যেসব কথা শিশুকে বলা বারণ!
ফিচার ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪.কমআপডেট: ১২:৫৫ পিএম, ২১ অক্টোবর ২০১৭ শনিবার
সন্তানকে সুষ্ঠুভাবে লালন-পালন করা মুখের কথা নয়। বাড়ন্ত বয়সের শিশুর জন্য দায়িত্ব অনেক বেড়ে যায় অভিভাবকের। সন্তানের বয়স যখন ১০ পেরিয়ে যায়, তখন সে অনেক সংবেদনশীল হয়ে ওঠে এবং তাঁর চারপাশে কী ঘটছে তা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করে।
৭-১৮ বছর বয়স শিশুদের জীবন গঠনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই এ সময় সন্তানের সঙ্গে এমন কোনো আচরণ কিংবা কথা বলা যাবে না, যা তাদের মনে গভীরভাবে কষ্ট দেয়। অভিভাবক হিসেবে সন্তানের প্রতি আপনার দায়িত্ব অপরিসীম। আপনার অবহেলা, খারাপ আচরণ, অতিরিক্ত চাপ, অপমান, দূরত্ব আপনার সন্তানকে আপনার কাছ থেকে দূরে ঠেলে দিতে পারে। এতে তার ভবিষ্যৎ নষ্ট হতে পারে। বাবা-মায়ের অস্বাভাবিক ও রূঢ় আচরণ সন্তানকে হতাশাগ্রস্ত করে ফেলতে পারে। এ কারণে একসময় সন্তান কোনো অপরাধের সঙ্গেও জড়িয়ে পড়তে পারে। তাই সন্তানের দিকে নজর দিন। সন্তানকে অপরাধী বা দূরে ঠেলে দিতে না চাইলে কী ধরনের কথা বলা থেকে বিরত থাকবেন তা জানিয়েছে বোল্ডস্কাই ওয়েবসাইট।
১. ‘একা থাকতে দাও’
এটা সত্য যে মা-বাবার নিজেদের জন্য কিছু সময় প্রয়োজন। অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যাতে আপনার সঙ্গে সন্তানের দূরত্ব বেড়ে না যায়। সন্তান যদি একাকিত্বে ভোগে তাহলে সে নিজেকে নিরাপত্তাহীন মনে করবে।
২. ‘তোমাকে দিয়ে কিছু হবে না’
আমি জানি তুমি পারবে না- এ ধরনের কথা বলা থেকে বিরত থাকুন। কারণ এ ধরনের কথার কারণে শিশু নিজের ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলে। ফলে এক সময় সে মিথ্যা বলা শুরু করে এবং নিজেকে গুটিয়ে নেয়।
৩. ‘তুমি বেশি কান্না করো’
সন্তান যখন কোনো কারণে কান্নাকাটি করে তখন যদি তাঁকে নিয়ে উপহাস কিংবা বিদ্রূপ কোনো আচরণ করা হয়, তখন সে বেশি আঘাত পায় মনে। তাই নেতিবাচক কিছু না বলে নির্ভয় দিয়ে খোলামেলা আলোচনা করুন।
৪. ‘তোমার বন্ধুদের মতো হও’
প্রথমেই মনে রাখা প্রয়োজন, পৃথিবীর প্রতিটি মানুষ একে অন্যের চেয়ে আলাদা। তাই সন্তানকে কখনই অন্য ভাইবোনদের, বন্ধু কিংবা অন্য শিশুদের সঙ্গে তুলনা করে কিছু বলবেন না। এতে সন্তানের মন ভেঙে যেতে পারে। আর পরে নিজেকে শ্রেষ্ঠ প্রমাণের জন্য অসৎ পন্থা অবলম্বন করতে পারে।
৫. ‘বন্ধ করো, না হলে মারব’
সন্তানকে কোনো কাজ বন্ধ করার জন্য যদি শারীরিক শাস্তির ভয় দেখানো হয়, তাহলে সে ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে গড়ে ওঠে। পরে দেখা যাবে, শাস্তি পাওয়ার আশঙ্কায় কোনো কাজেই সে অংশ নিতে সাহস পায় না।
৬. ‘ছেলেরা/মেয়েরা এটা করে না’
বর্তমান সময়ে ছেলেমেয়ের পৃথক কোনো কাজ নেই। সবাই এখন সব কাজে পারদর্শী। তাই ছোট থেকে সন্তানকে এমন কোনো কথা বলবেন না যা তাঁর মাঝে লিঙ্গ বৈষম্যের জন্ম দেয়।
- সড়ক দুর্ঘটনায় আহত নোরা ফাতেহি
- ‘বিশ্বসেরা হতে ইয়ামালের বান্ধবী থাকা গুরুত্বপূর্ণ’
- ‘ভিজে যাচ্ছিল পোশাক, ভয়ে কাঁপছিলাম’
- তদন্তে জানা গেল, মেসিকে আনতে কত খরচ করেছে ভারত
- বরের জুতা লুকানোয় সংঘর্ষ, ভেঙে গেল বিয়ে
- খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ
- উসকানিমূলক বক্তব্যের ধারাবাহিকতায় হামলা: উদীচী
- কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের তীব্রতা
- আর্মড ফোর্সেস মেডিকেলে ভর্তি শুরু ৩০ ডিসেম্বর
- ‘বার্ষিক গোপনীয় প্রতিবেদন’ নিয়ে মাউশির নতুন নির্দেশনা
- ফেসবুকে লিংক শেয়ারকারীদের জন্য দুঃসংবাদ
- বৃদ্ধ বয়সে স্মৃতিভ্রম এড়াতে ১০টি নিয়ম মেনে চলুন
- নিরাপত্তা, অস্ত্রের লাইসেন্স চেয়ে আবেদন ১৫ রাজনীতিবিদের
- ‘ভোটের গাড়ি’র প্রচার শুরু আজ
- আগামী বাজেটের রূপরেখা দিয়ে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার
- বিপিএলের ম্যাচ শুরুর সময়ে পরিবর্তন
- সংসদ নির্বাচনের তফসিল সংশোধন ইসির
- ‘আয়েশার সব স্বপ্ন পুড়ে ছাই হয়ে গেল’‘
- তুমি আমাদের বুকের ভেতরে আছো: প্রধান উপদেষ্টা
- জীবনানন্দ দাশের ‘বনলতা সেন’ হলেন নাবিলা
- আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে অ্যাপ ব্যবহার করবে ইসি
- হাড়ের ব্যথায় পুরুষের চেয়ে নারীরা কেন বেশি ভোগেন
- তারেক রহমানের ফ্লাইট থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো দুই কেবিন ক্রু
- খালেদা জিয়ার অসুস্থতা ঘিরে পরিকল্পিত গুজব
- সকালের যে অভ্যাসগুলো আপনাকে দ্রুত বুড়িয়ে দিচ্ছে
- মার্কা যাই হোক, নির্বাচন করব: রুমিন ফারহানা
- ১৪ কেজি স্বর্ণসহ গ্রেফতার অভিনেত্রী
- দেশে ফিরে বাবার মাজার জিয়ারত করবেন তারেক রহমান
- ৬ বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীর সামরিক মর্যাদায় দাফন আজ
- ২০২৫ সালে সবচেয়ে বেশি যেসব প্রশ্নের মুখোমুখি অ্যালেক্সা









