ঢাকা, মঙ্গলবার ২৩, ডিসেম্বর ২০২৫ ১:৪৬:২১ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
‘সরকারকে অবশ্যই মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে’ দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের ভিসা সেবা বন্ধ ঘোষণা প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি নিয়ে বৈঠক কলকাতায় বাংলাদেশ হাইকমিশন ‘না রাখতে’ দেওয়ার হুমকি শুভেন্দুর ২৭ ডিসেম্বর ভোটার হবেন তারেক রহমান দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে সোনা

মশা মারতে এবার ‘ব্যাঙ’ দাগাবে ডিএসসিসি

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১১:৫৮ এএম, ২১ মার্চ ২০২১ রবিবার

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

মশা মারতে ড্রোন দাগানের পর এবার ‘ব্যাঙ’ দাগাবে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। হ্যাঁ শুনতে কিছুটা অদ্ভূত মনে হলেও এমনটাই সত্য হতে যাচ্ছে। যে করেই হোক, নগরবাসীকে মশার অত্যাচার থেকে রক্ষা করার পণে নেমেছেন তারা।

প্রবাদে আছে মশা মারতে কামান। তবে গত কয়েক সপ্তাহে নগরজুড়ে মশার যে উৎপাত তাতে মশাকে বশে আনতে বড় আয়োজনের বিকল্প নেই। কিছুদিন আগে রাজধানীর বনানী লেকে মশক নিধনে কামান নয় উড়ানো হয়েছিল ড্রোন।

এবার আরো গভীরে যেতে চায় ডিএসসিসি। মশা মারতে খাল, জলাশয়, নালা, ড্রেনসহ বিভিন্ন জলাশয়ে ব্যাঙ ছাড়ার পরিকল্পনা করেছে সংস্থাটি। ডিএসসিসির ভাষ্য, ব্যাঙ ছাড়ার ফলে জীববৈচিত্র্যে যেমন ভারসাম্য ফিরে আসবে তেমনই পানিতে ভাসতে থাকা মশার লার্ভাগুলোও খেয়ে ফেলবে তারা। ফলে মশার বংশবিস্তার রোধ করা যাবে। স্বস্তি মিলবে নগরবাসীর।

যেমন ভাবা তেমন কাজ। এরইমধ্যে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে নিয়ে আসা হয়েছে কয়েক হাজার ব্যাঙের পোনা। সেগুলো ছাড়াও হচ্ছে বিভিন্ন খাল, জলাশয়, নালা ও ড্রেনে। ডিএসসিসির আশা, এই ব্যাঙের পোনাই একদিন বড় হবে এবং মশার লার্ভা খেয়ে নগরবাসীকে মশার অত্যাচার থেকে রক্ষা করবে।

তবে মশা নিধনে ডিএসসিসি এমন কার্যক্রম এবারই প্রথম নয়। ২০১৮ সালে গাপ্পি মাছ দিয়েও একবার মশক নিধণের চেষ্টা চালিয়েছিলেন তারা। তবে সেবারও কোনো সুফল আসে নি। ২০২০ সালে লেকে হাঁস ছেড়েও মশক নিধনের চেষ্টা চালানো হয়। তবে মশা না কমলেই সময়ের সাথে হারিয়ে গেছে সেই হাঁসগুলো।

জলাশয়ে ব্যাঙ ছাড়ার প্রসঙ্গে গণমাধ্যমকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (অতিরিক্ত সচিব) এ বি এম আমিন উল্লাহ নুরী বলেন, পরীক্ষামূলকভাবে আমরা ব্যাঙের পোনা ছেড়েছি। দোয়া করবেন, ব্যাঙগুলো যেন বেঁচে থাকে। ওরা বড় হলে মশার লার্ভা খাবে। একই উদ্দেশে একটি পুকুরে আমরা রাজহাঁস এবং পাতিহাঁস ছাড়ব।

-জেডসি