ঝালকাঠির সুপারি রফতানি হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন দেশে
নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪প্রকাশিত : ১২:১৯ পিএম, ১২ নভেম্বর ২০২২ শনিবার
ফাইল ছবি
পান বিলাসীদের কাছে সুপারী একটি অতি প্রয়োজনীয় ফল। ঝালকাঠির সুপারির চাহিদা রয়েছে সারাদেশে। এমনকি এই সুপারি মধ্যপ্রাচ্যসহ বেশ কিছু দেশে রফতানিও হচ্ছে।
ফিলিপাইন ও নিকোবর থেকে এক সময় আমদানীকৃত এশিয় পামগাছ এরিকা কাটচু জাতের এ ফলটি বাংলাদেশের প্রায় সব জেলায় আবাদ হলেও বরিশাল ও খুলনা বিভাগে বেশি জন্মে। তবে স্বাদ ও মানের দিক থেকে ঝালকাঠির সুপারির সুনাম একটু এগিয়ে।
বর্তমানে বাজারে কাটা সুপারি ৩০০-৪০০ টাকা কেজি এবং পাকা সুপারি গা (১০টি) ৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
কৃষি বিভাগের সূত্রে জানা গেছে, জেলায় এ বছর ৫০০ হেক্টর জমিতে সুপারির আবাদ হয়েছে। আর মৌসুমের এই সময়ে হাটগুলোতেও সুপারির বেচাকেনা চলছে পুরোদমে। সারাদেশ থেকে পাইকাররা ঝালকাঠির হাটগুলোতে এসে সুপারি কিনে তা দেশের নানা প্রান্তে চালান করছেন। সেখান থেকে আবার বিদেশেও পাঠাচ্ছেন আড়ৎদাররা। সুপারির ব্যবসায়ীরা জানান, আমাদের দেশে প্রতিঘরে পান সুপারির চাহিদা রয়েছে। এছাড়া বিয়েসহ নানা আচার অনুষ্ঠান পান সুপারি ছাড়া পরিপূর্ণ হয়না ।
ন বরিশাল-খুলনা আঞ্চলিক মহাসড়কের পাশে ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলার সাতুরিয়া ইউনিয়নের চৌরাস্তা সুপারির হাটে গিয়ে কথা হয় বেশকিছু পাইকারসহ খুচরা ক্রেতা-বিক্রেতাদের সঙ্গে।
খুলনা থেকে ঝালকাঠির সুপারি কিনতে আশা পাইকার হায়দার আলী বলেন, ‘ঝালকাঠির সুপারির মান ভাল হওয়ায় প্রতিবছরের এই সময় আমরা এই চৌরাস্তার সুপারির হাটে আসি। এখান থেকে সুপারি নিয়ে আমরা দেশের বিভিন্ন মোকামে পাঠাই। সেখান থেকে সুপারি বিদেশে রপ্তানী করা হয়।,
রাজাপুরের সুপারী চাষি কিসমত ফরাজী বলেন, ‘আমার আট বিঘা জমিতে সুপারির বাগান রয়েছে। প্রতিবছর আমি ৮-১০ লাখ টাকার সুপারি বিক্রি করি। কিন্তু এবার তুলনামূলক সুপারির ফলন কম। তাই এবার ৪-৫ লাখ টাকার বেশি সুপারি বিক্রি করতে পারব না।,
মৌসুমের শুরুতে ঝালকাঠির কোন-কোন সুপারির হাটে প্রতিদিন বেচাকেনা ১০ লাখ টাকাও ছাড়িয়ে যায়। তবে ব্যবসায়ী ও পাইকারদের অভিযোগ দেশের সুপারির পর্যাপ্ত উৎপাদন থাকলেও মৌসুমের মাঝামাঝি সময়ে সরকার বাড়তি সুপারি আমদানি করায় দেশীয় সুপারির বাজারে মন্দা ভাব দেখা দেয়। তাই দেশীয় সুপারির বাজারের প্রতি সরকারি নজরদারির আহবান ব্যবসায়ীদের।
ঝালকাঠি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘সুপারি চাষ করে এই অঞ্চলের চাষিরা বেশ লাভবান। প্রতিবছর একেকজন চাষি ৫ থেকে ১০ লাখ টাকারও সুপারি বিক্রি করেন। এ অঞ্চলের সুপারির চাহিদা দিন-দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। দেশের বাইরে মধ্যপ্রাচ্যেও সুপারির সম্ভাবনাময় বাজার সৃষ্টি হচ্ছে। তাই দিনদিন এই অঞ্চলে সুপারির চাষ বৃদ্ধিতে কৃষকদের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে।’ সুপারি চাষে তেমন কোন পরিশ্রম করতে হয় না। একবার গাছ রোপণ করার পর প্রতিবছর সামান্য পরিচর্চা করলেই ভালো ফলন পাওয়া যায়।
- খালেদা জিয়ার অবস্থা অপরিবর্তিত
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের আদেশ আজ
- ‘রুনা-জয়া এভাবে ছবি না তুললেও পারেন’
- ১১ দলের লিগ শুরুর ঘোষণা বাফুফের
- বয়স হচ্ছে, এক্সাইটমেন্ট আর আসলে নেই: তাসনুভা তিশা
- মেসি ভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
- পালিয়ে যেভাবে নোবেল পুরস্কার নিতে এসেছেন মাচাদো
- ভোটের মাঠে ফখরুলকন্যা
- ওয়ারীতে ৫ হাজার ইয়াবাসহ নারী মাদককারবারি গ্রেপ্তার
- ‘রোগ প্রতিরোধে চিকিৎসার চেয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি কার্যকর’
- আন্দোলনে জড়িত শিক্ষকদের বিরুদ্ধে আসছে কঠোর ব্যবস্থা
- ফের পেছাল ‘জিটিএ সিক্স’-এর মুক্তি
- নবজাতকের সংক্রমণ হলে বুঝবেন যেভাবে
- শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানালেন প্রধান উপদেষ্টা
- শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
- রাউটার যেখানে লাগালে ওয়াই-ফাইয়ের সেরা স্পিড পাবেন
- হঠাৎ নো মেকআপ লুকে জয়া আহসান!
- নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে শঙ্কা
- হাদির সর্বোত্তম চিকিৎসার আশ্বাস প্রধান উপদেষ্টার
- কেরানীগঞ্জে ভবনে আগুন
- ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন তারেক রহমান
- হাসপাতালে ভিড় না করার আহ্বান তাসনিম জারার
- বিশ্বে প্রতি ২০ নারীর মধ্যে একজন স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত
- এমিনেমের অশালীন প্রস্তাব ফাঁস করলেন টাইটানিকের নায়িকা
- হাদির পরিবারের পাশে ডা. জুবাইদা রহমান
- ভোটে প্রার্থী হতে পারবেন না পলাতক ব্যক্তিরা
- ‘ডাক্তার ও নার্সদের রুমকে ‘পার্টি অফিস’ বানাবেন না’
- শীতে পিরিয়ডের সময় যে ফলগুলো খাবেন না
- মেট্রোরেল চলাচল শুরু
- পাকিস্তানের কাছে শেষ ম্যাচ হেরে সিরিজও হারল বাংলাদেশ







