ঢাকা, শুক্রবার ১২, ডিসেম্বর ২০২৫ ২৩:৪৩:১১ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ সাজিদের জানাজায় হাজারো মানুষের ঢল, দাফন সম্পন্ন ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের ভোট ১২ ফেব্রুয়ারি তফসিল ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনকে প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা ছবি নামিয়ে ফেলায় অপমানিত বোধ করেছি: রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন উপদেষ্টা পরিষদের দায়িত্ব পুনর্বণ্টন সচিবালয় থেকে ৪ জনকে নেওয়া হলো পুলিশি হেফাজতে গভীর নলকূপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

কয়েদির সাথে নারীসঙ্গ: জেল সুপার রত্না প্রত্যাহার

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০২:২২ পিএম, ২৪ জানুয়ারি ২০২১ রবিবার

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-১ এর বন্দী হলমার্ক কেলেংকারিতে জড়িত জেনারেল ম্যানেজার তুষার আহমেদকে অনৈতিক সুবিধা দেয়ার অভিযোগে সিনিয়র জেলা সুপার রত্না ও জেলার নূর মোহাম্মদ মৃধাকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। এই নিয়ে এই ঘটনায় মোট পাঁচজনকে প্রত্যাহার করা হলো।

আজ রবিবার সকালে তাদের প্রত্যাহার করা হয়। তাদের কারা অধিদফতরে সংযুক্ত করা হয়েছে বলে জানান কারা অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক কর্নেল আবরার হোসেন।

তিনি জানান, পরবর্তী আদেশ না দেয়া পর্যন্ত কাশিমপুর কারাগার পার্ট-১ এর সিনিয়র জেল সুপার রত্না রায় ও জেলার নুর মোহাম্মদ মৃধাকে কারা অধিদফতরে সংযুক্ত করা হয়েছে।

এর আগে শুক্রবার সহকারী কারা মহাপরিদর্শক (প্রশাসন) মাইন উদ্দিন ভূঁইয়া তিনজনকে প্রত্যাহার করা হয়। তারা হলেন– কাশিমপুর কারাগার পার্ট-১ এর ডেপুটি জেলার গোলাম সাকলাইন, সার্জেন্ট ইন্সট্রাক্টর মো. আবদুল বারী ও সহকারী প্রধান কারারক্ষী মো. খলিলুর রহমান।

তাদের কাশিমপুর কারাগার পার্ট-১ থেকে প্রত্যাহার করে কারা অধিদফতরে সংযুক্ত করা হয়েছে।

প্রকাশ হওয়া কারাগারের সিসি ফুটেজে দেখা গেছে, গত ৬ জানুয়ারি কালো রঙের জামা পরে কারাগারে প্রবেশ পথে কর্মকর্তাদের কার্যালয় সংলগ্ন এলাকায় স্বাচ্ছন্দ্যে ঘোরাফেরা করছেন ঋণ কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িত হলমার্কের জিএম তুষার আহমদ।  তিনি আসার কিছু সময় পরই বাইরে থেকে বেগুনি রঙের সালোয়ার কামিজ পরা এক নারী আসেন। এ সময় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার রত্না রায় ও ডেপুটি জেলার সাকলাইন উপস্থিত ছিলেন ওই স্থানে। এ দু’জনের সহযোগিতার বিষয়টিও ফুটে উঠে ক্যামেরায়। দুপুর ১২টা বেজে ৫৫ মিনিটে কারাগারের দুই যুবকের সঙ্গে ওই নারী কর্মকর্তাদের কক্ষে যায়। ডেপুটি জেলার সাকলাইন তাকে অভ্যর্থনা জানান সেখানে।

ওই নারী কক্ষে প্রবেশের পর ডেপুটি জেলার সাকলাইন বেরিয়ে যান অফিস থেকে। প্রায় ১০ মিনিট পর বন্দি তুষারকে আনা হয় সেখানে। এরপর একটি কক্ষে ৪৫ মিনিট অবস্থান করেন তারা। ওই কক্ষের ভেতরে দু’জনের মধ্যে কি হয়েছে তা নিয়ে তদন্ত চলছে এখন।

-জেডসি