ঢাকা, সোমবার ২২, ডিসেম্বর ২০২৫ ১:২২:৫৬ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
তুমি আমাদের বুকের ভেতরে আছো: প্রধান উপদেষ্টা সংসদ নির্বাচনের তফসিল সংশোধন ইসির আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে অ্যাপ ব্যবহার করবে ইসি খালেদা জিয়ার অসুস্থতা ঘিরে পরিকল্পিত গুজব ৬ বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীর সামরিক মর্যাদায় দাফন আজ

দুই মামলায় খালেদা জিয়ার জামিন বিষয়ে আদেশ ৫ জুলাই

আদালত প্রতিবেদক

আপডেট: ০৬:৫৯ পিএম, ২৭ জুন ২০১৮ বুধবার

পুরোনো ছবি

পুরোনো ছবি

`ভুয়া জন্মদিন` পালন এবং যুদ্ধাপরাধীদের মদদ দেওয়ার অভিযোগে মানহানির মামলায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জামিন বিষয়ে আগামী ৫ জুলাই আদেশ দেবেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার পুরান ঢাকার বকশিবাজারস্থ অস্থায়ী এজলাসে ঢাকার আলাদা দুজন মহানগর হাকিম এ আদেশ দেন।

এর আগে গত ১৪ জুন ওই মামলায় জামিনের আবেদন করা হলে দুই বিচারক ২১ জুন শুনানির দিন ধার্য করেন। সে অনুযায়ী আজ পুরান ঢাকার বকশিবাজারস্থ অস্থায়ী এজলাসে মামলা দুটির শুনানি অনুষ্ঠিত হয়।

ঢাকা মহানগর হাকিম খুরশিদ আলম `ভুয়া জন্মদিনের` মামলায় এবং মহানগর হাকিম আহসান হাবীব যুদ্ধাপরাধীদের মদদের মামলায় শুনানি গ্রহণ করেন।

খালেদা জিয়ার পক্ষে আইনজীবী আব্দুর রেজ্জাক খান জামিন আবেদনের শুনানি করেন। আর রাষ্ট্রপক্ষে ঢাকা মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর আবদুল্লাহ আবু জামিন আবেদনের বিরোধীতা করেন।

আইনজীবী আব্দুর রেজ্জাক খান জামিনযোগ্য ধারায় জামিন পাওয়া আসামীর অধিকার মর্মে সাবেক এ প্রধানমন্ত্রীর জামিন চেয়ে শুনানি করেন। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে প্রসিকিউটর আবু জামিনযোগ্য ধারা হলেও আসামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ `মারাত্মক` মর্মে জামিনের বিরোধীতা করেন।

শুনানি শেষে বিচারকরা আগামী ৫ জুলাই জামিন দেওয়া না দেওয়ার বিষয়ে আদেশের জন্য দিন ধার্য করেন।

এর আগে গত ২৫ এপ্রিল খালেদা জিয়াকে ওই দুই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোসহ জামিন আবেদন করেন তার আইনজীবীরা। ওইদিন আদালত শুনানি শেষে আদেশের জন্য ১৭ মে দিন ধার্য করেন। এর পর ওই আদেশের বিরুদ্ধে খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা হাইকোর্টে আবেদন করেন। হাইকোর্ট নিম্ন আদালতকে খালেদা জিয়ার জামিনের আবেদন নিষ্পত্তির আদেশ দেন। সে অনুযায়ী গত ১৪ জুন নিম্ন আদালতে জামিনের আবেদন করা হয়।

২০১৬ সালের ৩০ আগস্ট ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গাজী জহিরুল ইসলাম ভুয়া জন্ম দিনের মামলা দায়ের করেন। পরে ওই বছর ২৭ নভেম্বর খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আদালত।

অন্যদিকে যুদ্ধাপরাধীদের মদদের মামলাটি ২০১৬ সালের ৩ নভেম্বর বাংলাদেশ জননেত্রী পরিষদের সভাপতি এবি সিদ্দিকী দায়ের করেন। ২০১৭ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারী তেজগাঁও থানার পরিদর্শক (তদন্ত) এবিএম মশিউর রহমান খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন। ওই বছর ১২ অক্টোবর সাবেক এ প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আদালত।