ঢাকা, মঙ্গলবার ০৮, জুলাই ২০২৫ ১৮:১২:০৫ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
চীনে স্কুলের খাবার খেয়ে হাসপাতালে ২৩৩ শিশু গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের প্রাণহানী এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল দেখবেন যেভাবে দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আশঙ্কা

মেয়ের সাফল্যে ভীষণ খুশি ঋতুপর্ণার মা

খেলাধুলা ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০২:৪১ পিএম, ৫ জুলাই ২০২৫ শনিবার

ছবি: সংগ্রহিত।

ছবি: সংগ্রহিত।

বাহরাইনের পর মিয়ানমারকেও হারিয়ে প্রথমবারের মতো মেয়েদের এশিয়ান কাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে বাংলাদেশ। বাছাইপর্বে তুর্কমেনিস্তানের সঙ্গে নিয়মরক্ষার ম্যাচ আজ ঋতুপর্ণাদের। ইয়াঙ্গুনের থুউন্নু স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় শুরু হবে ম্যাচ।

ফুরফুরে মেজাজে আছেন বাংলাদেশের মেয়েরা। শুক্রবার কিডস জোনে বেড়াতে গিয়ে ছবি এঁকে সময় কাটিয়েছেন মারিয়া মান্দা, ঋতুপর্ণা চাকমারা। শক্তিশালী মিয়ানমারের বিপক্ষে জয় ইতিহাস গড়া। জোড়া গোল করেন ঋতুপর্ণা। 

বাফুফের পাঠানো এক ভিডিওবার্তায় ঋতুপর্ণা বলেন, ‘অনুভূতি বলে প্রকাশ করতে পারব না। আমরা যখন জানতে পারি, এশিয়ান কাপে কোয়ালিফাই করেছি, এটা কল্পনারও বাইরে ছিল। আমরা বহু বছর পর এত কষ্ট করে এশিয়ান কাপে খেলব। এটা আমাদের জন্য বড় অর্জন।’

জেতার পর পরিবারের সঙ্গে কথা হয়েছে এই ফরোয়ার্ডের। মেয়ের সাফল্যে অসুস্থ মা খুশি, ‘জেতার পর মাকে কল দিয়েছি। পরিবারের সবাইকে। তারা সবাই খুব খুশি। মা অসুস্থ। আমার গোল করার কথা শুনে সে অনেক খুশি, বলছিল তার আর নিজেকে অসুস্থ মনে হচ্ছে না।’ 

শেষ ম্যাচের পর উদ্যাপন করতে চান তিনি, ‘আমরা এখনো উদ্যাপন করিনি। আরেকটা ম্যাচ আছে। তারপর উদ্যাপন করার পরিকল্পনা আমাদের।’ 

দ্বিতীয় গোলের পর আবেগ ধরে রাখতে পারেননি ঋতুপর্ণা, ‘কী বলব, এই অনুভূতি বলে প্রকাশ করতে পারব না। দ্বিতীয় গোল করার পর আমি আবেগাপ্লুত হয়ে গিয়েছিলাম।’ 

ঋতুপর্ণার কথা, ‘আমরা দুবারের সাফ চ্যাম্পিয়ন। এবার এশিয়ান কাপে কোয়ালিফাই করলাম। আমাদের লক্ষ্য ছিল এশিয়ান কাপে খেলার। বাংলাদেশকে ভালো একটা জায়গায় নিয়ে যাওয়ার। সেটাই আমরা করছি। লক্ষ্য পূরণ করতে পেরেছি।’

ব্রিটিশ কোচ পিটার বাটলারের প্রশংসায় উচ্ছ্বসিত ঋতুপর্ণা, ‘সব কিছু মিলিয়ে তিনি ভালো। আমরা একজন ভালো কোচ পেয়েছি। উনি সব সময় আমাদের ভালো চান। কোচ আমার যে প্রশংসা করেছেন, জানি না আমি তার কতটুকু প্রাপ্য।’