ঢাকা, বুধবার ২৪, এপ্রিল ২০২৪ ৫:২২:২২ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
‘পদ্মশ্রী’ গ্রহণ করলেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা কাতার-বাংলাদেশ ১০ চুক্তি-সমঝোতা সই কয়েক ঘণ্টায় ৮০ বারেরও বেশি কেঁপে উঠল তাইওয়ান ঢাকা থেকে প্রধান ১৫টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়ল মাকে অভিভাবকের স্বীকৃতি দিয়ে নীতিমালা করতে হাইকোর্টের রুল আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি : শেখ হাসিনা নতুন করে ৭২ ঘণ্টার হিট অ্যালার্ট জারি

মহামারীর আরও ধরন আসতে পারে: হু

আন্তর্জাতিক ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১০:৩৭ এএম, ২০ জানুয়ারি ২০২২ বৃহস্পতিবার

ফাইল ছবি।

ফাইল ছবি।

মার্কিন শীর্ষ সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ অ্যান্থনি ফাউচিসহ অনেকেই বলেছেন, ওমিক্রনের মাধ্যমেই হয়তো শেষ হতে যাচ্ছে গত দুই বছর ধরে পৃথিবীতে তান্ডব চালানো করোনা ভাইরাস মহামারী। কারণ দেখা যাচ্ছে, বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়া করোনার নতুন ধরন ওমিক্রন অধিক সংক্রমণশীল হলেও এর উপসর্গ ভাইরাসটির অন্যান্য ধরনের চেয়ে অনেকটাই মৃদু। তাই ধারণা করা হচ্ছে, দিন যত যাবে, করোনা তত দুর্বল হবে। কিন্তু ওমিক্রনেই যে সব উদ্বেগ ফুরিয়ে যাচ্ছে না, তা স্পষ্ট করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।

তারা বলছে, করোনা মহামারী কোনো জায়গাতেই ফুরিয়ে যায়নি। উল্টো আসছে দিনগুলোয় দেখা দিতে পারে করোনার আরও নতুন নতুন ধরন।

গত মঙ্গলবার জেনেভায় এক সংবাদ সম্মেলনে ডব্লিউএইচও প্রধান ডা. টেড্রোস অ্যাডহানম গেব্রিয়েসুস বিশ্ব নেতাদের সতর্ক করে বলেন, ওমিক্রনের প্রাদুর্ভাবে গত সপ্তাহে বিশ্বজুড়ে নতুন করে এক কোটি ৮০ লাখ মানুষ সংক্রমিত হয়েছে। এ ধরনটি কম গুরুতর কিনা সে বিষয়ে এখনো নির্ভরযোগ্য প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এর মাঝেই ওমিক্রনকে মৃদু রোগ বলে যে প্রচার করা হচ্ছে তা বিভ্রান্তিকর। বিশ্বের কোথাও এখনো মহামারী ফুরিয়ে যায়নি। তাই ভুল করা চলবে না। ওমিক্রনের কারণে হাসপাতালে ভর্তি, মৃত্যু এবং এমনকি কম গুরুতর অসুস্থতাও স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ওপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি করতে পারে। ওমিক্রনের প্রাবল্যে ভাইরাসটির আরও নতুন ধরন জন্ম হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

ডা. গেব্রিয়েসুস আরও বলেন, অনেক দেশেই এখনো করোনা শনাক্তকরণ এবং মূল্যায়নের ব্যবস্থা দুর্বল। অনেক দেশে এখনো টিকাদানের হারও অত্যন্ত কম। এটা নিয়ে আমি বিশেষভাবে উদ্বিগ্ন। টিকাহীন ব্যক্তিদের গুরুতর অসুস্থতা এবং মৃত্যুর ঝুঁকি কয়েক গুণ বেশি। খবর এএফপির।