জমির মালিকদের সেচ নেয়ার জন্য ঘুরতে হয় না। সেচ যন্ত্রের মালিকেরা নিজেরাই ধানের জমিতে প্রয়োজন অনুযায়ী পানি সেচ দিয়ে থাকেন। চুক্তির অর্ধেক টাকা দিয়ে বাকি টাকা ধান কাটার পর পরিশোধ করেন।
একই কথা জানালেন, বিরল উপজেলার এনায়েতপুর গ্রামের কৃষক ধীরেন চন্দ্রদাস ও রবিউল ইসলাম। কৃষি বিভাগের সহযোগিতায় তারা এবার বাম্পার ফলনের আশা করছেন।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানায়, পুরো জেলায় এবার উন্নত ধানের জাত ব্রি ২৩, ২৯, ১০২, ৮৯, ৯২, ও ব্রি ১০৪ চিকন জাতের ধান বেশি চাষ হয়েছে। এছাড়াও মোটা ধানের জাত ব্রি টিয়া, ময়না ও সিনজেনটা- ব্রি ১২০৫ জাতের ধান চাষ করা হয়েছে।
অধিদপ্তর জানায়, এখনো পর্যন্ত জেলার ১৩ টি উপজেলার কোন স্থান থেকেই ইরি বোরো ধান চাষে কোন সমস্যার খবর তাদের কাছে আসেনি।
- অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা বর্ষার
- ইফতারে যে ৩ খাবার এড়িয়ে চলা ভালো
- ছুটির দিনে রাজধানীতে জমজমাট ঈদের কেনাকাটা
- ছুটির দিনেও ঢাকার বায়ু অস্বাস্থ্যকর
- ঈদ সামনে রেখে সিরাজগঞ্জে মসলার দাম চড়া, বিপাকে ক্রেতারা
- দেশের ৭ বিভাগে বৃষ্টির আভাস
- নারী যাতে পিছিয়ে না থাকে তা নিশ্চিতে নতুন প্রতিশ্রুতির আহ্বান
- লন্ডনে বিদ্যুৎহীন হাজারো বাড়ি, বন্ধ হিথ্রো বিমানবন্দর
- ঢাকা সাব-এডিটরস কাউন্সিলের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত
- কেজিতে ২০ টাকা বেড়েছে ব্রয়লার মুরগির দাম, চালও চড়া
- ঈদ ঘিরে রেমিট্যান্সে জোয়ার, নতুন রেকর্ডের আভাস
- তনু হ*ত্যার ৯ বছর: এখনও তদন্ত চলছে
- গাজায় তিনদিনে প্রাণ গেল ৬০০ ফিলিস্তিনির
- ফেসবুক স্টোরি থেকে আয়ের নতুন সুযোগ
- ঈদের ছুটি বাড়ানোর দাবিতে শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ
- সবজিতে স্বস্তি, তেল-চালের বাজার চড়া
- কফির সঙ্গে এসব খাবার ভুলেও খাবেন না!
- কোচ বাটলারকে নিয়ে সাবিনাদের যত অভিযোগ
- একাই ৪ স্বর্ণ জয় করলেন নরসিংদীর উর্মি
- হাসপাতাল থেকে আজ বাসায় ফিরতে পারেন খালেদা জিয়া
- নারী ফুটবল ম্যাচ আয়োজনে বাধা: বাফুফের প্রতিবাদ
- হাঁসের মাংসের কাচ্চি বিরিয়ানি রান্নার রেসিপি
- শনিবার থেকে শীত আরও বাড়বে
- অমর একুশে বইমেলা: অতীত থেকে বর্তমান
- দুর্ঘটনায় সালমানের বোনের হাড়গোড় ভেঙে চুরমার
- নারী বিপিএলের পারিশ্রমিক ঘোষণা, সর্বোচ্চ বেতন ৫ লাখ
- ‘ওয়ান স্টপ সার্ভিসে’ খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সিদ্ধান্ত
- জয় দিয়ে বিশ্বকাপ মিশন শেষ জুনিয়র টাইগ্রেসদের
- বইমেলায় আইরীন নিয়াজী মান্নার ছড়ার বই ‘টুটুলের কাছে চিঠি’
- চালের বাজারে অস্থিরতা