ঢাকা, শুক্রবার ১২, ডিসেম্বর ২০২৫ ২৩:৪৩:০২ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ সাজিদের জানাজায় হাজারো মানুষের ঢল, দাফন সম্পন্ন ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের ভোট ১২ ফেব্রুয়ারি তফসিল ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনকে প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা ছবি নামিয়ে ফেলায় অপমানিত বোধ করেছি: রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন উপদেষ্টা পরিষদের দায়িত্ব পুনর্বণ্টন সচিবালয় থেকে ৪ জনকে নেওয়া হলো পুলিশি হেফাজতে গভীর নলকূপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

বিশ্ব খরা ও মরুকরণ প্রতিরোধ দিবস আজ

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১১:৪৯ এএম, ১৭ জুন ২০২২ শুক্রবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

আজ ১৭ জুন, বিশ্ব খরা ও মরুকরণ প্রতিরোধ দিবস। ২৫ বছর ধরে প্রতিবছর এই তারিখে দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। ১৯৯৫ সালে বাংলাদেশে প্রথম বিশ্বমরুময়তা দিবস পালিত হয়। উত্তরাঞ্চলের রাজশাহীকে কেন্দ্রবিন্দু ধরে নগর থেকে ৪০ কিলোমিটার পশ্চিমে কাঁকনহাটে জাতীয়ভাবে প্রথমবারের মতো দিবসটি পালিত হয়।

বিগত কয়েক দশক ধরেই উত্তরাঞ্চল ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রাজশাহী বিভাগের কয়েকটি জেলা খরা মোকাবিলা করে আসছে। অন্যদিকে রংপুর অঞ্চলেও খরার বেশ ঝুঁকি দেখা দিয়েছে।

১৯৭৫ সালে প্রথমবারের মতো জাতিসংঘের পক্ষ থেকে খরা ও মরুকরণের প্রতি সোচ্চার হয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানানো হয়। এই ধারবাহিকতায় ১৯৭৭ সালে নাইরোবিতে বিশ্ব মরুকরণবিরোধী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এখানেই গঠিত হয় ‘আন্তর্জাতিক মরুকরণ প্রতিরোধ কনভেনশন’। এরপর ১৯৯৪ সালে এ কনভেনশনের আলোকেই জাতিসংঘ বিষয়টি নিয়ে একটি স্বতন্ত্র দিবস পালনের ঘোষণা দেয়। তারপরের বছর অর্থাৎ ১৯৯৫ সাল থেকে খরা ও মরুকরণ সম্পর্কে বিশ্ববাসীকে সচেতন করে তুলতে ১৭ জুন পালন করা হয় ‘বিশ্ব খরা ও মরুকরণ প্রতিরোধ দিবস’।

দেশের বেশকিছু পরিবেশবাদী সংগঠন ও পরিবেশবিদরা বিভিন্ন আয়োজন, খরা অঞ্চলে মানববন্ধন ও বিভিন্ন আলোচনার মাধ্যমে দিনটিকে উদযাপন করে থাকেন। পরিবেশ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশে মোটামুটি ১৩ থেকে ১৪টি জেলায় খরা দেখা যায় প্রতিবছর। বৃষ্টিপাত না হওয়া, পর্যাপ্ত বনায়ন না থাকা, কৃষি কমে যাওয়া ও জলাধার দখল হয়ে যাওয়ার কারণে খরার ঝুঁকি আরও বাড়ছে। যদি এসব রক্ষায় এখনই পদক্ষেপ না নেওয়া হয়, তবে ভবিষ্যতে বাংলাদেশে খরা অঞ্চল বাড়বে। এজন্য প্রাকৃতিক জলাধার বাড়াতে না পারলেও অন্তত দখলমুক্ত করতে হবে। গাছ না কেটে বরং বনায়ন করতে হবে এবং কৃষিভিত্তিক উন্নয়ন করতে হবে।