ঢাকা, রবিবার ০৭, ডিসেম্বর ২০২৫ ৫:৩১:১৩ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
খালেদা জিয়ার অবস্থা এখনও উদ্বেগজনক আরও পেছাল খালেদা জিয়ার লন্ডনযাত্রা খালেদা জিয়ার এন্ডোসকপি সম্পন্ন, থামানো গেছে অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ আগারগাঁওয়ে গ্যাসের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, নারীসহ দগ্ধ ৬ প্রবাসীদের নিবন্ধন ছাড়াল এক লাখ ৯৩ হাজার

কাঁচা মরিচের পর এবার আলুর দাম বেড়েছে দ্বিগুণ

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০৬:১৮ পিএম, ১০ জুলাই ২০২৩ সোমবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

কয়েকদিন আগে সবজির বাড়তি দাম নিয়ে তোলপাড় ছিলো রাজধানীর বিভিন্ন বাজার। তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি ছিলো কাচামরিচের দাম। এবার আড়াই মাসের ব্যবধানে আলুর দাম বেড়েছে ২০ থেকে ২৫ টাকা। রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায় আলুর দাম ছাড়িয়েছে ৫০ টাকা। আর দেশি জাতের আলুর দাম ৬০ টাকা। সেই হিসাবে গত তিনমাসে প্রতি কেজি আলুর দাম দ্বিগুণ বেড়েছে।

রাজধানীর কারওয়ান বাজার, মোহাম্মদপুর টাউন হল বাজার ঘুরে দেখা গেছে, সাদা ও লাল আলু বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা কেজি দরে, যা দুদিন আগে ছিল ৪০ টাকা। দেশি ছোট গোল আলু (পাকড়ি জাতের আলু) ৬০ থেকে ৭০ টাকা দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।

বিক্রেতারা বলছেন, গত দুদিনে বাজারে আলুর দাম বেড়ে প্রতি কেজি এখন ৫০ টাকা, যা আগে ছিল ৪০ টাকা। আলুর এ মূল্যবৃদ্ধি শুরু হয়েছে রোজার ঈদের পর থেকে। তখন প্রতি কেজি আলু বিক্রি হয়েছে ২৫ টাকা। তবে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আলুর দাম বাড়ার কোনো যৌক্তিক কারণ খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, ২০২২-২৩ অর্থবছর দেশে ১ কোটি ১১ লাখ টন আলু উৎপাদন হয়েছে, যা গত বছরের চেয়ে বেশি। ওই বছর দেশে আলু উৎপাদন হয়েছিল ১ কোটি ১০ লাখ টন। এ উৎপাদন দেশে আলুর চাহিদার তুলনায় অনেক বেশি। দেশে বার্ষিক আলুর চাহিদা ৮৫ থেকে সর্বোচ্চ ৯০ লাখ টন।

অন্য বছর চাহিদার চেয়ে আলুর উৎপাদন বেশি হওয়ায় সচরাচর বাজারে দাম স্থিতিশীল থাকতো। মৌসুমের শেষে হিমাগারগুলোতে আলু অবিক্রীত থেকে যেতো। বছর শেষে লোকসানের কথা বলতেন ব্যবসায়ীরা। এবছর হিমাগারে পর্যাপ্ত আলু থাকার পরও দাম বাড়ছে। কারণ হিসেবে কেউ বলছেন বাড়তি চাহিদার কথা, কেউ বলছেন অন্য পণ্যের দামের প্রভাবের কথা। তবে, সিন্ডিকেটের আশঙ্কাও করছেন কেউ কেউ।

এদিকে ঊর্ধ্বমুখী এ বাজারে আলুর বাড়তি দাম নিম্নআয়ের পরিবারগুলোতে বাড়তি চাপ তৈরি করেছে। বিশেষ করে প্রয়োজনীয় এ পণ্যের চড়া দাম প্রভাব ফেলেছে মধ্যবিত্তদের দৈনন্দিন খরচে।