পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে আজ (মঙ্গলবার) থেকে নতুন সময়ে চলছে সরকারি অফিস-ব্যাংক-আদালত। সম্প্রতি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, রোজা উপলক্ষে সকাল ৯টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত অফিস চলবে।

পবিত্র রমজান উপলক্ষে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে গরুর মাংস, মুরগি ও ডিম বিক্রি করবে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।

বাজার নিয়ন্ত্রণে আগামী রমজানে মন্ত্রিসভার অনুমোদন নিয়ে অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের একটি পূর্ণাঙ্গ তালিকা করে দাম বেঁধে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।

রমজান উপলক্ষে মাসব্যাপী নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রী সুলভমূল্যে বিক্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানকের উদ্যোগে রাজধানীর শ্যামলী মাঠের সামনে অস্থায়ী এই বিক্রয় কেন্দ্রে চলছে বেচাবিক্রি।

চাহিদা অনুযায়ী দেশে রমজানের ভোগ্যপণ্য যেমন–ছোলা, চিনি, খেজুর, ভোজ্য তেল ইত্যাদির আমদানি ও সরবরাহ পর্যাপ্ত পরিমাণ রয়েছে বলছে, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড।

বিশ্ববাজারে আরেক দফা বেড়ে সর্বকালের সর্বোচ্চ দরে পৌঁছেছে স্বর্ণের দাম। শুক্রবার (৮ মার্চ) স্পট মার্কেটে বৈশ্বিক বেঞ্চমার্ক স্বর্ণের দাম শূন্য দশমিক ৪ শতাংশ বেড়ে রেকর্ড উচ্চতায় গিয়ে ঠেকেছে।

নিত্যপণ্যের মূল্য প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে। সরকারের পক্ষ থেকে রমজানে বাজার নিয়ন্ত্রণের আশ্বাস দেয়া হলেও, বাস্ত চিত্র ভিন্ন। আজ শুক্রবার (৮ মার্চ) ছিলো রমজান মাস শুরুর আগে ছুটির দিনের শেষ বাজার।

রমজান মাস সামনে রেখে আজ বৃহস্পতিবার থেকে সারাদেশে কার্ডধারী এক কোটি পরিবারের মধ্যে ভর্তুকি মূল্যে পাঁচটি পণ্য বিক্রি শুরু করবে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)।

এবার অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে দিলো দেশীয় সোনার বাজার। দেশের বাজারে সোনার দামে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হলো।২২ ক্যারেটের এক ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম ২ হাজার ২১৭ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

রমজান সামনে রেখে অস্থির হয়ে উঠেছে খেজুরের বাজার। সরকার ১০ শতাংশ শুল্কও ছাড় দেওয়ার পরও নানান অজুহাতে আমদানি মূল্যের চেয়ে দ্বিগুণ দামে বিক্রি হচ্ছে পণ্যটি।

আসন্ন রোজাকে সামনে রেখে আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি হবে সয়াবিন তেল। প্রতি লিটার বোতলজাত তেলের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬৩ টাকা। আর খোলাসয়াবিন তেল বিক্রি হবে ১৪৯ টাকায়।

সামনে পবিত্র মাহে রমজান। তার আগেই ছুটে চলেছে দ্রব্যমূল্য। রমজান উপলক্ষে অন্যান্য দেশে সব কিছুর দাম তুলনামূলক কমিয়ে দেওয়া হলেও এ দেশে সব কিছুর দাম বেড়ে চলেছে।

চাঁদ দেখা গেলে আগামী ১২ মার্চ শুরু হবে পবিত্র রমজান মাস। এই রমজান মাসকে কেন্দ্র করে ১৫ দিন আগে থেকেই নিত্যপণ্যর দাম ঊর্ধ্বগতি দেখা গেছে।

বাংলাদেশে আকর্ষণীয় বিনিয়োগ পরিবেশ সৃষ্টিতে সহায়তা করার ব্যাপারে আশ্বাস দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে সমৃদ্ধ, নিরাপদ ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের প্রতি নিজেদের সমর্থন জানিয়ে এ আশ্বাস দিয়েছে ঢাকায় সফররত মার্কিন প্রতিনিধিদল।

বাংলাদেশে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে ভারত। রপ্তানিকারকরা ৩১ মার্চ পর্যন্ত এই পেঁয়াজ বাংলাদেশে রপ্তানি করতে পারবেন। অবিলম্বে রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হবে।

বাংলাদেশের টেক্সটাইল ও পোশাক শিল্প বৈশ্বিক পোশাকখাতের পাওয়ার হাউসে পরিণত হয়েছে বলে জানিয়েছে বিশ্ব অর্থনৈতিক সংস্থা (ডব্লিউইএফ)।

ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুপারিশের ভিত্তিতে বাংলাদেশে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে ভারত। ভারতের রপ্তানিকারকরা আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত এই পেঁয়াজ বাংলাদেশে পাঠাতে পারবে।

জনগণের দুর্ভোগের কথা চিন্তা করে চিনির দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করেছে সরকার। যদিও আজ দুপুরের দিকে প্রতিকেজি চিনিতে ২০ টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

দেশের জ্বালানি খাতে অস্থিরতা যেন থামছেই না। বছর না ঘুরতেই আবার বাড়ছে বিদ্যুতের দাম। দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়ে শিগগিরই প্রজ্ঞাপন জারি করতে পারে বিদ্যুৎ বিভাগ।

কোকাকোলা বাংলাদেশ বেভারেজেস লিমিটেড (সিসিবিবি) কিনে নিচ্ছে তুরস্কের কোকাকোলা আইসেক (সিসিআই)। আর এজন্য তুর্কি কোম্পানিটির খরচ হচ্ছে ১ হাজার ৪০০ কোটি টাকারও বেশি।

শীতের ভরা মৌসুমেও চড়া সবজির দাম বসন্তে এসে সামান্য কমেছে। তবে বেড়ে চলেছে গরুর মাংসের দাম। এছাড়া বাজারে অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যও চড়া দামেই বিক্রি হচ্ছে।

পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে এক কোটি ফ্যামিলি কার্ডধারীদের দুই দফায় ভর্তুকি মূল্যে পণ্য দেয়া হবে।

বছর ঘুরে আবারও এলো ১৪ ফেব্রুয়ারি, বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। একই সঙ্গে ফাগুনের দিনের শুরু। বসন্ত আর ভালোবাসা দিবসে প্রিয় মানুষকে শুভেচ্ছা জানাতে তরুণ-তরুণী থেকে শুরু করে প্রায় সকলেই ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানাতে পছন্দ করেন।

ঋতুরাজ বসন্ত ও ভালোবাসা দিবসকে রাঙাতে কতই না আয়োজন। যার মূল অনুষঙ্গ রঙ-বেরঙের ফুল। সব আবেদন, অনুরাগ, শ্রদ্ধা আর ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশের বড় মাধ্যম ফুল।