ঢাকা, বুধবার ১৮, জুন ২০২৫ ২১:৩৪:০২ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সন্ধ্যায় হাসপাতালে যাবেন খালেদা জিয়া উপকূলে চলছে ভারী বর্ষণ, জনজীবন স্থবির বাসের ধাক্কায় মা-ছেলেসহ সিএনজির তিন যাত্রী নিহত ৬০ কিমি বেগে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়লো

রাবিতে আপত্তিকর অবস্থায় আটক ছাত্রী-শিক্ষক সাময়িক বহিষ্কার

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১২:২৭ পিএম, ২৩ মে ২০২৫ শুক্রবার

ফাইন্যান্স বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ হেদায়েত উল্লাহ পাপুল ও স্নাতকোত্তরের (এমবিএ) ছাত্রী মারিয়া খাতুন।  

ফাইন্যান্স বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ হেদায়েত উল্লাহ পাপুল ও স্নাতকোত্তরের (এমবিএ) ছাত্রী মারিয়া খাতুন।  

আপত্তিকর অবস্থায় আটকের ঘটনায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ফাইন্যান্স বিভাগের শিক্ষক ও ছাত্রীকে একাডেমিক কার্যক্রম থেকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে। একইসঙ্গে ঘটনাটি অধিকতর তদন্ত করতে একটি কমিটি গঠন করেছে প্রশাসন।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৩৯তম সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) ড. মোহাম্মদ মাঈন উদ্দীন ও উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) ড. মোহা. ফরিদ উদ্দীন খান আমাদের সময়কে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

জানা গেছে, ছাত্রীর সঙ্গে আপত্তিকর অবস্থায় শিক্ষক আটকের ঘটনায় এবং চার শিক্ষার্থীর চাঁদাবাজির বিষয়টি অধিকতর তদন্ত করতে গতকাল পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এতে প্রধান করা হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগের অধ্যাপক ড. এম গোলাম সাদিককে। তাকে দ্রুত তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন না আসা পর্যন্ত অভিযুক্ত শিক্ষক ও ছাত্রী বিভাগের কোনো ধরনের একাডেমিক কার্যক্রমে অংশ নিতে পারবেন না। এরই মধ্যে শিক্ষকের কক্ষটি সিলগালা করে দেওয়া হয়েছে।

গত ১১ মে সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একাডেমিক ভবনের ৩০৭ নম্বর কক্ষ থেকে ফাইন্যান্স বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ হেদায়েত উল্লাহ পাপুল এবং ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষে স্নাতকোত্তরের (এমবিএ) ছাত্রী মারিয়া খাতুন (২৫) আপত্তিকর অবস্থায় আটক করা হয়। এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।

ঘটনাটি প্রকাশের পর গত ১৭ মে বিশ্ববিদ্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন কক্ষে আটক হওয়া ছাত্রী মারিয়া খাতুন। তিনি দাবি করেন, ওই দিনের ঘটনার ভিডিও প্রকাশ না করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের দুজন সাংবাদিক, সাবেক সহসমন্বয়ক ও একজন ছাত্র ৩ লাখ টাকা চাঁদা নিয়েছেন।